alt

চিঠিপত্র

চট্টগ্রাম কলেজের মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

: সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

চট্টগ্রাম কলেজ বাংলাদেশের একটা প্রাচীন বিদ্যাপীঠ। ঢাকা কলেজের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় কলেজ চট্টগ্রাম কলেজ। জ্ঞানে, কর্মে, সৃজনে, ঐতিহ্যে চট্টগ্রাম কলেজটি আলো ছড়াচ্ছে চট্টগ্রামসহ সারাবাংলাদশে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও হাজার হাজার শিক্ষার্থী পদচারণায় কলেজটি থাকে সদা প্রাণবন্ত। কিন্তু তার মাঝেও শিক্ষার্থীরা ভুগছে না সমস্যায়। তার মধ্যে অন্যতম একটি হলো মেডিকেল সেন্টার।

চট্টগ্রাম কলেজের মেডিকেল সেন্টারটি স্থাপিত হয় ২০০৪ সালে। মো. শাহাদাত হোসেন পাটোয়ারী প্রথম থেকেই এই মেডিকেল সেন্টারের দায়িত্বে কর্মরত রয়েছেন। ভবনটি অনেক পুরনো হওয়ায় দেয়াল খসে পরা শুরু করেছে। মেঝের অবস্থাও শোচনীয়। কোনো ওয়াশরুমের ব্যবস্থা না থাকায় নানা সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। এছাড়া পর্যাপ্ত ওষুধের ব্যবস্থা না থাকার কারণে চিকিৎসার পর ওষুধ দিতে পারে না চিকিৎসক।

ভাবুন তো! একজন শিক্ষার্থী বা শিক্ষক কোনো কারণে অসুস্থ হয়ে গেলেন। সেই অসুস্থতার তাৎক্ষণিক চিকিৎসার জন্য কলেজের মেডিকেল সেন্টারে গেল শিক্ষার্থী বা শিক্ষক। কিন্তু গিয়ে দেখলেন সেখানে চিকিৎসক মো. শাহাদাত হোসেন পাটোয়ারী ঠিকই রয়েছেন চিকিৎসা দেয়ার জন্যÑ তবে নেই সেখানে ভালো পরিবেশ, নেই প্রয়োজনে ওয়াশরুম এবং নেই আপনাকে দেয়ার মতো পর্যাপ্ত পরিমাণে ওষুধের ব্যবস্থা। তখন কি হবে?

চট্টগ্রাম কলেজের সব সুযোগ-সুবিধার মধ্যে এই মেডিকেল সেন্টারের গুরুত্বও অনেক। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, কলেজ কর্তৃপক্ষের এতে কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। চিকিৎসার মতো গুরুত্বপূর্ণ অংশে কোনো গাফিলতি চায় না কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাই চট্টগ্রাম কলেজের এই মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই।

ইসরাত জাহান

শিক্ষার্থী, প্রথম বর্ষ, বাংলা বিভাগ, চট্টগ্রাম কলেজ

পরিবর্তনের শুরুটা হোক এই মুহূর্ত থেকেই

আলুর বীজ সংকট ও দাম বৃদ্ধিতে হতাশ কৃষক

চরাঞ্চলে বিদ্যুতের প্রয়োজন

অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রকল্পে উপেক্ষিত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

মৌসুমি ফসলে শামুকের উপদ্রব

সিন্ডিকেট কি সরকারের চেয়েও শক্তিশালী

কৃষি জমিতে অবৈধ পুকুর

জবাবদিহিতার সংস্কৃতি গড়ে তুলুন

পদ্মায় অবৈধ বালু উত্তোলন

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে না পারলেই কি জীবন বৃথা?

স্যানিটেশন সংকটে দুর্ভোগের শিকার বেশী নারীরা

অবৈধ ইটভাটা বন্ধ হোক

বেসরকারি শিক্ষকদের জীবন সংগ্রাম

চামড়া শিল্পের বেহাল দশা কি ঘুচবে

সহকারী প্রধান শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য

পাট শিল্পের সম্ভাবনা

চাকরিতে বয়স বৃদ্ধি : বাড়তে পারে দীর্ঘকালীন বেকারত্ব চক্র

সুবর্ণচরের রাস্তাগুলো সংস্কার করুন

নদী : জীবন ও সাহিত্যের ধারক

প্রযুক্তির যুগে পত্রিকা

জলবায়ু পরিবর্তন ও দারিদ্র্য

বিশ্ববিদ্যালয় হোক উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার উর্বর ক্ষেত্র

আমাদের কেন একজন রতন টাটা নেই

চাকরির আবেদন ফি হ্রাস : শিক্ষিত বেকারদের প্রত্যাশা

দেশ গড়ার আগে নিজেকে গড়ুন

এসআই নিয়োগে বয়স বৈষম্য দূর করা হোক

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের সংস্কার চাই

গণরুম সংস্কৃতি বন্ধ হোক

দুর্নীতিবাজকে প্রত্যাখ্যান করুন

মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

রেমিট্যান্স যোদ্ধার জীবন

প্রক্রিয়াজাত খাবারে শিশুর বিপদ

ক্যাম্পাসে ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতি

বন্ধ হোক অনলাইন ইলিশ প্রতারণা

লক্ষ্মীপুরে হিমাগারের অভাবে কৃষকের মুখে হাসি নেই

দুর্ঘটনা রোধে আইনের কঠোর প্রয়োগ চাই

tab

চিঠিপত্র

চট্টগ্রাম কলেজের মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

চট্টগ্রাম কলেজ বাংলাদেশের একটা প্রাচীন বিদ্যাপীঠ। ঢাকা কলেজের পর বাংলাদেশের দ্বিতীয় কলেজ চট্টগ্রাম কলেজ। জ্ঞানে, কর্মে, সৃজনে, ঐতিহ্যে চট্টগ্রাম কলেজটি আলো ছড়াচ্ছে চট্টগ্রামসহ সারাবাংলাদশে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও হাজার হাজার শিক্ষার্থী পদচারণায় কলেজটি থাকে সদা প্রাণবন্ত। কিন্তু তার মাঝেও শিক্ষার্থীরা ভুগছে না সমস্যায়। তার মধ্যে অন্যতম একটি হলো মেডিকেল সেন্টার।

চট্টগ্রাম কলেজের মেডিকেল সেন্টারটি স্থাপিত হয় ২০০৪ সালে। মো. শাহাদাত হোসেন পাটোয়ারী প্রথম থেকেই এই মেডিকেল সেন্টারের দায়িত্বে কর্মরত রয়েছেন। ভবনটি অনেক পুরনো হওয়ায় দেয়াল খসে পরা শুরু করেছে। মেঝের অবস্থাও শোচনীয়। কোনো ওয়াশরুমের ব্যবস্থা না থাকায় নানা সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। এছাড়া পর্যাপ্ত ওষুধের ব্যবস্থা না থাকার কারণে চিকিৎসার পর ওষুধ দিতে পারে না চিকিৎসক।

ভাবুন তো! একজন শিক্ষার্থী বা শিক্ষক কোনো কারণে অসুস্থ হয়ে গেলেন। সেই অসুস্থতার তাৎক্ষণিক চিকিৎসার জন্য কলেজের মেডিকেল সেন্টারে গেল শিক্ষার্থী বা শিক্ষক। কিন্তু গিয়ে দেখলেন সেখানে চিকিৎসক মো. শাহাদাত হোসেন পাটোয়ারী ঠিকই রয়েছেন চিকিৎসা দেয়ার জন্যÑ তবে নেই সেখানে ভালো পরিবেশ, নেই প্রয়োজনে ওয়াশরুম এবং নেই আপনাকে দেয়ার মতো পর্যাপ্ত পরিমাণে ওষুধের ব্যবস্থা। তখন কি হবে?

চট্টগ্রাম কলেজের সব সুযোগ-সুবিধার মধ্যে এই মেডিকেল সেন্টারের গুরুত্বও অনেক। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, কলেজ কর্তৃপক্ষের এতে কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। চিকিৎসার মতো গুরুত্বপূর্ণ অংশে কোনো গাফিলতি চায় না কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাই চট্টগ্রাম কলেজের এই মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই।

ইসরাত জাহান

শিক্ষার্থী, প্রথম বর্ষ, বাংলা বিভাগ, চট্টগ্রাম কলেজ

back to top