মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
প্রতিটি মানুষেরই ন্যায়সঙ্গতভাবে একটি সুস্থ ও নিরাপদ জীবনযাপনের অধিকার রয়েছে। আমরা সবাইই একই সমাজের সদস্য এবং আমাদের সবার দায়িত্ব এই সমাজকে সুন্দর করে তোলা। সৃষ্টিকর্তার করুণায় সমাজে এদের চেয়ে ভালো অবস্থায় থাকায় আমাদের এসব মানুষের জন্য কিছু দায়িত্ব রয়েছে যা পালন করা আবশ্যক। আমরা যারা সামর্থ্য রাখি তাদের জন্য কোন অবদান রাখায়, তারা তাদের বিভিন্ন জিনিসপত্র দান করে তাদের প্রয়োজন পূরণে এগিয়ে আসতে পারি। পুরানো কাপড়, কম্বল, গরম খাবার, অর্থ – যা কিছু আপনার কাছে অতিরিক্ত, তা দান করুন। আপনার কাছে যে জিনিস এখন মূল্যহীন, ঠিক সেই জিনিসটাই অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে যথেষ্ট। আপনি স্থানীয় এনজিও বা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমেও দান করতে পারেন। আপনি নিজেও শীতার্তদের কাছে গিয়ে তাদের সাহায্য করতে পারেন। শীতবস্ত্র বিতরণ, গরম খাবার পরিবেশন, কিংবা সামান্য আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা- এসব কাজে আপনি স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারেন। ব্যস্ততার কারণে অনেকেরই এটা করতে বেগ পেতে হয় তাই আপনারা চাইলে আপনার পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সমাজকে অসহায় শীতার্তদের সম্পর্কে সচেতন করতে পারেন। কার মাধ্যমে কোথায়, কখন, কিভাবে, কোন অসহায় শীতার্ত মানুষের উপকার হয়ে যায় তা কেউ বলতে পারব না কিন্তু একটি হাসির পেছনে আপনার ন্যূনতম অবদান থাকলে মন্দ কি?
শীতার্তদের পাশে দাঁড়ানো শুধু মানবিক দায়িত্বই নয়, এটি একটি সুন্দর সমাজ গড়ার একটি অন্যতম উপায়। অসহায় শীতার্তের পাশে দাঁড়িয়ে সমাজের উপকারের পাশাপাশি আমরা কিছুটা মানসিক শান্তিও লাভ করতে পারি যা এই যান্ত্রিকতার যুগে আমাদের জন্য অনেকটাই দুর্লভ হয়ে গেছে। তাই আসুন, আমি, আপনি, আমরা সবাই যে যার অবস্থান থেকে শীতার্তদের পাশে দাঁড়াই, তাদের এক উষ্ণ ও আনন্দমাখা হাসির কারণ হই।
শাকিল আহমেদ
শিক্ষার্থী, ব্যাংকিং ও ইন্স্যুরেন্স বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
 ইপেপার
                        
                                                	                            	জাতীয়
                           	                            	সারাদেশ
                           	                            	আন্তর্জাতিক
                           	                            	নগর-মহানগর
                           	                            	খেলা
                           	                            	বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
                           	                            	শিক্ষা
                           	                            	অর্থ-বাণিজ্য
                           	                            	সংস্কৃতি
                           	                            	ক্যাম্পাস
                           	                            	মিডিয়া
                           	                            	অপরাধ ও দুর্নীতি
                           	                            	রাজনীতি
                           	                            	শোক ও স্মরন
                           	                            	প্রবাস
                           	                            নারীর প্রতি সহিংসতা
                            বিনোদন
                                                                        	                            	সম্পাদকীয়
                           	                            	উপ-সম্পাদকীয়
                           	                            	মুক্ত আলোচনা
                           	                            	চিঠিপত্র
                           	                            	পাঠকের চিঠি
                        ইপেপার
                        
                                                	                            	জাতীয়
                           	                            	সারাদেশ
                           	                            	আন্তর্জাতিক
                           	                            	নগর-মহানগর
                           	                            	খেলা
                           	                            	বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
                           	                            	শিক্ষা
                           	                            	অর্থ-বাণিজ্য
                           	                            	সংস্কৃতি
                           	                            	ক্যাম্পাস
                           	                            	মিডিয়া
                           	                            	অপরাধ ও দুর্নীতি
                           	                            	রাজনীতি
                           	                            	শোক ও স্মরন
                           	                            	প্রবাস
                           	                            নারীর প্রতি সহিংসতা
                            বিনোদন
                                                                        	                            	সম্পাদকীয়
                           	                            	উপ-সম্পাদকীয়
                           	                            	মুক্ত আলোচনা
                           	                            	চিঠিপত্র
                           	                            	পাঠকের চিঠি
                           	                                            মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫
প্রতিটি মানুষেরই ন্যায়সঙ্গতভাবে একটি সুস্থ ও নিরাপদ জীবনযাপনের অধিকার রয়েছে। আমরা সবাইই একই সমাজের সদস্য এবং আমাদের সবার দায়িত্ব এই সমাজকে সুন্দর করে তোলা। সৃষ্টিকর্তার করুণায় সমাজে এদের চেয়ে ভালো অবস্থায় থাকায় আমাদের এসব মানুষের জন্য কিছু দায়িত্ব রয়েছে যা পালন করা আবশ্যক। আমরা যারা সামর্থ্য রাখি তাদের জন্য কোন অবদান রাখায়, তারা তাদের বিভিন্ন জিনিসপত্র দান করে তাদের প্রয়োজন পূরণে এগিয়ে আসতে পারি। পুরানো কাপড়, কম্বল, গরম খাবার, অর্থ – যা কিছু আপনার কাছে অতিরিক্ত, তা দান করুন। আপনার কাছে যে জিনিস এখন মূল্যহীন, ঠিক সেই জিনিসটাই অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে যথেষ্ট। আপনি স্থানীয় এনজিও বা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমেও দান করতে পারেন। আপনি নিজেও শীতার্তদের কাছে গিয়ে তাদের সাহায্য করতে পারেন। শীতবস্ত্র বিতরণ, গরম খাবার পরিবেশন, কিংবা সামান্য আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা- এসব কাজে আপনি স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারেন। ব্যস্ততার কারণে অনেকেরই এটা করতে বেগ পেতে হয় তাই আপনারা চাইলে আপনার পরিবার, বন্ধুবান্ধব, সমাজকে অসহায় শীতার্তদের সম্পর্কে সচেতন করতে পারেন। কার মাধ্যমে কোথায়, কখন, কিভাবে, কোন অসহায় শীতার্ত মানুষের উপকার হয়ে যায় তা কেউ বলতে পারব না কিন্তু একটি হাসির পেছনে আপনার ন্যূনতম অবদান থাকলে মন্দ কি?
শীতার্তদের পাশে দাঁড়ানো শুধু মানবিক দায়িত্বই নয়, এটি একটি সুন্দর সমাজ গড়ার একটি অন্যতম উপায়। অসহায় শীতার্তের পাশে দাঁড়িয়ে সমাজের উপকারের পাশাপাশি আমরা কিছুটা মানসিক শান্তিও লাভ করতে পারি যা এই যান্ত্রিকতার যুগে আমাদের জন্য অনেকটাই দুর্লভ হয়ে গেছে। তাই আসুন, আমি, আপনি, আমরা সবাই যে যার অবস্থান থেকে শীতার্তদের পাশে দাঁড়াই, তাদের এক উষ্ণ ও আনন্দমাখা হাসির কারণ হই।
শাকিল আহমেদ
শিক্ষার্থী, ব্যাংকিং ও ইন্স্যুরেন্স বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
