alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : দায়িত্বটা নিজেকেই নিতে হবে

: শনিবার, ২৫ জুন ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

পরিবেশ দূষণ একটি বৈশ্বিক সমস্যা। যার ভয়াবহ পরিণাম বিশ্ব প্রত্যক্ষ করছে। সৃষ্ট সমস্যাটি আমাদের দ্বারাই সংঘটিত হয়েছে। তাই আমাদেরই সমাধান করতে হবে। গভীরভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যায়- পরিছন্ন ও দূষণমুক্ত নগরী গড়ে ওঠার পেছনে নগরীর সর্বস্তরের মানুষের অবদান রয়েছে। বিশেষত তাদের জীবনের প্রতি ভালবাসা, অন্যের সমস্যাটা নিজের মনে করে দেখা ও পুরো নগরটাকেই নিজের বাগানের ন্যায় পরিছন্ন রাখার মন মানসিকতা রাখা ও সচেতনতাই অসাধ্য সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ ভাল। সমস্যা যেন সৃষ্টি না হয় পূর্ব থেকেই সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হয়। তাহলে সমাধানের উপায় খুঁজতে হবে না, আর দুর্ভোগেও পড়তে হবে না।

নগর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হলে আবর্জনা যেখানে সেখানে না ফেলানো ও পতিত কোন ময়লা দেখলে পরিচ্ছন্ন কর্মীর অপেক্ষা না করে নিজেই পরিষ্কার করা। এ কাজে সর্বস্তরের মানুষকে সম্পৃক্ত করতে উৎসাহ প্রদান করা, প্রয়োজনবোধে বিভিন্ন স্থানে ক্যাম্পিং করা। যারা দায়িত্ব নিয়ে নিজেদের শহরটাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে তাদের পুরস্কৃত করা, যাতে তারা কাজের উদ্দীপনা পায়। তাছাড়া সবার উচিত যেখানে-সেখানে আবর্জনা ফেলতে না দেওয়া। সুরক্ষিত থাকতে চাইলে দায়িত্বটা আমদেরই নিতে হবে- সবাইকে সচেতন হতে হবে।

হুমায়ূন বিন বাসার

গ্রামীণ অর্থনীতিতে কৃষির অবদান

শহরের পাখিরা যখন মরার প্রহর গুনে

ধর্মের নামে বর্বরতা

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : দায়িত্বটা নিজেকেই নিতে হবে

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ২৫ জুন ২০২২

পরিবেশ দূষণ একটি বৈশ্বিক সমস্যা। যার ভয়াবহ পরিণাম বিশ্ব প্রত্যক্ষ করছে। সৃষ্ট সমস্যাটি আমাদের দ্বারাই সংঘটিত হয়েছে। তাই আমাদেরই সমাধান করতে হবে। গভীরভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যায়- পরিছন্ন ও দূষণমুক্ত নগরী গড়ে ওঠার পেছনে নগরীর সর্বস্তরের মানুষের অবদান রয়েছে। বিশেষত তাদের জীবনের প্রতি ভালবাসা, অন্যের সমস্যাটা নিজের মনে করে দেখা ও পুরো নগরটাকেই নিজের বাগানের ন্যায় পরিছন্ন রাখার মন মানসিকতা রাখা ও সচেতনতাই অসাধ্য সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ ভাল। সমস্যা যেন সৃষ্টি না হয় পূর্ব থেকেই সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হয়। তাহলে সমাধানের উপায় খুঁজতে হবে না, আর দুর্ভোগেও পড়তে হবে না।

নগর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হলে আবর্জনা যেখানে সেখানে না ফেলানো ও পতিত কোন ময়লা দেখলে পরিচ্ছন্ন কর্মীর অপেক্ষা না করে নিজেই পরিষ্কার করা। এ কাজে সর্বস্তরের মানুষকে সম্পৃক্ত করতে উৎসাহ প্রদান করা, প্রয়োজনবোধে বিভিন্ন স্থানে ক্যাম্পিং করা। যারা দায়িত্ব নিয়ে নিজেদের শহরটাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে তাদের পুরস্কৃত করা, যাতে তারা কাজের উদ্দীপনা পায়। তাছাড়া সবার উচিত যেখানে-সেখানে আবর্জনা ফেলতে না দেওয়া। সুরক্ষিত থাকতে চাইলে দায়িত্বটা আমদেরই নিতে হবে- সবাইকে সচেতন হতে হবে।

হুমায়ূন বিন বাসার

back to top