alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : নিরাপদ সড়ক চাই

: বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

দেশের উন্নয়ন নির্ভর করে যোগাযোগ ব্যবস্থার ওপর। যে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা যত উন্নত, সে দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাও তত উন্নত।

বাংলাদেশের মতো একটি দেশের কথাই ধরা যাক। এই দেশে নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থার কথা ভাবাই যেন আকাশকুসুম গল্প। কেননা ২০১৮ সালের ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাজপথে আন্দোলন করেছিল শিক্ষার্থীরা। তাদের আন্দোলনের ফলে নতুন সড়ক আইন হয়েছে। এরপরও পরিস্থিতির পরিবর্তন না হওয়ায় আবার নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা।

প্রতি বছর অনিরাপদ রাস্তাঘাটের জন্য সড়ক দুর্ঘটনায় খালি হয়ে যাচ্ছে শত মায়ের বুক। এজন্য বৃদ্ধ বাবাকে নিতে হচ্ছে সংসারের ভার। নববধূ হচ্ছে বিধবা। সন্তান-সন্ততিরা হারাচ্ছে মা-বাবাকে। এতে করে নষ্ট হচ্ছে তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। ফলে মা বাবার আদর-স্নেহ বা দিকনির্দেশনার অভাবে তারা হয়ে ওঠছে সন্ত্রাস, চোর, ডাকাত ইত্যাদি। যাদের হাতে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ, তারাই হয়ে উঠছে ভয়ানক। সকালে উঠে খবরের কাগজটা হাতে নিলে প্রথমেই চোখে পড়ে সড়ক দূর্ঘটনার চিত্র। এক স্থানে বাইক দুর্ঘটনায় বা অন্য স্থানে বাস, ট্রাক ইত্যাদি দুর্ঘটনায় একজন অথবা কয়েকজন মারা গেছে এবং আহত হয়েছে এতজন। এসব দুর্ঘটনার কয়েকটি কারণ হচ্ছে সড়কের ত্রুটি, চালকের অদক্ষতা, বেপরোয়া আচরণ, চালক মদ খেয়ে মাতাল হয়ে গাড়ি চালানো, পথচারীর অসাবধানতা, আইনের অকার্যকারিতা ইত্যাদি।

শরীফুন্নেছা কাকলি

গ্রামীণ অর্থনীতিতে কৃষির অবদান

শহরের পাখিরা যখন মরার প্রহর গুনে

ধর্মের নামে বর্বরতা

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : নিরাপদ সড়ক চাই

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৩

দেশের উন্নয়ন নির্ভর করে যোগাযোগ ব্যবস্থার ওপর। যে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা যত উন্নত, সে দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাও তত উন্নত।

বাংলাদেশের মতো একটি দেশের কথাই ধরা যাক। এই দেশে নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থার কথা ভাবাই যেন আকাশকুসুম গল্প। কেননা ২০১৮ সালের ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাজপথে আন্দোলন করেছিল শিক্ষার্থীরা। তাদের আন্দোলনের ফলে নতুন সড়ক আইন হয়েছে। এরপরও পরিস্থিতির পরিবর্তন না হওয়ায় আবার নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা।

প্রতি বছর অনিরাপদ রাস্তাঘাটের জন্য সড়ক দুর্ঘটনায় খালি হয়ে যাচ্ছে শত মায়ের বুক। এজন্য বৃদ্ধ বাবাকে নিতে হচ্ছে সংসারের ভার। নববধূ হচ্ছে বিধবা। সন্তান-সন্ততিরা হারাচ্ছে মা-বাবাকে। এতে করে নষ্ট হচ্ছে তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। ফলে মা বাবার আদর-স্নেহ বা দিকনির্দেশনার অভাবে তারা হয়ে ওঠছে সন্ত্রাস, চোর, ডাকাত ইত্যাদি। যাদের হাতে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ, তারাই হয়ে উঠছে ভয়ানক। সকালে উঠে খবরের কাগজটা হাতে নিলে প্রথমেই চোখে পড়ে সড়ক দূর্ঘটনার চিত্র। এক স্থানে বাইক দুর্ঘটনায় বা অন্য স্থানে বাস, ট্রাক ইত্যাদি দুর্ঘটনায় একজন অথবা কয়েকজন মারা গেছে এবং আহত হয়েছে এতজন। এসব দুর্ঘটনার কয়েকটি কারণ হচ্ছে সড়কের ত্রুটি, চালকের অদক্ষতা, বেপরোয়া আচরণ, চালক মদ খেয়ে মাতাল হয়ে গাড়ি চালানো, পথচারীর অসাবধানতা, আইনের অকার্যকারিতা ইত্যাদি।

শরীফুন্নেছা কাকলি

back to top