alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : ট্রাফিক পুলিশ ও ব্যবস্থাপনা

: শনিবার, ১৩ আগস্ট ২০২২

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

ট্রাফিক পুলিশ আমাদের জীবনের সঙ্গে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িয়ে আছে। আমাদের চলার পথকে আরও সহজ ও সাবলীল করার জন্যই তারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে যান। বাংলাদেশে ট্রাফিক পুলিশ সনাতন পদ্ধতিতে কাজ করে। তারা রাস্তায় দাঁড়িয়ে ধুলাবালি, রোদ-বৃষ্টি, গাড়ির হর্নের কানফাটা শব্দের মধ্যে আট-দশ ঘণ্টা কাজ করে। সিটি করপোরেশন কর্তৃক পরিচালিত লাইট সিগন্যাল ত্রুটির কারণে অকেজো হয়ে পড়েছে বিধায় ট্রাফিক পুলিশকে এভাবে কাজ করতে হয়।

ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে কাজ করার কারণে তাদের মেজাজ খিটখিটে হয়, হাঁড় ক্ষয় হয়, পায়ে ও মাংসপেশিতে ব্যথা হয়, প্রচন্ড মাথাব্যথা থাকে, চোখ জ্বালাপোড়া করে। এছাড়া তারা ব্রংকাইটিস, হৃদরোগ, কিডনি রোগ ও ক্যানসারে ভোগে। বায়ু ও শব্দদূষণের ফলে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা এসব স্বাস্থ্য সমস্যার কবলে পতিত হচ্ছে। ফলে অনেকেরই অকাল মৃত্যু হয়।

ট্রাফিক পুলিশকে সনাতনী ও অমানবিকভাবে কাজ থেকে মুক্তি দিয়ে মানবিক কারণে তাদের রোগ-ব্যাধি থেকে রক্ষা করা যেমন জরুরি, তেমনি উন্নত দেশের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার মতো আমাদের রাজধানী শহরেও আধুনিক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা চালু করা অপরিহার্য। এতে নাগরিকরা স্বাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা করতে পারবে এবং দেশের ভাবমূর্তিও বৃদ্ধি পাবে। আশাকরি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আমলে নেবেন।

প্রসেনজিৎ চন্দ্র শীল

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : ট্রাফিক পুলিশ ও ব্যবস্থাপনা

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ১৩ আগস্ট ২০২২

ট্রাফিক পুলিশ আমাদের জীবনের সঙ্গে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িয়ে আছে। আমাদের চলার পথকে আরও সহজ ও সাবলীল করার জন্যই তারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে যান। বাংলাদেশে ট্রাফিক পুলিশ সনাতন পদ্ধতিতে কাজ করে। তারা রাস্তায় দাঁড়িয়ে ধুলাবালি, রোদ-বৃষ্টি, গাড়ির হর্নের কানফাটা শব্দের মধ্যে আট-দশ ঘণ্টা কাজ করে। সিটি করপোরেশন কর্তৃক পরিচালিত লাইট সিগন্যাল ত্রুটির কারণে অকেজো হয়ে পড়েছে বিধায় ট্রাফিক পুলিশকে এভাবে কাজ করতে হয়।

ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে কাজ করার কারণে তাদের মেজাজ খিটখিটে হয়, হাঁড় ক্ষয় হয়, পায়ে ও মাংসপেশিতে ব্যথা হয়, প্রচন্ড মাথাব্যথা থাকে, চোখ জ্বালাপোড়া করে। এছাড়া তারা ব্রংকাইটিস, হৃদরোগ, কিডনি রোগ ও ক্যানসারে ভোগে। বায়ু ও শব্দদূষণের ফলে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা এসব স্বাস্থ্য সমস্যার কবলে পতিত হচ্ছে। ফলে অনেকেরই অকাল মৃত্যু হয়।

ট্রাফিক পুলিশকে সনাতনী ও অমানবিকভাবে কাজ থেকে মুক্তি দিয়ে মানবিক কারণে তাদের রোগ-ব্যাধি থেকে রক্ষা করা যেমন জরুরি, তেমনি উন্নত দেশের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার মতো আমাদের রাজধানী শহরেও আধুনিক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা চালু করা অপরিহার্য। এতে নাগরিকরা স্বাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা করতে পারবে এবং দেশের ভাবমূর্তিও বৃদ্ধি পাবে। আশাকরি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আমলে নেবেন।

প্রসেনজিৎ চন্দ্র শীল

back to top