মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
চট্টগ্রাম শহর হতে ২২ কিলোমিটার দূরে ২১০০ একর পাহাড়ি ও সমতল ভূমির উপর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩০ হাজার শিক্ষার্থী, ৯৫০ জন শিক্ষক, ৩৫০ জন প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং অসংখ্য কর্মচারীর বাস। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেদের জন্য আটটি এবং মেয়েদের চারটি হল রয়েছে।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হোস্টেলও রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী,কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মেডিকেল সেন্টার রয়েছে। শহর থেকে দূরবর্তী হওয়ায় এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত না হওয়ায় সকলকে এই মেডিকেল সেন্টারের ওপরই নির্ভর করতে হয়।
কিন্তু এই বিপুল সংখ্যক মানুষের জন্য মেডিকেলে ২টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। কোন শিক্ষার্থী অসুস্থ হলে তাদের পরিবহনের জন্য এই দুইটি অ্যাম্বুলেন্সের ওপরই নির্ভর করতে হয়। শিক্ষার্থীর সংখ্যার অনুপাতে দুটি অ্যাম্বুলেন্স পর্যাপ্ত না হওয়ায় অসুস্থ শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। ১ থেকে ২ ঘন্টা সময় লেগে যায় রোগীদের কাছে আ্যাম্বুলেন্স পৌঁছাতে।
সমস্যাটি বহুদিনের হলেও এখন পর্যন্ত তা সুরাহা করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় মেডিকেলে অ্যাম্বুলেন্স সংখ্যা বৃদ্ধি এখন প্রতিটি চবিয়ানের দাবি। তাই সমস্যাটি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নাইমুর রহমান শাওন
 ইপেপার
                        
                                                	                            	জাতীয়
                           	                            	সারাদেশ
                           	                            	আন্তর্জাতিক
                           	                            	নগর-মহানগর
                           	                            	খেলা
                           	                            	বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
                           	                            	শিক্ষা
                           	                            	অর্থ-বাণিজ্য
                           	                            	সংস্কৃতি
                           	                            	ক্যাম্পাস
                           	                            	মিডিয়া
                           	                            	অপরাধ ও দুর্নীতি
                           	                            	রাজনীতি
                           	                            	শোক ও স্মরন
                           	                            	প্রবাস
                           	                            নারীর প্রতি সহিংসতা
                            বিনোদন
                                                                        	                            	সম্পাদকীয়
                           	                            	উপ-সম্পাদকীয়
                           	                            	মুক্ত আলোচনা
                           	                            	চিঠিপত্র
                           	                            	পাঠকের চিঠি
                        ইপেপার
                        
                                                	                            	জাতীয়
                           	                            	সারাদেশ
                           	                            	আন্তর্জাতিক
                           	                            	নগর-মহানগর
                           	                            	খেলা
                           	                            	বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
                           	                            	শিক্ষা
                           	                            	অর্থ-বাণিজ্য
                           	                            	সংস্কৃতি
                           	                            	ক্যাম্পাস
                           	                            	মিডিয়া
                           	                            	অপরাধ ও দুর্নীতি
                           	                            	রাজনীতি
                           	                            	শোক ও স্মরন
                           	                            	প্রবাস
                           	                            নারীর প্রতি সহিংসতা
                            বিনোদন
                                                                        	                            	সম্পাদকীয়
                           	                            	উপ-সম্পাদকীয়
                           	                            	মুক্ত আলোচনা
                           	                            	চিঠিপত্র
                           	                            	পাঠকের চিঠি
                           	                                            মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩
চট্টগ্রাম শহর হতে ২২ কিলোমিটার দূরে ২১০০ একর পাহাড়ি ও সমতল ভূমির উপর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৩০ হাজার শিক্ষার্থী, ৯৫০ জন শিক্ষক, ৩৫০ জন প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং অসংখ্য কর্মচারীর বাস। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেদের জন্য আটটি এবং মেয়েদের চারটি হল রয়েছে।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হোস্টেলও রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী,কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মেডিকেল সেন্টার রয়েছে। শহর থেকে দূরবর্তী হওয়ায় এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত না হওয়ায় সকলকে এই মেডিকেল সেন্টারের ওপরই নির্ভর করতে হয়।
কিন্তু এই বিপুল সংখ্যক মানুষের জন্য মেডিকেলে ২টি অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। কোন শিক্ষার্থী অসুস্থ হলে তাদের পরিবহনের জন্য এই দুইটি অ্যাম্বুলেন্সের ওপরই নির্ভর করতে হয়। শিক্ষার্থীর সংখ্যার অনুপাতে দুটি অ্যাম্বুলেন্স পর্যাপ্ত না হওয়ায় অসুস্থ শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। ১ থেকে ২ ঘন্টা সময় লেগে যায় রোগীদের কাছে আ্যাম্বুলেন্স পৌঁছাতে।
সমস্যাটি বহুদিনের হলেও এখন পর্যন্ত তা সুরাহা করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় মেডিকেলে অ্যাম্বুলেন্স সংখ্যা বৃদ্ধি এখন প্রতিটি চবিয়ানের দাবি। তাই সমস্যাটি সমাধানের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নাইমুর রহমান শাওন
