alt

মতামত » চিঠিপত্র

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

: সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

আমাদের দেশের অনেক মানুষ অজান্তেই মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ব্যবহার করে গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকির মুখে পড়ছেন। মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ সেবনের ফলে শরীরে চুলকানি, শ্বাসকষ্ট, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ফুলে যাওয়া, এমনকি বিপজ্জনক অ্যালার্জির মতো নানান সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এমনকি প্রাণনাশের ঘটনাও ঘটে যেতে পারে। এটি শুধু রোগীর শারীরিক ক্ষতির কারণ নয়, বরং মানসিক চাপও সৃষ্টি করে। মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ কার্যকারিতা হারায় এবং অনেক ক্ষেত্রে তা বিষাক্ত উপাদানে পরিণত হয়। তদারকির অভাবে এসব ওষুধ এখনও বাজারে বিক্রি হচ্ছে, যা রোগীদের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলছে।

এ অবস্থায় সচেতনতা বৃদ্ধি করা জরুরি। রোগীরা যেন ওষুধ কেনার সময় তার মেয়াদ যাচাই করেন এবং কোনো সমস্যা দেখলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানান। একই সঙ্গে প্রশাসনের উচিত ওষুধ সরবরাহ ব্যবস্থায় কঠোর নজরদারি নিশ্চিত করা, যাতে এ ধরনের সমস্যার পুনরাবৃত্তি না ঘটে। মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া এখন সময়ের দাবি। জনস্বাস্থ্যের নিরাপত্তায় সবাইকে এগিয়ে আসা উচিত।

আসিকুর রহমান

কুষ্টিয়া

মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ে বিশ্ব অর্থনৈতিক জায়ান্টদের মাস্টার প্ল্যান

গার্মেন্টস শ্রমিকের মৃত্যু কেন কেবলই সংখ্যা?

বাল্যবিয়ে: সমাজের এক নীরব অভিশাপ

মনোস্বাস্থ্যের সংকটে তরুণরা: নীরবতার আড়ালে এক ভয়াবহ বাস্তবতা

ধূমপানের প্রভাব

ইসলামী ব্যাংকগুলোতে সার্ভিস রুল অনুযায়ী নিয়োগ

শিশুর হাতে মোবাইল নয়, চাই জীবনের মাঠে ফেরার ডাক

মতিঝিল-গুলিস্তান রুটে চক্রাকার বাস সার্ভিস : শৃঙ্খল ও স্বস্তির সম্ভাবনা

ভাঙ্গা-খুলনা সড়ক দ্রুত চার লেনে উন্নীত করুন

ডিজিটাল উপনিবেশ : অদৃশ্য শৃঙ্খলের শাসন

বাউফল থেকে লোহালিয়া ব্রিজ পর্যন্ত সড়কের বেহাল দশা

পরিবেশ বিপর্যয়ের অজানা মুখ

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

tab

মতামত » চিঠিপত্র

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

আমাদের দেশের অনেক মানুষ অজান্তেই মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ব্যবহার করে গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকির মুখে পড়ছেন। মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ সেবনের ফলে শরীরে চুলকানি, শ্বাসকষ্ট, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ফুলে যাওয়া, এমনকি বিপজ্জনক অ্যালার্জির মতো নানান সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এমনকি প্রাণনাশের ঘটনাও ঘটে যেতে পারে। এটি শুধু রোগীর শারীরিক ক্ষতির কারণ নয়, বরং মানসিক চাপও সৃষ্টি করে। মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ কার্যকারিতা হারায় এবং অনেক ক্ষেত্রে তা বিষাক্ত উপাদানে পরিণত হয়। তদারকির অভাবে এসব ওষুধ এখনও বাজারে বিক্রি হচ্ছে, যা রোগীদের জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলছে।

এ অবস্থায় সচেতনতা বৃদ্ধি করা জরুরি। রোগীরা যেন ওষুধ কেনার সময় তার মেয়াদ যাচাই করেন এবং কোনো সমস্যা দেখলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানান। একই সঙ্গে প্রশাসনের উচিত ওষুধ সরবরাহ ব্যবস্থায় কঠোর নজরদারি নিশ্চিত করা, যাতে এ ধরনের সমস্যার পুনরাবৃত্তি না ঘটে। মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া এখন সময়ের দাবি। জনস্বাস্থ্যের নিরাপত্তায় সবাইকে এগিয়ে আসা উচিত।

আসিকুর রহমান

কুষ্টিয়া

back to top