alt

চিঠিপত্র

চিঠি : চবিতে সমাবর্তন চাই

: বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

আয়তনে বড় বিদ্যাপীঠ হিসেবে ধরা হয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রানী হিসেবে পরিচিত। অসংখ্য সবুজ পাহাড়ে ভরপুর ২১০০ একরের এই বিদ্যাপীঠটি ১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বর চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলায় স্থাপিত হয়। বর্তমানে এ বিদ্যাপীঠটিতে প্রায় ৩০ হাজারের মতো শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া প্রত্যেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন গ্র্যাজুয়েশন শেষে কালো গাউন গায়ে জড়িয়ে সমাবর্তনে অংশ নেয়ার। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাতান্নতে পা রাখলেও মাত্র ৪ বার সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ নিয়ে গ্র্যাজুয়েটদের মনে বিষাদের অন্ত নেই।

চবি প্রতিষ্ঠার ২৮ বছর পর ১৯৯৪ সালে সর্বপ্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ সমাবর্তনটি অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি। ২০১৩ সালের পর যে সবাই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি অর্জন করেছেন, তাদের কেউ পাননি কাক্সিক্ষত সমাবর্তন। এ নিয়ে যেন আক্ষেপের শেষ নেই শিক্ষার্থীদের। দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে প্রায় ২ বছরে একবার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে প্রায় ৬ বছরে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ১০ বছরে একবার সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ হিসেবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে ১৪ বছরে একবার সমাবর্তন হচ্ছে, যা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই হতাশাজনক।

এই হতাশার প্রহরের সমাপ্তি ঘটিয়ে শিক্ষার্থীদের মনের অভিলাষকে মধুময় করার দাবি রইল কর্তৃপক্ষের কাছে। স্বপ্নদর্শীদের প্রাপ্তি তাদেরকে দেয়া হোক। কাক্সিক্ষত সমাবর্তনের আলোকিত অধ্যায়ে ছেয়ে যাক নতুন একটি শুভ মুহূর্ত। আমরা আশা করব বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যথাসময়ে সমাবর্তন আয়োজনে পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।

শর্ত খীসা

শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : চবিতে সমাবর্তন চাই

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ০৯ মার্চ ২০২৩

আয়তনে বড় বিদ্যাপীঠ হিসেবে ধরা হয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রানী হিসেবে পরিচিত। অসংখ্য সবুজ পাহাড়ে ভরপুর ২১০০ একরের এই বিদ্যাপীঠটি ১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বর চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলায় স্থাপিত হয়। বর্তমানে এ বিদ্যাপীঠটিতে প্রায় ৩০ হাজারের মতো শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া প্রত্যেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন গ্র্যাজুয়েশন শেষে কালো গাউন গায়ে জড়িয়ে সমাবর্তনে অংশ নেয়ার। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাতান্নতে পা রাখলেও মাত্র ৪ বার সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ নিয়ে গ্র্যাজুয়েটদের মনে বিষাদের অন্ত নেই।

চবি প্রতিষ্ঠার ২৮ বছর পর ১৯৯৪ সালে সর্বপ্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়। সর্বশেষ সমাবর্তনটি অনুষ্ঠিত হয় ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি। ২০১৩ সালের পর যে সবাই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি অর্জন করেছেন, তাদের কেউ পাননি কাক্সিক্ষত সমাবর্তন। এ নিয়ে যেন আক্ষেপের শেষ নেই শিক্ষার্থীদের। দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে যেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে প্রায় ২ বছরে একবার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে প্রায় ৬ বছরে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ১০ বছরে একবার সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ হিসেবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে ১৪ বছরে একবার সমাবর্তন হচ্ছে, যা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই হতাশাজনক।

এই হতাশার প্রহরের সমাপ্তি ঘটিয়ে শিক্ষার্থীদের মনের অভিলাষকে মধুময় করার দাবি রইল কর্তৃপক্ষের কাছে। স্বপ্নদর্শীদের প্রাপ্তি তাদেরকে দেয়া হোক। কাক্সিক্ষত সমাবর্তনের আলোকিত অধ্যায়ে ছেয়ে যাক নতুন একটি শুভ মুহূর্ত। আমরা আশা করব বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যথাসময়ে সমাবর্তন আয়োজনে পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।

শর্ত খীসা

শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

back to top