স্থানীয় চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ আব্দুস সাত্তার (৫৫) তার দলবলসহ অনধিকার প্রবেশ করে ঘরের পাকা দেয়াল ভাংচুর করে ১ লাখ টাকার ক্ষতি সাধন করে। এ সময় আরো ৩লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে তারা। এর পূর্বেও এই সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ গ্রুপটি বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে তিন বারে ৭০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। মঙ্গলবার (১১ মে) সকাল ৯টার সময় এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন থানায় অভিযোগকারী নুর নবী (৫২)।
অভিযোগ কারী মো: নুর নবী (৫২) জানান, পুরান বাউশিয়ার চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী মো: আব্দুস সাত্তার (৫৫) সার সাঙ্গপাঙ্গসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৫-৬ জন ঘটনাস্থলে এসে ৩লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে। দাবীকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ভাংচুর করে এবং ভয়ভীতি দেখায়। ইতিপূর্বে এই সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ গ্রুপটি জমির মালিক কামরুল ইসলাম ও মো: মহসিন মিয়ার কাছ থেকে ভয়ভীতি হুমকি প্রদান করে ৭০হাজার টাকা চাঁদা নেয়।
অভিযোগকারী নুর নবী আরো জানান, লক্ষীপুর মৌজাস্থিত আর এস দাগ নং ৪২৮ এই ভূমিতে আমি ও আমার বেশ কয়েকজন পরিচিত লোক মিলিয়া ৭.৪৭ শতাংশ ভূমি ক্রয় করিয়া বালু ভরাট করিয়া ভোগ দখল করে ব্যবসা বানিজ্যের প্রস্তিতি নিচ্ছি। উল্লেখিত ভমির পিছনে আমার আরো ভূমি থাকায় সেখানে যাওয়ার জন্য যাতায়াতের রাস্তাও তৈরী করিয়াছি। উক্ত ভূমিতে কাজ করার সময় বিবাদীগণ আমাদের বিভিন্নভাবে নির্যাতন করা সহ আমাদের নিকট টাকা পয়সা দাবী করিয়া আসিতেছে।
জমির মালিক কামরুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার (১১ মে) সকাল ৯টার সময় ভূমিতে সন্ত্রাসী আব্দুস সাত্তারের নেতৃত্বে ৬-৭ জনের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ এসে ভূমিতে থাকা ঘরের পাকা দেয়াল ভাংচুর করিয়া আনুমানিক ১ লাখ টাকার ক্ষতি সাধন করে। আমার আর এস দাগ নং ৪২৮ যাতায়াতের পথে সিমেন্টের খুটি ও বাশ দিয়া বেড়া দেওয়ার চেষ্টা করে। তখন আমিসহ আমার উক্ত জমির মালিক কামরুল ইসলাম (৫২) মো: মহসিন মিয়া (৫২) চাঁদাবাজ গ্রুপকে বাঁধা প্রদান করিলে বিবাদীগণ উত্তেজিত হইয়া আমাদের গালিগালাজ করিতে থাকে এবং উক্ত জমির মালিক কামরুল ইসলামের নিটক ৩ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে।
এ বিষয়ে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো: রইছ উদ্দিন জানান, তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মঙ্গলবার, ১১ মে ২০২১
স্থানীয় চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ আব্দুস সাত্তার (৫৫) তার দলবলসহ অনধিকার প্রবেশ করে ঘরের পাকা দেয়াল ভাংচুর করে ১ লাখ টাকার ক্ষতি সাধন করে। এ সময় আরো ৩লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে তারা। এর পূর্বেও এই সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ গ্রুপটি বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে তিন বারে ৭০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। মঙ্গলবার (১১ মে) সকাল ৯টার সময় এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন থানায় অভিযোগকারী নুর নবী (৫২)।
অভিযোগ কারী মো: নুর নবী (৫২) জানান, পুরান বাউশিয়ার চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী মো: আব্দুস সাত্তার (৫৫) সার সাঙ্গপাঙ্গসহ অজ্ঞাতনামা আরো ৫-৬ জন ঘটনাস্থলে এসে ৩লাখ টাকা চাঁদা দাবী করে। দাবীকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ভাংচুর করে এবং ভয়ভীতি দেখায়। ইতিপূর্বে এই সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ গ্রুপটি জমির মালিক কামরুল ইসলাম ও মো: মহসিন মিয়ার কাছ থেকে ভয়ভীতি হুমকি প্রদান করে ৭০হাজার টাকা চাঁদা নেয়।
অভিযোগকারী নুর নবী আরো জানান, লক্ষীপুর মৌজাস্থিত আর এস দাগ নং ৪২৮ এই ভূমিতে আমি ও আমার বেশ কয়েকজন পরিচিত লোক মিলিয়া ৭.৪৭ শতাংশ ভূমি ক্রয় করিয়া বালু ভরাট করিয়া ভোগ দখল করে ব্যবসা বানিজ্যের প্রস্তিতি নিচ্ছি। উল্লেখিত ভমির পিছনে আমার আরো ভূমি থাকায় সেখানে যাওয়ার জন্য যাতায়াতের রাস্তাও তৈরী করিয়াছি। উক্ত ভূমিতে কাজ করার সময় বিবাদীগণ আমাদের বিভিন্নভাবে নির্যাতন করা সহ আমাদের নিকট টাকা পয়সা দাবী করিয়া আসিতেছে।
জমির মালিক কামরুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার (১১ মে) সকাল ৯টার সময় ভূমিতে সন্ত্রাসী আব্দুস সাত্তারের নেতৃত্বে ৬-৭ জনের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপ এসে ভূমিতে থাকা ঘরের পাকা দেয়াল ভাংচুর করিয়া আনুমানিক ১ লাখ টাকার ক্ষতি সাধন করে। আমার আর এস দাগ নং ৪২৮ যাতায়াতের পথে সিমেন্টের খুটি ও বাশ দিয়া বেড়া দেওয়ার চেষ্টা করে। তখন আমিসহ আমার উক্ত জমির মালিক কামরুল ইসলাম (৫২) মো: মহসিন মিয়া (৫২) চাঁদাবাজ গ্রুপকে বাঁধা প্রদান করিলে বিবাদীগণ উত্তেজিত হইয়া আমাদের গালিগালাজ করিতে থাকে এবং উক্ত জমির মালিক কামরুল ইসলামের নিটক ৩ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে।
এ বিষয়ে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো: রইছ উদ্দিন জানান, তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।