alt

চিঠিপত্র

চিঠি : বৈষম্যহীন সাত কলেজ চাই

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বৃহস্পতিবার, ০৪ নভেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে সুযোগ না পাওয়া হাজারো স্বপ্নবাজ শিক্ষার্থীর স্বপ্নের ক্যাম্পাসে পরিণত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজ। স্বল্প খরচে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো সুযোগ-সুবিধা ও রাজধানীকেন্দ্রিক হওয়া অগণিত শিক্ষার্থীই রাজধানীর বাইরের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ ছেড়ে দিয়ে এসব কলেজে ভর্তি হয়।

কিন্তু এসব কলেজে একের পর এক বেঁধে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন নিয়ম-কানুন। তাতে শুধুমাত্র অসঙ্গতি নয় বরং ব্যাপক বৈষম্যের শিকার হতভাগা এই শিক্ষার্থীরা। নতুন করে এই বৈষম্য আরো চাঙ্গা হয়েছ করোনা মহামারীতে। গত বছর বিভিন্ন বর্ষে থাকা শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে চলতি বছরে সেপ্টেম্বরের ২ তারিখ থেকে। অনলাইনে নানান সমস্যার মধ্য দিয়ে অল্প কিছু শিক্ষার্থী ক্লাস করার সুযোগ পেলেও স্বশরীরে উল্লেখযোগ্য ক্লাস করার সুযোগ পায়নি বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের দাবি উপেক্ষা করে সম্পূর্ণ সিলেবাসে নিচ্ছে ২০২০ সালের চূড়ান্ত পরীক্ষা। তবে বৈষম্যের শেষ নেই পরীক্ষা ঘিরেও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের করোনা আক্রান্তের ঝুঁকি ও সেশনজটমুক্ত করতে অনলাইনে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হগয়েছে। অন্যদিকে অভিভাবকহীন ভিনগ্রহের ন্যায় সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে উপেক্ষা করে বাধ্য করে সশরীরে পরীক্ষার দেওয়াতে।

প্রশ্নের মানবন্টনে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ছাড়াই বহন করতে হচ্ছে দুঃসাধ্য বোঝা। চার ঘন্টার পরীক্ষা দুই ঘণ্টায় শেষ করতে হবে। অথচ চার ঘন্টা সময় দিয়েই পরীক্ষা গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।

গত ২৭ তারিখে সামাজ বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দীর্ঘ ২ ঘন্টা পরীক্ষার হলে বসিয়ে রেখে পরবর্তীতে পরীক্ষা স্থগিত হওয়ার কথা জানানো হয়। কয়েক দফায় পরীক্ষার মূল রুটিনেও আনা হয়েছে পরিবর্তন। ফলে বিপাকে পড়তে হয়েছে মানোন্নয়নে অংশগ্রহণ করা পরিক্ষার্থীদের। এমন বৈষম্য ও অসঙ্গতিমূলক আচরণে চরম ক্ষিপ্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। এছাড়াও অনেক বৈষম্যে রয়েছে শুধু চলমান বৈষম্য দিয়েই শেষ করতে চাচ্ছি। তবে প্রসাশনিক উদ্যোগ ও তৎপরতায় এবং সমন্বয়কের দায়িত্বশীল ভূমিকায় সাত কলেজই হতে পারে প্রায় ২ লক্ষাধিক শিক্ষার্থীর স্বপ্নের ক্যাম্পাস। আশা করি কর্র্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হবে।

রহমতুল্লাহ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : বৈষম্যহীন সাত কলেজ চাই

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ০৪ নভেম্বর ২০২১

বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে সুযোগ না পাওয়া হাজারো স্বপ্নবাজ শিক্ষার্থীর স্বপ্নের ক্যাম্পাসে পরিণত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজ। স্বল্প খরচে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো সুযোগ-সুবিধা ও রাজধানীকেন্দ্রিক হওয়া অগণিত শিক্ষার্থীই রাজধানীর বাইরের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সুযোগ ছেড়ে দিয়ে এসব কলেজে ভর্তি হয়।

কিন্তু এসব কলেজে একের পর এক বেঁধে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন নিয়ম-কানুন। তাতে শুধুমাত্র অসঙ্গতি নয় বরং ব্যাপক বৈষম্যের শিকার হতভাগা এই শিক্ষার্থীরা। নতুন করে এই বৈষম্য আরো চাঙ্গা হয়েছ করোনা মহামারীতে। গত বছর বিভিন্ন বর্ষে থাকা শিক্ষার্থীদের চূড়ান্ত পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে চলতি বছরে সেপ্টেম্বরের ২ তারিখ থেকে। অনলাইনে নানান সমস্যার মধ্য দিয়ে অল্প কিছু শিক্ষার্থী ক্লাস করার সুযোগ পেলেও স্বশরীরে উল্লেখযোগ্য ক্লাস করার সুযোগ পায়নি বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের দাবি উপেক্ষা করে সম্পূর্ণ সিলেবাসে নিচ্ছে ২০২০ সালের চূড়ান্ত পরীক্ষা। তবে বৈষম্যের শেষ নেই পরীক্ষা ঘিরেও। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের করোনা আক্রান্তের ঝুঁকি ও সেশনজটমুক্ত করতে অনলাইনে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হগয়েছে। অন্যদিকে অভিভাবকহীন ভিনগ্রহের ন্যায় সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে উপেক্ষা করে বাধ্য করে সশরীরে পরীক্ষার দেওয়াতে।

প্রশ্নের মানবন্টনে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ছাড়াই বহন করতে হচ্ছে দুঃসাধ্য বোঝা। চার ঘন্টার পরীক্ষা দুই ঘণ্টায় শেষ করতে হবে। অথচ চার ঘন্টা সময় দিয়েই পরীক্ষা গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।

গত ২৭ তারিখে সামাজ বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দীর্ঘ ২ ঘন্টা পরীক্ষার হলে বসিয়ে রেখে পরবর্তীতে পরীক্ষা স্থগিত হওয়ার কথা জানানো হয়। কয়েক দফায় পরীক্ষার মূল রুটিনেও আনা হয়েছে পরিবর্তন। ফলে বিপাকে পড়তে হয়েছে মানোন্নয়নে অংশগ্রহণ করা পরিক্ষার্থীদের। এমন বৈষম্য ও অসঙ্গতিমূলক আচরণে চরম ক্ষিপ্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। এছাড়াও অনেক বৈষম্যে রয়েছে শুধু চলমান বৈষম্য দিয়েই শেষ করতে চাচ্ছি। তবে প্রসাশনিক উদ্যোগ ও তৎপরতায় এবং সমন্বয়কের দায়িত্বশীল ভূমিকায় সাত কলেজই হতে পারে প্রায় ২ লক্ষাধিক শিক্ষার্থীর স্বপ্নের ক্যাম্পাস। আশা করি কর্র্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হবে।

রহমতুল্লাহ

back to top