সড়ক সংস্কারের নামে অপরিকল্পিতভাবে সড়ক খননে বিপর্যস্ত রাজধানীর দক্ষিণখানের জনজীবন। সংস্কারের নামে অপরিকল্পিত উদ্যোগ নেয়ার কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত। যাতায়াতের সবকটি রাস্তা একই সাথে খোড়া হলেও নেই কোন সংস্কারের অগ্রগতি। চলাচলের জন্য এখানে বিকল্প কোনো সড়ক ব্যবস্থাও নেই। বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তের উপস্থিতির কারণে দুর্ঘটনা যেন অতি সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বর্ষা ঋতুতে যখন প্রকৃতি নতুন রূপ ধারণ করে, বৃষ্টি সিক্ত প্রকৃতি যখন মানব মনকে মুগ্ধ করে, তখন ঠিক তার বিপরীত চিত্রটি ফুটে উঠে দক্ষিণখানের রাস্তায় এবং আশেপাশের এলাকায়। বর্ষার ঋতুতে যখন ভারী বর্ষণে প্লাবিত হয় চারদিক, তখন এলাকাটির রাস্তায় পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার বেহাল দশার কারণে বৃষ্টির পানির সঙ্গে তা মিশে যায়। এতে করে চর্মরোগসহ নানা ধরনের রোগের বিস্তার ঘটে, জনজীবনের ভোগান্তি চরমসীমায় পৌঁছে যায়। ভারি বর্ষণ এবং চলাচলের অনুপযোগী রাস্তা অতিক্রম করে জনগণ যেভাবে তাদের কর্মস্থলে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পৌঁছায় তা এক করুণ দৃশ্য।
ঠিকাদারদের নানান অজুহাতে এই এলাকার রাস্তার কাজ পড়ে থাকে মাসের পর মাস। এদিকে রাস্তার এক হাটু পরিমাণ পানি পেরিয়ে শিক্ষার্থীদের যেতে হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। খেটেখাওয়া জনসাধারণ এবং কর্মজীবীদের এই চিত্র এখন অতি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পূর্বে এ প্রসঙ্গে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করা হলেও কোন উল্লেখযোগ্য ব্যবস্থা তারা গ্রহণ করেনি। ফলস্বরূপ এই দুর্ভোগ বছরের পর বছর ধরে সইতে হচ্ছে জনসাধারণের। দক্ষিনখান ও তার আশপাশের এলাকার রাস্তার দ্রুত সংস্কার এখন অত্যাবশ্যক।
নিশাত তাসনিম
দক্ষিণখান, ঢাকা
বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪
সড়ক সংস্কারের নামে অপরিকল্পিতভাবে সড়ক খননে বিপর্যস্ত রাজধানীর দক্ষিণখানের জনজীবন। সংস্কারের নামে অপরিকল্পিত উদ্যোগ নেয়ার কারণে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত। যাতায়াতের সবকটি রাস্তা একই সাথে খোড়া হলেও নেই কোন সংস্কারের অগ্রগতি। চলাচলের জন্য এখানে বিকল্প কোনো সড়ক ব্যবস্থাও নেই। বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তের উপস্থিতির কারণে দুর্ঘটনা যেন অতি সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বর্ষা ঋতুতে যখন প্রকৃতি নতুন রূপ ধারণ করে, বৃষ্টি সিক্ত প্রকৃতি যখন মানব মনকে মুগ্ধ করে, তখন ঠিক তার বিপরীত চিত্রটি ফুটে উঠে দক্ষিণখানের রাস্তায় এবং আশেপাশের এলাকায়। বর্ষার ঋতুতে যখন ভারী বর্ষণে প্লাবিত হয় চারদিক, তখন এলাকাটির রাস্তায় পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার বেহাল দশার কারণে বৃষ্টির পানির সঙ্গে তা মিশে যায়। এতে করে চর্মরোগসহ নানা ধরনের রোগের বিস্তার ঘটে, জনজীবনের ভোগান্তি চরমসীমায় পৌঁছে যায়। ভারি বর্ষণ এবং চলাচলের অনুপযোগী রাস্তা অতিক্রম করে জনগণ যেভাবে তাদের কর্মস্থলে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পৌঁছায় তা এক করুণ দৃশ্য।
ঠিকাদারদের নানান অজুহাতে এই এলাকার রাস্তার কাজ পড়ে থাকে মাসের পর মাস। এদিকে রাস্তার এক হাটু পরিমাণ পানি পেরিয়ে শিক্ষার্থীদের যেতে হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। খেটেখাওয়া জনসাধারণ এবং কর্মজীবীদের এই চিত্র এখন অতি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পূর্বে এ প্রসঙ্গে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করা হলেও কোন উল্লেখযোগ্য ব্যবস্থা তারা গ্রহণ করেনি। ফলস্বরূপ এই দুর্ভোগ বছরের পর বছর ধরে সইতে হচ্ছে জনসাধারণের। দক্ষিনখান ও তার আশপাশের এলাকার রাস্তার দ্রুত সংস্কার এখন অত্যাবশ্যক।
নিশাত তাসনিম
দক্ষিণখান, ঢাকা