alt

চিঠিপত্র

চিঠি : শীতার্ত মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসুন

: বুধবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সকাল সন্ধ্যা কুয়াশা ও ঠান্ডা স্পর্শ শীতের আগমনী বার্তা জানান দিচ্ছে। আসি আসি করে শীত এসে গেল। গ্রামীণ জনপদ থেকে শুরু করে শহরে সর্বত্র শীতের আমেজ লক্ষ করা যাচ্ছে। ধানের ডগায় আর দুর্বাঘাসের মাথায় জমছে শিশির। এই শীতকাল কারও কাছে উপভোগ্য আবার কারও কাছে দুর্বিষহ। অনেকে শীতের গরম কাগড় কিনে নিচ্ছে। ভ্রমণের জন্য প্রস্তুতি শুরু হচ্ছে।

অনেকের কাছে শীতকাল আসে অভিশাপ হয়ে। শীতে ছিন্নমূল মানুষের কষ্ট বেড়ে যাবে কয়েকগুণ। বিশেষ করে দেশের উত্তরাঞ্চলে। শহর অঞ্চলে শীতের অনুভূতি বেশি না হলেও গ্রামে, পাহাড়ি, নিম্ন-অঞ্চলে কুয়াশা ও ঠান্ডা বাতাস বাড়িয়ে দেয় শীতের তীব্রতা। তখন খাবারের চেয়ে শীত নিবারণ বেশি জরুরি হয়ে পড়ে।

শীতের মাঝামাঝি শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গে ঘন কুয়াশায় কাঁপতে কাঁপতে রাত যাপন করে এ অঞ্চলের মানুষ। অনেকে আগুন জ্বালিয়ে গরম তাপে রাত কাটিয়ে দেয়। অপেক্ষায় থাকেন একটু উঞ্চতার পরশ পেতে গরম কাপড়ের জন্য। এই সময় শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি রোগ-কষ্টে ভোগেন। রাস্তার ধারে, রেল স্টেশনে, যাত্রী ছাউনিতে, খোলা আকাশের নিচে শীতের কষ্টে রাত কাটাতে দেখা যায় সহায় সম্বলহীন মানুষগুলা। তাই আমাদের সবার উচিত নিজ নিজ অবস্থান সাধ্যমতো থেকে এসব অসহায়, দুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানো।

মো. সাইমুন

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : শীতার্ত মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসুন

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বুধবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২১

সকাল সন্ধ্যা কুয়াশা ও ঠান্ডা স্পর্শ শীতের আগমনী বার্তা জানান দিচ্ছে। আসি আসি করে শীত এসে গেল। গ্রামীণ জনপদ থেকে শুরু করে শহরে সর্বত্র শীতের আমেজ লক্ষ করা যাচ্ছে। ধানের ডগায় আর দুর্বাঘাসের মাথায় জমছে শিশির। এই শীতকাল কারও কাছে উপভোগ্য আবার কারও কাছে দুর্বিষহ। অনেকে শীতের গরম কাগড় কিনে নিচ্ছে। ভ্রমণের জন্য প্রস্তুতি শুরু হচ্ছে।

অনেকের কাছে শীতকাল আসে অভিশাপ হয়ে। শীতে ছিন্নমূল মানুষের কষ্ট বেড়ে যাবে কয়েকগুণ। বিশেষ করে দেশের উত্তরাঞ্চলে। শহর অঞ্চলে শীতের অনুভূতি বেশি না হলেও গ্রামে, পাহাড়ি, নিম্ন-অঞ্চলে কুয়াশা ও ঠান্ডা বাতাস বাড়িয়ে দেয় শীতের তীব্রতা। তখন খাবারের চেয়ে শীত নিবারণ বেশি জরুরি হয়ে পড়ে।

শীতের মাঝামাঝি শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গে ঘন কুয়াশায় কাঁপতে কাঁপতে রাত যাপন করে এ অঞ্চলের মানুষ। অনেকে আগুন জ্বালিয়ে গরম তাপে রাত কাটিয়ে দেয়। অপেক্ষায় থাকেন একটু উঞ্চতার পরশ পেতে গরম কাপড়ের জন্য। এই সময় শিশু ও বৃদ্ধরা বেশি রোগ-কষ্টে ভোগেন। রাস্তার ধারে, রেল স্টেশনে, যাত্রী ছাউনিতে, খোলা আকাশের নিচে শীতের কষ্টে রাত কাটাতে দেখা যায় সহায় সম্বলহীন মানুষগুলা। তাই আমাদের সবার উচিত নিজ নিজ অবস্থান সাধ্যমতো থেকে এসব অসহায়, দুস্থ মানুষের পাশে দাঁড়ানো।

মো. সাইমুন

back to top