কক্সবাজার শহরের হোটেল-মোটেল জোনের পাঁচটি রেস্তোরাঁয় ভাঙচুরের ঘটনায় পুলিশ এক যুবককে আটক করেছে। তার নাম মো. হাশিম, বয়স ২৫। তিনি কক্সবাজার সদর উপজেলার ভারুয়াখালী এলাকার বানিয়া পাড়ার আবদুল হকের ছেলে।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে শহরের একটি ‘আস্তানায়’ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, গতকাল সোমবার দুপুরে ফিলিস্তিনে বর্বর হামলার প্রতিবাদে ‘ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বড় একটি মিছিল বের করা হয় কক্সবাজার শহরে। দুপুর ১২টার দিকে মিছিলটি কলাতলী সৈকত সড়কে পৌঁছালে কিছু উচ্ছৃঙ্খল তরুণ-যুবক আশপাশের কয়েকটি রেস্তোরাঁয় ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ভাঙচুর চালায়। হামলাকারীদের মধ্যে আটক হাশিমও ছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
কক্সবাজার সদর থানার ওসি মো. ইলিয়াস খান জানান, রেস্তোরাঁয় হামলাকারীদের শনাক্ত করতে সিসিটিভি ফুটেজ ও সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও সংগ্রহ করা হয়েছে। ফুটেজ পর্যালোচনা করে একজনকে আটক করা হয়েছে। ওসি আরও জানান, রেস্তোরাঁয় ভাঙচুরের ঘটনায় সন্ধ্যায় ৩০০ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় আটক আসামীকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
........................
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫
কক্সবাজার শহরের হোটেল-মোটেল জোনের পাঁচটি রেস্তোরাঁয় ভাঙচুরের ঘটনায় পুলিশ এক যুবককে আটক করেছে। তার নাম মো. হাশিম, বয়স ২৫। তিনি কক্সবাজার সদর উপজেলার ভারুয়াখালী এলাকার বানিয়া পাড়ার আবদুল হকের ছেলে।
মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে শহরের একটি ‘আস্তানায়’ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, গতকাল সোমবার দুপুরে ফিলিস্তিনে বর্বর হামলার প্রতিবাদে ‘ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বড় একটি মিছিল বের করা হয় কক্সবাজার শহরে। দুপুর ১২টার দিকে মিছিলটি কলাতলী সৈকত সড়কে পৌঁছালে কিছু উচ্ছৃঙ্খল তরুণ-যুবক আশপাশের কয়েকটি রেস্তোরাঁয় ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ভাঙচুর চালায়। হামলাকারীদের মধ্যে আটক হাশিমও ছিলেন বলে পুলিশ জানিয়েছে।
কক্সবাজার সদর থানার ওসি মো. ইলিয়াস খান জানান, রেস্তোরাঁয় হামলাকারীদের শনাক্ত করতে সিসিটিভি ফুটেজ ও সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও সংগ্রহ করা হয়েছে। ফুটেজ পর্যালোচনা করে একজনকে আটক করা হয়েছে। ওসি আরও জানান, রেস্তোরাঁয় ভাঙচুরের ঘটনায় সন্ধ্যায় ৩০০ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় আটক আসামীকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
........................