alt

চিঠিপত্র

পাঠ্যবই খোলাবাজারে কেন?

: রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

দেশের পাঠ্যবই এখন কালোবাজারে বিক্রি হচ্ছে। কী ভয়াবহতার দিকে যাচ্ছে দেশ। যেখানে এখনো দেশের অনেক বিদ্যালয়ে সব বই দেয়া যায়নি সেখানে কালোবাজারে বই বিক্রি করা কতটা দুঃসাহসের পরিচয়Ñ সেটাই এখন ভেবে দেখতে হবে। তবে তাদের উদ্দেশ্যে কী? নৈরাজ্য নাকি বাণিজ্য তাও বিষদভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। ২০১০ সাল থেকেই ১ম থেকে ১০ শ্রেণীর পাঠ্যবই বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের বই দিয়ে উৎসব আয়োজন করে থাকে। কিন্তু এ বছর নতুন সিলেবাস তৈরি করতেই সময় অনেকটা গেছে। তার ওপর আবার কার্যাদেশ দিতেও অনেক সময়ক্ষেপণ হয়েছে। তবে অনেক ছাপাখানার বিরুদ্ধে কাগজের নিম্নমান ব্যবহার করায় অনেক নতুন বই বাতিল করা হয়েছে। তাতেও বাঁধে আবার বিপত্তি। তবে কালোবাজারে যে এখনই বিক্রি শুরু হয়েছে তা-ই নয়। ডিসেম্বর মাস থেকে বাংলাবাজারে বই পাওয়া যাচ্ছে।

বই পেতে দেরি হবে জানতে পেরে অনেক অভিভাবক আগেই টাকা দিয়ে বই সংগ্রহ করে রেখেছেন। আবার অনেক জায়গায় বইয়ের ফটোকপি উচ্চ দামে বিক্রি হতে দেখা গেছে। কালোবাজারের সিন্ডিকেটধারীদের আইনের কঠোরতা প্রদর্শনে শিথিলতা দেখানোর কোন অবকাশ নেই। তাহলে ভবিষ্যতে নিয়মের তোয়াক্কা না করে এভাবেই বাহিরে বই বিক্রি হতে থাকবে। সরকারের বিনামূল্যের বই অনেক গরিব ছাত্র- ছাত্রীদের কিনতে গিয়ে পড়াশোনাই বন্ধ হবে। তাই বলবো- দেশের চাহিদা অনুসারে আগে থেকেই বই ছাপানোর কার্যাদেশ যাতে দেয়া হয়। তাহলে বছরের শেষে এসে ছাপাখানার অরাজকতার মুখোমখি হতে হবে না।

মো. রাসেল ভূঁইয়া

খলিফা বাড়ী, সিপাহীপাড়া, মুন্সীগঞ্জ।

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

পাঠ্যবই খোলাবাজারে কেন?

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

দেশের পাঠ্যবই এখন কালোবাজারে বিক্রি হচ্ছে। কী ভয়াবহতার দিকে যাচ্ছে দেশ। যেখানে এখনো দেশের অনেক বিদ্যালয়ে সব বই দেয়া যায়নি সেখানে কালোবাজারে বই বিক্রি করা কতটা দুঃসাহসের পরিচয়Ñ সেটাই এখন ভেবে দেখতে হবে। তবে তাদের উদ্দেশ্যে কী? নৈরাজ্য নাকি বাণিজ্য তাও বিষদভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। ২০১০ সাল থেকেই ১ম থেকে ১০ শ্রেণীর পাঠ্যবই বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের বই দিয়ে উৎসব আয়োজন করে থাকে। কিন্তু এ বছর নতুন সিলেবাস তৈরি করতেই সময় অনেকটা গেছে। তার ওপর আবার কার্যাদেশ দিতেও অনেক সময়ক্ষেপণ হয়েছে। তবে অনেক ছাপাখানার বিরুদ্ধে কাগজের নিম্নমান ব্যবহার করায় অনেক নতুন বই বাতিল করা হয়েছে। তাতেও বাঁধে আবার বিপত্তি। তবে কালোবাজারে যে এখনই বিক্রি শুরু হয়েছে তা-ই নয়। ডিসেম্বর মাস থেকে বাংলাবাজারে বই পাওয়া যাচ্ছে।

বই পেতে দেরি হবে জানতে পেরে অনেক অভিভাবক আগেই টাকা দিয়ে বই সংগ্রহ করে রেখেছেন। আবার অনেক জায়গায় বইয়ের ফটোকপি উচ্চ দামে বিক্রি হতে দেখা গেছে। কালোবাজারের সিন্ডিকেটধারীদের আইনের কঠোরতা প্রদর্শনে শিথিলতা দেখানোর কোন অবকাশ নেই। তাহলে ভবিষ্যতে নিয়মের তোয়াক্কা না করে এভাবেই বাহিরে বই বিক্রি হতে থাকবে। সরকারের বিনামূল্যের বই অনেক গরিব ছাত্র- ছাত্রীদের কিনতে গিয়ে পড়াশোনাই বন্ধ হবে। তাই বলবো- দেশের চাহিদা অনুসারে আগে থেকেই বই ছাপানোর কার্যাদেশ যাতে দেয়া হয়। তাহলে বছরের শেষে এসে ছাপাখানার অরাজকতার মুখোমখি হতে হবে না।

মো. রাসেল ভূঁইয়া

খলিফা বাড়ী, সিপাহীপাড়া, মুন্সীগঞ্জ।

back to top