মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
আনন্দ ভ্রমণের স্থান হলো পর্যটন কেন্দ্র। মানুষ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পরিবার ও বন্ধুরা একসঙ্গে ভ্রমণে আসে। বিভিন্ন সময় বিদেশি মানুষ আসে বাংলাদেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে ভ্রমণ করতে। ভ্রমণে আসে বিনোদন করার জন্য। সব পর্যটকদের কাছে একটা নির্ধারিত টাকার পরিমাণ থাকে। তা দিয়ে তার দুই দিন বা তিন দিন ভ্রমণের ইচ্ছে থাকে।
কিন্তু বাংলাদেশে প্রতিটি পর্যটন কেন্দ্রে যাওয়ার পরে ভ্রমণকারীরা খাবারের জন্য হোটেলে যান। খাবারের অস্বাভাবিক দাম শুনে অনেকে আর খেতে পারে না। কারন পর্যটন কেন্দ্রের বাইরে যে?ই পণ্যটির মূল্য ৫০ টাকা সেটা পর্যটনের মধ্যে ৭০ থেকে ৮০ টাকা এবং খাবারের হোটেলগুলোতে মাছ, ডিম, ভর্তা ও সবজির যে দাম তার দ্বিগুণ নেয়া হচ্ছে। এতে ভ্রমণকারীরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।
তাই পর্যটন কেন্দ্রের দায়িত্বে যারা আছেন, খাবারের অস্বাভাবিক মূল্য স্বাভাবিক করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবে সেটা আশা করছি।
রেজাউল করিম সিকদার
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শুক্রবার, ১০ নভেম্বর ২০২৩
আনন্দ ভ্রমণের স্থান হলো পর্যটন কেন্দ্র। মানুষ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পরিবার ও বন্ধুরা একসঙ্গে ভ্রমণে আসে। বিভিন্ন সময় বিদেশি মানুষ আসে বাংলাদেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে ভ্রমণ করতে। ভ্রমণে আসে বিনোদন করার জন্য। সব পর্যটকদের কাছে একটা নির্ধারিত টাকার পরিমাণ থাকে। তা দিয়ে তার দুই দিন বা তিন দিন ভ্রমণের ইচ্ছে থাকে।
কিন্তু বাংলাদেশে প্রতিটি পর্যটন কেন্দ্রে যাওয়ার পরে ভ্রমণকারীরা খাবারের জন্য হোটেলে যান। খাবারের অস্বাভাবিক দাম শুনে অনেকে আর খেতে পারে না। কারন পর্যটন কেন্দ্রের বাইরে যে?ই পণ্যটির মূল্য ৫০ টাকা সেটা পর্যটনের মধ্যে ৭০ থেকে ৮০ টাকা এবং খাবারের হোটেলগুলোতে মাছ, ডিম, ভর্তা ও সবজির যে দাম তার দ্বিগুণ নেয়া হচ্ছে। এতে ভ্রমণকারীরা অনেক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।
তাই পর্যটন কেন্দ্রের দায়িত্বে যারা আছেন, খাবারের অস্বাভাবিক মূল্য স্বাভাবিক করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবে সেটা আশা করছি।
রেজাউল করিম সিকদার