alt

পাঠকের চিঠি

প্রসঙ্গ : পরিযায়ী পাখি

: বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪

পরিযায়ী পাখি প্রাকৃতিক পরিবেশের একটি সম্পদ। প্রকৃতির সকল উপাদান ছাড়া প্রাকৃতিক পরিবেশ তার নিজস্ব প্রক্রিয়ায় চলতে পারে না; যার ফলে ব্যাহত হয় খাদ্যজাল প্রক্রিয়া।

বর্তমানে পরিযায়ী পাখি সংরক্ষণ উল্লেখযোগ্য বিষয় হিসেবে দাঁড়িয়েছে। মূলত বর্ষার শেষে এবং শীতের আগে থেকেই এসব পাখি বাংলাদেশে আসা শুরু করে এবং দেশের বিভিন্ন এলাকায় মার্চ মাসের শেষ নাগাদ থাকার পর আবার ফিরে যায় পাখিগুলো।

কিন্তু কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের কারণে এই পাখিগুলোকে আর ফেরত দেয়া হয় না। বিভিন্ন অসাধু ব্যবসায়ীরা এ পাখিগুলোকে অনেক সময় বন্দুক দিয়ে মেরে ফেলে অথবা খাঁচার মধ্যে বন্দি করে চড়া দামে বিক্রি করে থাকে। যার ফলে এই পাখিগুলোকে তার নিজ গন্তব্যে আর ফেরত যাওয়া সম্ভব হয় না এবং যেখানেই সৃষ্টি হয় নানান জটিলতা। নষ্ট হয় পরিবেশের ভারসাম্য।

গবেষণার তথ্য জানাচ্ছে, বাংলাদেশে ১৯৯৪ সালে পরিযায়ী পাখি এসেছিল ৮ লাখের বেশি। ২০১৪ সালে এ সংখ্যা নেমে এসেছে দুই লাখের নিচে। অর্থাৎ গত ২০ বছরে প্রায় ছয় লাখ পাখি আসা কমে গেছে। তবে এখন এ সংখ্যা সাড়ে তিন লাখের মতো বলে বলছেন গবেষকরা। যেটা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় জন্য হুমকি স্বরূপ।

দেশের পরিযায়ী পাখি যদি এভাবে নিধন করা হয়, তাহলে একটা সময় হয়তো আর দেশে পাখিই পাওয়া যাবে না। তাই প্রশাসনের উচিত এ বিষয়ে নজরদারি বাড়ানো। আর যারা এ ধরনের কাজে লিপ্ত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা করা।

সোহান হোসেন

নতুন বছরের অঙ্গীকার হোক নিরাপদ সড়ক

সংকটে ঘিওর স্বাস্থ্যকেন্দ্র

ছবি

সান্তাহার রেলওয়ে জংশনে যাত্রীদের দুর্ভোগ

ছাত্র সংসদ নির্বাচন

রক্তদানে সম্পৃক্ত হোন

নিজের স্বপ্ন অন্যের ওপর চাপিয়ে দেবেন না

ছবি

বুড়িগঙ্গা নদীর বেহাল অবস্থা

ছবি

বৃক্ষের দেহে পেরেক ঠোকা কেন

মাদককে না, ক্রীড়াকে হ্যাঁ বলুন

বায়ুদূষণ

শিক্ষকদের পেনশন প্রাপ্তিতে দুর্ভোগ

ছবি

রাজধানীতে ফিটনেসবিহীন বাস

শৃঙ্খলা ও শান্তির জন্য জননিরাপত্তা

¬তরুণদের সামাজিক কাজে উদ্বুুদ্ধ করতে হবে

মহাসড়কে কেন সিএনজিচালিত অটোরিকশা

মাধ্যমিক থেকেই চাই কর্মমুখী শিক্ষা

গণপরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা জরুরি

যানজট নিরসনে পদক্ষেপ চাই

ছবি

নিপাহ ভাইরাস : আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সচেতনতা

ছবি

ব্যাটারিচালিত রিকশা

সারের সংকট ও কৃষকের দুর্ভোগ

সংস্কার আর সময়ের সমীকরণে নির্বাচন

বাণিজ্য মুক্ত হোক সান্ধ্যকোর্স

ছবি

ডে-কেয়ার সেন্টার

ডিজিটাল দাসত্ব : মোবাইল আসক্তির প্রভাব

লোকালয়ে ইটভাটা

ছবি

নিপাহ ভাইরাস : খেজুরের কাঁচা রস পরিহার করুন

ছবি

পাটের বস্তা ব্যবহার অনেকটাই উপক্ষিত

রায়পুরে সড়কের সংস্কার চাই

অতিরিক্ত ভাড়া বন্ধ হোক

গ্যাস সংকট

ছবি

বাংলার ক্রিকেটের সফলতার গল্প লিখেছেন যুবারা

স্বেচ্ছাসেবা : একটি জীবন বোধ

শীতকালীন বায়ুদূষণ ও স্বাস্থ্য সচেতনতা

অবসরের বয়সসীমা বাড়ান

রাস্তা অবরোধ নামক অপসংস্কৃতি বন্ধ করতে হবে

tab

পাঠকের চিঠি

প্রসঙ্গ : পরিযায়ী পাখি

বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪

পরিযায়ী পাখি প্রাকৃতিক পরিবেশের একটি সম্পদ। প্রকৃতির সকল উপাদান ছাড়া প্রাকৃতিক পরিবেশ তার নিজস্ব প্রক্রিয়ায় চলতে পারে না; যার ফলে ব্যাহত হয় খাদ্যজাল প্রক্রিয়া।

বর্তমানে পরিযায়ী পাখি সংরক্ষণ উল্লেখযোগ্য বিষয় হিসেবে দাঁড়িয়েছে। মূলত বর্ষার শেষে এবং শীতের আগে থেকেই এসব পাখি বাংলাদেশে আসা শুরু করে এবং দেশের বিভিন্ন এলাকায় মার্চ মাসের শেষ নাগাদ থাকার পর আবার ফিরে যায় পাখিগুলো।

কিন্তু কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের কারণে এই পাখিগুলোকে আর ফেরত দেয়া হয় না। বিভিন্ন অসাধু ব্যবসায়ীরা এ পাখিগুলোকে অনেক সময় বন্দুক দিয়ে মেরে ফেলে অথবা খাঁচার মধ্যে বন্দি করে চড়া দামে বিক্রি করে থাকে। যার ফলে এই পাখিগুলোকে তার নিজ গন্তব্যে আর ফেরত যাওয়া সম্ভব হয় না এবং যেখানেই সৃষ্টি হয় নানান জটিলতা। নষ্ট হয় পরিবেশের ভারসাম্য।

গবেষণার তথ্য জানাচ্ছে, বাংলাদেশে ১৯৯৪ সালে পরিযায়ী পাখি এসেছিল ৮ লাখের বেশি। ২০১৪ সালে এ সংখ্যা নেমে এসেছে দুই লাখের নিচে। অর্থাৎ গত ২০ বছরে প্রায় ছয় লাখ পাখি আসা কমে গেছে। তবে এখন এ সংখ্যা সাড়ে তিন লাখের মতো বলে বলছেন গবেষকরা। যেটা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় জন্য হুমকি স্বরূপ।

দেশের পরিযায়ী পাখি যদি এভাবে নিধন করা হয়, তাহলে একটা সময় হয়তো আর দেশে পাখিই পাওয়া যাবে না। তাই প্রশাসনের উচিত এ বিষয়ে নজরদারি বাড়ানো। আর যারা এ ধরনের কাজে লিপ্ত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তির ব্যবস্থা করা।

সোহান হোসেন

back to top