alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : অপ্রয়োজনীয় সিজারিয়ান বন্ধ করুন

: শনিবার, ২৭ মে ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

দেশ সিজারিয়ানের মাধ্যমে শিশু জন্ম দেওয়ার হার দ্নি দিন বেড়েই চলেছে। বিশ্বস্থাস্থ্য সংস্থার মতে, একটি দেশে সিজারিয়ানের মাধ্যমে ১০ থেকে ১৫ শতাংশের বেশী শিশু জন্ম নেওয়া উচিত নয়।

বাংলাদেশে ২০১৭-১৮ সালে শিশু জন্মের ক্ষেত্রে সিজারিয়ানের হার বেড়েছে ৫১ শতাংশ। এক হিসাব অনুযায়ী দেশে প্রতিবছর ১০লাখের ও বেশী সিজারিয়ান হচ্ছে। স্বাভাবিক প্রসবে সন্তানসম্ভবা নারী ও তাদের স্বজনদের উদ্ধুদ্ধ করতে হবে। সিজারিয়ানের বিপদ সম্পর্কে তাদের সর্তক করতে হবে। দেশের স্বাস্থ্যসেবা সংশ্লিষ্ট এক শ্রেণীর ব্যক্তি সিজারিয়ানের মাধ্যমে শিশু জন্মদানে উৎসাহিত করেন।সিজারিয়ানে জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে বেসরকারী চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর বড় ভূমিকা রয়েছে।এসব চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান লাভের আশায় সেখানে কর্মরত ডাক্তার নার্সদের উপর চাপ সৃষ্টি করে যেন তারা রোগীকে সিজারিয়ান করানোর প্রশ্নে উৎসাহিত করে।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সিজারিয়ান কখনো স্বাভাবিক প্রসবের বিকল্প হতে পারে না। এ ধরণের অস্ত্রোপচারে মা ও শিশু উভয়েই ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। সেবাদানকারী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে ও ব্যক্তির ভূমিকায় ও ইতিবাচক পরিবর্তন আনা দরকার।

স্বাভাবিক প্রসবের জন্য চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকা নিশ্চিত করা দরকার। প্রশিক্ষিত ধাত্রীর সংখ্যা বাড়াতে পারলে এ ক্ষেত্রে সুফল পাওয়া যাবে।

আব্বাস উদ্দিন আহমদ

ধর্মের নামে বর্বরতা

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : অপ্রয়োজনীয় সিজারিয়ান বন্ধ করুন

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ২৭ মে ২০২৩

দেশ সিজারিয়ানের মাধ্যমে শিশু জন্ম দেওয়ার হার দ্নি দিন বেড়েই চলেছে। বিশ্বস্থাস্থ্য সংস্থার মতে, একটি দেশে সিজারিয়ানের মাধ্যমে ১০ থেকে ১৫ শতাংশের বেশী শিশু জন্ম নেওয়া উচিত নয়।

বাংলাদেশে ২০১৭-১৮ সালে শিশু জন্মের ক্ষেত্রে সিজারিয়ানের হার বেড়েছে ৫১ শতাংশ। এক হিসাব অনুযায়ী দেশে প্রতিবছর ১০লাখের ও বেশী সিজারিয়ান হচ্ছে। স্বাভাবিক প্রসবে সন্তানসম্ভবা নারী ও তাদের স্বজনদের উদ্ধুদ্ধ করতে হবে। সিজারিয়ানের বিপদ সম্পর্কে তাদের সর্তক করতে হবে। দেশের স্বাস্থ্যসেবা সংশ্লিষ্ট এক শ্রেণীর ব্যক্তি সিজারিয়ানের মাধ্যমে শিশু জন্মদানে উৎসাহিত করেন।সিজারিয়ানে জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে বেসরকারী চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর বড় ভূমিকা রয়েছে।এসব চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান লাভের আশায় সেখানে কর্মরত ডাক্তার নার্সদের উপর চাপ সৃষ্টি করে যেন তারা রোগীকে সিজারিয়ান করানোর প্রশ্নে উৎসাহিত করে।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সিজারিয়ান কখনো স্বাভাবিক প্রসবের বিকল্প হতে পারে না। এ ধরণের অস্ত্রোপচারে মা ও শিশু উভয়েই ঝুঁকির মধ্যে পড়ে। সেবাদানকারী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে ও ব্যক্তির ভূমিকায় ও ইতিবাচক পরিবর্তন আনা দরকার।

স্বাভাবিক প্রসবের জন্য চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকা নিশ্চিত করা দরকার। প্রশিক্ষিত ধাত্রীর সংখ্যা বাড়াতে পারলে এ ক্ষেত্রে সুফল পাওয়া যাবে।

আব্বাস উদ্দিন আহমদ

back to top