alt

চিঠিপত্র

চিঠি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে চাই সচেতনতা

: বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৈশ্বিক সংকটের ফলে বর্তমান বিশ্ব অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে। যে কারণে অনেক দেশের অর্থনীতিতে নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে। করোনা মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ অর্থনৈতিক সংকট আরো ঘনীভূত করেছে। সৃষ্ট নতুন নতুন বৈশ্বিক সংকটের ফলে জ্বালানি তেলের দাম কয়েকগুণ বেড়েছে। ভবিষ্যতে জ্বালানি তেলের দাম আরো বাড়বে বলে বিশেষজ্ঞরা ইঙ্গিত দিচ্ছেন। তাই সরকার জ্বালানি সাশ্রয় নীতি গ্রহণ করেছে বৈশ্বিক সংকট মোকাবেলার পাশাপাশি এনার্জি সিকিউরিটি নিশ্চিত করার প্রয়োজনে, যেটি নাগরিকদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তাকে সুসংহত করছে এবং করবে।

জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সাশ্রয় করেতে হলে অপ্রয়োজনে লাইটের ব্যবহার পরিহার করতে হবে, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এবং জ্বালানি দক্ষ লাইটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে হবে ও অপ্রয়োজনে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বন্ধ রাখতে হবে। ফ্যান, গ্যাসের চুলা প্রয়োজন না হলে বন্ধ রাখতে হবে। প্রয়োজন না হলে মাইক্রোওয়েভ, কম্পিউটার, টিভি, ওভেন, প্রিন্টার, ফটোকপির, চার্জার ইত্যাদি যন্ত্রপাতির সুইচ বন্ধ রাখতে হবে। প্রতিটি নাগরিক যদি এ ব্যাপারে সচেতন হন তাহলে দেশের জ্বালানি সম্পদ অনেকটা সাশ্রয় হবে। তাই দেশের বৃহৎ স্বার্থে আমাদের উচিত সরকারকে এক্ষেত্রে সহায়তা করা এবং জ্বালানি সাশ্রয়ী হওয়া।

সাকিবুল হাছান

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে চাই সচেতনতা

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩

বৈশ্বিক সংকটের ফলে বর্তমান বিশ্ব অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে। যে কারণে অনেক দেশের অর্থনীতিতে নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে। করোনা মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ অর্থনৈতিক সংকট আরো ঘনীভূত করেছে। সৃষ্ট নতুন নতুন বৈশ্বিক সংকটের ফলে জ্বালানি তেলের দাম কয়েকগুণ বেড়েছে। ভবিষ্যতে জ্বালানি তেলের দাম আরো বাড়বে বলে বিশেষজ্ঞরা ইঙ্গিত দিচ্ছেন। তাই সরকার জ্বালানি সাশ্রয় নীতি গ্রহণ করেছে বৈশ্বিক সংকট মোকাবেলার পাশাপাশি এনার্জি সিকিউরিটি নিশ্চিত করার প্রয়োজনে, যেটি নাগরিকদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তাকে সুসংহত করছে এবং করবে।

জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সাশ্রয় করেতে হলে অপ্রয়োজনে লাইটের ব্যবহার পরিহার করতে হবে, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এবং জ্বালানি দক্ষ লাইটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে হবে ও অপ্রয়োজনে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বন্ধ রাখতে হবে। ফ্যান, গ্যাসের চুলা প্রয়োজন না হলে বন্ধ রাখতে হবে। প্রয়োজন না হলে মাইক্রোওয়েভ, কম্পিউটার, টিভি, ওভেন, প্রিন্টার, ফটোকপির, চার্জার ইত্যাদি যন্ত্রপাতির সুইচ বন্ধ রাখতে হবে। প্রতিটি নাগরিক যদি এ ব্যাপারে সচেতন হন তাহলে দেশের জ্বালানি সম্পদ অনেকটা সাশ্রয় হবে। তাই দেশের বৃহৎ স্বার্থে আমাদের উচিত সরকারকে এক্ষেত্রে সহায়তা করা এবং জ্বালানি সাশ্রয়ী হওয়া।

সাকিবুল হাছান

back to top