আজকাল ছোট-বড় অনেকেই মোবাইলে আসক্ত। মোবাইল ছাড়া যেন তাদের জীবন অচল। আমরা মাদকসেবন থেকেও মোবাইলের নেশা খুবই মারাত্মক হয়ে পড়ছে! মোবাইল অতিরিক্ত ব্যবহারে যে কতটা ক্ষতিকারক, তা কল্পনার বাইরে। মস্তিষ্কটা নষ্ট করে ফেলছে। ধ্বংস করে ফেলছে বিবেকটাকে। চোখেরও জ্যোতির সমস্যা করছে। উপকারের চেয়ে অপকারের ফলটাই বেশি হচ্ছে।
মোবাইল রেডিয়েশনও কতটা ক্ষতি করে শরীরের, তা হয়তো অনেকে জেনেও জানে না। ছোট ছোট-বাচ্চারাও এমনভাবে আসক্ত হয়েছে। তার কান্না থামাতে মা-বাবা হাতে না তুলে দিচ্ছে মোবাইল। তারা কার্টুন দেখছে নয়তো গেইম খেলছে।
বড়রা অনলাইনে বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে আছে- জুয়া থেকে শুরু করে পর্নোগ্রাফির মতো যত জঘন্য নিম্নমানের কাজ আছে। গ্রুপ খুলে বা অ্যাপের মাধ্যমে আজে-বাজে ছেলেমেয়েদের সাথে আড্ডা। হচ্ছে খুন খারাবি।
অনেকক্ষেত্রে দেখা যায়, যদি কোনো মানুষ চোখের সামনে কোনো দুর্ঘটনা ঘটেছে, রোগীকে উদ্ধার না করে ফেসবুক লাইভ করা শুরু করে দেয়। আবার অনেকে আছে, যখন যা করে তা ভিডিও করে টিকটিক বানিয়ে অনলাইনে ছেড়ে দেয়। অনেকে টিকটকের ভিডিও বানাতে গিয়ে মৃত্যুর সম্মুখীন হয়। অনেকে ভুলভাল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। সময় থাকতে আমরা কেউ সচেতন হচ্ছি না। হয়তো এমন সময় আসবে, আমাদের আফসোস ছাড়া আর কিছুই থাকবে না।
শেখ সজীব আহমেদ
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
আজকাল ছোট-বড় অনেকেই মোবাইলে আসক্ত। মোবাইল ছাড়া যেন তাদের জীবন অচল। আমরা মাদকসেবন থেকেও মোবাইলের নেশা খুবই মারাত্মক হয়ে পড়ছে! মোবাইল অতিরিক্ত ব্যবহারে যে কতটা ক্ষতিকারক, তা কল্পনার বাইরে। মস্তিষ্কটা নষ্ট করে ফেলছে। ধ্বংস করে ফেলছে বিবেকটাকে। চোখেরও জ্যোতির সমস্যা করছে। উপকারের চেয়ে অপকারের ফলটাই বেশি হচ্ছে।
মোবাইল রেডিয়েশনও কতটা ক্ষতি করে শরীরের, তা হয়তো অনেকে জেনেও জানে না। ছোট ছোট-বাচ্চারাও এমনভাবে আসক্ত হয়েছে। তার কান্না থামাতে মা-বাবা হাতে না তুলে দিচ্ছে মোবাইল। তারা কার্টুন দেখছে নয়তো গেইম খেলছে।
বড়রা অনলাইনে বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে আছে- জুয়া থেকে শুরু করে পর্নোগ্রাফির মতো যত জঘন্য নিম্নমানের কাজ আছে। গ্রুপ খুলে বা অ্যাপের মাধ্যমে আজে-বাজে ছেলেমেয়েদের সাথে আড্ডা। হচ্ছে খুন খারাবি।
অনেকক্ষেত্রে দেখা যায়, যদি কোনো মানুষ চোখের সামনে কোনো দুর্ঘটনা ঘটেছে, রোগীকে উদ্ধার না করে ফেসবুক লাইভ করা শুরু করে দেয়। আবার অনেকে আছে, যখন যা করে তা ভিডিও করে টিকটিক বানিয়ে অনলাইনে ছেড়ে দেয়। অনেকে টিকটকের ভিডিও বানাতে গিয়ে মৃত্যুর সম্মুখীন হয়। অনেকে ভুলভাল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। সময় থাকতে আমরা কেউ সচেতন হচ্ছি না। হয়তো এমন সময় আসবে, আমাদের আফসোস ছাড়া আর কিছুই থাকবে না।
শেখ সজীব আহমেদ