alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : কোথায় গেলে পাব এমন সোনার মানুষ

: বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

একশ্রেণীর জনপ্রতিনিধিদের কাছে কোন সহযোগিতা চাইতে গেলে তারা টাকা ছাড়া কথা বলেন না। একটা সার্টিফিকেট চাইতে গেলে এই আইন, সেই আইনের কথা শুনিয়ে পাঁচ কি ছয় হাজার টাকা দাবি করে বসেন।

সম্প্রতি খবরে দেখা গেছে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পুরশুড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করেন। তিনি জনগণের কাছ থেকে ঘুস নেন না। কোন কিছু দাবিও করেন না।

সংসার চালাতে তিনি ভোর তিনটেয় মাছ ধরেন। সেই মাছ বিক্রি করে সংসার চলে গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান জঙ্গলপাড়া গ্রামের সমীর কুমার দাসের। দীর্ঘ প্রায় পাঁচ বছর ধরে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের পদে থাকার পরেও নিজের একতলা পাকাবাড়ি প্লাস্টার করতে পারেননি। বসাতে পারেননি দরজা-জানালা পর্যন্ত। সেখানে চটের পর্দা দেয়া। মা, স্ত্রী, ভাই এবং ছেলেকে নিয়ে অভাবের সংসার এই জনপ্রতিনিধির।

বাংলাদেশে এমন দৃষ্টান্ত খুঁজে পাওয়া যাবে কি? কোথায় গেলে পাব এমন সোনার মানুষ! এ জীবনে হয়তো দেখা পাব না, তবে খুঁজে পাওয়া গেলে তাকে জানাব হাজার সালাম।

লিয়াকত হোসেন খোকন

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : কোথায় গেলে পাব এমন সোনার মানুষ

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩

একশ্রেণীর জনপ্রতিনিধিদের কাছে কোন সহযোগিতা চাইতে গেলে তারা টাকা ছাড়া কথা বলেন না। একটা সার্টিফিকেট চাইতে গেলে এই আইন, সেই আইনের কথা শুনিয়ে পাঁচ কি ছয় হাজার টাকা দাবি করে বসেন।

সম্প্রতি খবরে দেখা গেছে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের পুরশুড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করেন। তিনি জনগণের কাছ থেকে ঘুস নেন না। কোন কিছু দাবিও করেন না।

সংসার চালাতে তিনি ভোর তিনটেয় মাছ ধরেন। সেই মাছ বিক্রি করে সংসার চলে গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান জঙ্গলপাড়া গ্রামের সমীর কুমার দাসের। দীর্ঘ প্রায় পাঁচ বছর ধরে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের পদে থাকার পরেও নিজের একতলা পাকাবাড়ি প্লাস্টার করতে পারেননি। বসাতে পারেননি দরজা-জানালা পর্যন্ত। সেখানে চটের পর্দা দেয়া। মা, স্ত্রী, ভাই এবং ছেলেকে নিয়ে অভাবের সংসার এই জনপ্রতিনিধির।

বাংলাদেশে এমন দৃষ্টান্ত খুঁজে পাওয়া যাবে কি? কোথায় গেলে পাব এমন সোনার মানুষ! এ জীবনে হয়তো দেখা পাব না, তবে খুঁজে পাওয়া গেলে তাকে জানাব হাজার সালাম।

লিয়াকত হোসেন খোকন

back to top