খবর প্রকাশের পর
কিশোরগঞ্জে হোসেনপুরে গোবিন্দপুর-বাকচান্দা রাস্তাটি অবশেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া পারভেজ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছেন। এই আন্তঃজেলা গ্রামীণ রাস্তা কয়েক বছর ধরে ঠিকাদারের গাফিলতির কারণে বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। রাস্তাটি জেলার সঙ্গে রাজধানী এবং ময়মনসিংহ ছাড়াও কয়েক জেলার সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার এক অন্যতম মাধ্যম। কিন্তু বড় বড় গর্ত আর খানাখন্দ হয়ে থাকা রাস্তাটির ৬ বছর আগে টেন্ডার হলেও ঠিকাদার কোন কাজ করেননি। ফলে ৬ বছর ধরে রাস্তাটি মেরামত বা সংস্কারবিহীন অবস্থায় থাকতে থাকতে এখন বড় বড় গর্ত আর খানাখন্দের ফলে যানবাহন আর পথচারীদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৃষ্টির মৌসুমে বিভিন্ন জায়গায় পুকুরের মত পানি জমে থাকে। প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হয়ে অনেকে আহত হচ্ছেন। রাস্তাটি মেরামতের দাবিতে ‘জনদুর্ভোগ নিরসনে গোবিন্দপুরবাসী’ ব্যানারে গত ৫ জুন গোবিন্দপুর এলাকায় রাস্তার ওপর বিপুল সংখ্যক এলাকাবাসী মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন। ৭ জুন দৈনিক সংবাদে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনও ছাপা হয়। অবশেষে হোসেপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া পারভেজ তার নিজস্ব উদ্যোগে রাস্তাটি সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছেন। পুরো রাস্তার যেখানে যেখানে গর্ত আর খানাখন্দ হয়ে আছে, সেখানে ইটশুরকি ফেলে আপাতত চলাচলের উপযোগী করার পদক্ষেপ নিয়েছেন। তিনি বৃহস্পতিবার গোবিন্দপুর গিয়ে সংস্কার কাজ পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি বলেন, পূর্বেকার ঠিকাদারের কাজ বাতিল করে নতুন ঠিকাদার নিয়োগে করার উদ্যোগ নেয়া হবে। এর আগে আপাতত চলাচলের উপযোগী করে রাস্তাটির কিছু সংস্কার করে দেয়া হচ্ছে। ‘জনদুর্ভোগ নিরসনে গোবিন্দপুরবাসী’ সংগঠনের আহবায়ক আলাল মিয়া জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এ উদ্যোগে এলাকাবাসী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
খবর প্রকাশের পর
শুক্রবার, ১১ জুন ২০২১
কিশোরগঞ্জে হোসেনপুরে গোবিন্দপুর-বাকচান্দা রাস্তাটি অবশেষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া পারভেজ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছেন। এই আন্তঃজেলা গ্রামীণ রাস্তা কয়েক বছর ধরে ঠিকাদারের গাফিলতির কারণে বেহাল অবস্থায় পড়ে আছে। রাস্তাটি জেলার সঙ্গে রাজধানী এবং ময়মনসিংহ ছাড়াও কয়েক জেলার সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার এক অন্যতম মাধ্যম। কিন্তু বড় বড় গর্ত আর খানাখন্দ হয়ে থাকা রাস্তাটির ৬ বছর আগে টেন্ডার হলেও ঠিকাদার কোন কাজ করেননি। ফলে ৬ বছর ধরে রাস্তাটি মেরামত বা সংস্কারবিহীন অবস্থায় থাকতে থাকতে এখন বড় বড় গর্ত আর খানাখন্দের ফলে যানবাহন আর পথচারীদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বৃষ্টির মৌসুমে বিভিন্ন জায়গায় পুকুরের মত পানি জমে থাকে। প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হয়ে অনেকে আহত হচ্ছেন। রাস্তাটি মেরামতের দাবিতে ‘জনদুর্ভোগ নিরসনে গোবিন্দপুরবাসী’ ব্যানারে গত ৫ জুন গোবিন্দপুর এলাকায় রাস্তার ওপর বিপুল সংখ্যক এলাকাবাসী মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন। ৭ জুন দৈনিক সংবাদে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনও ছাপা হয়। অবশেষে হোসেপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাবেয়া পারভেজ তার নিজস্ব উদ্যোগে রাস্তাটি সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছেন। পুরো রাস্তার যেখানে যেখানে গর্ত আর খানাখন্দ হয়ে আছে, সেখানে ইটশুরকি ফেলে আপাতত চলাচলের উপযোগী করার পদক্ষেপ নিয়েছেন। তিনি বৃহস্পতিবার গোবিন্দপুর গিয়ে সংস্কার কাজ পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি বলেন, পূর্বেকার ঠিকাদারের কাজ বাতিল করে নতুন ঠিকাদার নিয়োগে করার উদ্যোগ নেয়া হবে। এর আগে আপাতত চলাচলের উপযোগী করে রাস্তাটির কিছু সংস্কার করে দেয়া হচ্ছে। ‘জনদুর্ভোগ নিরসনে গোবিন্দপুরবাসী’ সংগঠনের আহবায়ক আলাল মিয়া জানান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এ উদ্যোগে এলাকাবাসী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।