alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : স্কুলমুখী করতে হবে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের

: বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

করোনার প্রভাবে দেড় বছর বন্ধ ছিল দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ফলে স্কুল, কলেজ না থাকায় লেখাপড়ায় প্রতি আগ্রহ হারিয়ে বই বিমুখ হয়ে পড়েছিল শিক্ষার্থীরা। এতে করে সারা দেশে ঝরে পড়েছে বহু শিক্ষার্থী। বিশেষ করে গ্রামের দরিদ্র পরিবারে বসবাস করা শিক্ষার্থীরা দূরে সরে গেছে লেখাপড়া থেকে। তারা বাধ্য হয়ে সংসার চালাতে গিয়ে বেঁচে নিয়েছে বিভিন্ন পেশা। কেউ অন্যের ক্ষেতে শ্রম দিচ্ছে কেউবা ভ্যান চালিয়ে রোজগার করে পরিবারে সাহায্য করছে।

সম্প্রতি একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মাধ্যমিকের তুলনায় প্রাথমিক শিক্ষায় অনুপস্থিতি বেশি। এখন পর্যন্ত ২০ শতাংশ শিক্ষার্থীর অনুপস্থিতি পাওয়া গেছে প্রাথমিকে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, এদের মধ্যে ১০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থীর ঝরে পড়ার। বিশেষ করে করোনাকালীন দরিদ্র সংসারে থাকা কন্যা সন্তানরা শিকার হয়েছে বাল্যবিবাহের।

স্কুল, কলেজগামী অনেক শিক্ষার্থী আজ বিপথে। তাদেরকে ফিরিয়ে আনতে হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দিকে। লেখাপড়ায় মনোনিবেশ করাতে বন্ধুসুলভ আচরণ করতে হবে এসব শিক্ষার্থীর সাথে। তার জন্য সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে হবে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। তবে এক্ষেত্রে পিতামাতার সচেতনতা একান্তই কাম্য।

রিয়াদ হোসেন

শিক্ষার্থী, সরকারি বিএল কলেজ

রাবির আবাসন সংকট

সব হাসপাতালে ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন সেবা চালু করা হোক

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সচেতনতা

পানি সংকট: জীবন ও সভ্যতার জন্য বিরাট হুমকি

ই-লার্নিং: সীমান্তহীন শিক্ষার নতুন দিগন্ত

আজিমপুর কলোনির অব্যবস্থাপনা

জনস্বাস্থ্যের নীরব ঘাতক : তামাকজাত পণ্য

বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়: অবস্থান, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

ইন্দো-প্যাসিফিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের সমুদ্রকৌশল

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট: দীর্ঘসূত্রতা ও ভোগান্তির শেষ কোথায়?

পুরান ঢাকার রাস্তাগুলোর বেহাল অবস্থা

নিরাপদ শিশু খাদ্য: জাতির ভবিষ্যতের প্রশ্ন

ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়: প্রতিদিনের দুঃস্বপ্ন

পানি ও খাদ্য নিরাপত্তা

হেমন্ত আসে হিম কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে

জীবনের অভিধানে প্রবীণদের স্থান কোথায়?

নীরবতা নয়, বলতে শেখ

সুন্দরবনে টেকসই পর্যটন মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের সম্ভাবনা ও করণীয়

প্রথার নামে প্রথাগত শোষণ: উচ্চ কাবিনের ফাঁদ

শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা

মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ে বিশ্ব অর্থনৈতিক জায়ান্টদের মাস্টার প্ল্যান

গার্মেন্টস শ্রমিকের মৃত্যু কেন কেবলই সংখ্যা?

বাল্যবিয়ে: সমাজের এক নীরব অভিশাপ

মনোস্বাস্থ্যের সংকটে তরুণরা: নীরবতার আড়ালে এক ভয়াবহ বাস্তবতা

ধূমপানের প্রভাব

ইসলামী ব্যাংকগুলোতে সার্ভিস রুল অনুযায়ী নিয়োগ

শিশুর হাতে মোবাইল নয়, চাই জীবনের মাঠে ফেরার ডাক

মতিঝিল-গুলিস্তান রুটে চক্রাকার বাস সার্ভিস : শৃঙ্খল ও স্বস্তির সম্ভাবনা

ভাঙ্গা-খুলনা সড়ক দ্রুত চার লেনে উন্নীত করুন

ডিজিটাল উপনিবেশ : অদৃশ্য শৃঙ্খলের শাসন

বাউফল থেকে লোহালিয়া ব্রিজ পর্যন্ত সড়কের বেহাল দশা

পরিবেশ বিপর্যয়ের অজানা মুখ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : স্কুলমুখী করতে হবে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২১

করোনার প্রভাবে দেড় বছর বন্ধ ছিল দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ফলে স্কুল, কলেজ না থাকায় লেখাপড়ায় প্রতি আগ্রহ হারিয়ে বই বিমুখ হয়ে পড়েছিল শিক্ষার্থীরা। এতে করে সারা দেশে ঝরে পড়েছে বহু শিক্ষার্থী। বিশেষ করে গ্রামের দরিদ্র পরিবারে বসবাস করা শিক্ষার্থীরা দূরে সরে গেছে লেখাপড়া থেকে। তারা বাধ্য হয়ে সংসার চালাতে গিয়ে বেঁচে নিয়েছে বিভিন্ন পেশা। কেউ অন্যের ক্ষেতে শ্রম দিচ্ছে কেউবা ভ্যান চালিয়ে রোজগার করে পরিবারে সাহায্য করছে।

সম্প্রতি একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মাধ্যমিকের তুলনায় প্রাথমিক শিক্ষায় অনুপস্থিতি বেশি। এখন পর্যন্ত ২০ শতাংশ শিক্ষার্থীর অনুপস্থিতি পাওয়া গেছে প্রাথমিকে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, এদের মধ্যে ১০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থীর ঝরে পড়ার। বিশেষ করে করোনাকালীন দরিদ্র সংসারে থাকা কন্যা সন্তানরা শিকার হয়েছে বাল্যবিবাহের।

স্কুল, কলেজগামী অনেক শিক্ষার্থী আজ বিপথে। তাদেরকে ফিরিয়ে আনতে হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দিকে। লেখাপড়ায় মনোনিবেশ করাতে বন্ধুসুলভ আচরণ করতে হবে এসব শিক্ষার্থীর সাথে। তার জন্য সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে হবে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। তবে এক্ষেত্রে পিতামাতার সচেতনতা একান্তই কাম্য।

রিয়াদ হোসেন

শিক্ষার্থী, সরকারি বিএল কলেজ

back to top