মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় মোবাইল ফোন ছিনতাই করতে গিয়ে রতন মোল্লা (৮) নামের এক শিশুকে শ্বাসরোধ করে হত্যা ও সোহান (৯) নামের অপর এক শিশুকে হত্যাচেষ্টা করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত মো.মেহেদী হাসান কায়েসকে (১৮) গ্রেফতার করেছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, গতকাল মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রেস্টুরেন্টে খাওয়ানোর কথা বলে রতন ও সোহান নামে দুই শিশুকে ফুসলিয়ে শিবচরের কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়ন পদ্মাসেতুর সংযোগ সড়কের কাছে নিয়ে আসে মেহেদী হাসান কায়েস। এরপর সোহানকে খাবার আনার কথা বলে দূরে রেখে রতনকে রাস্তার ধারে একটি গাছের নিচে নিয়ে যায়। সেখানে রতনের কোমরে থাকা প্যান্টের বেল্ট গলায় পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। কিছুক্ষণ পরে সোহানকে নিয়ে কায়েস কাঁঠালবাড়ি ঘাটসংলগ্ন বালুর মাঠে নিয়ে গলায় বৈদ্যুতিক তার পেঁচিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়। এসময় সোহান চিৎকার করলে কায়েস পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন সোহানকে উদ্ধার করে কাঠালবাড়ি এলাকায় তার নানা বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে তার আত্মীয় স্বজনরা শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে শিবচর থানায় নিয়ে যান।
এ ব্যাপারে শিবচর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মিরাজুল ইসলাম বলেন, আমরা গত রাত মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) দশটার দিকে জানতে পারি কাদিরপুরে একটি বাচ্চা মিসিং আছে, ইতোমধ্যে সোহান আমাদের কাছে আসে এবং ঘটনা বলে। সোহানের দেওয়া তথ্যমতে আমরা কায়েসকে গ্রেফতার করেছি।
কায়েস প্রাথমিকভাবে ঘটনা স্বীকার করেছে সে রতনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে। কায়েসের দেওয়া তথ্যমতে আমরা রতন নামে ৮ বছরের একটি শিশুর লাশ উদ্ধার করেছি। তবে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটি মোবাইল ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে করা হয়েছে।এ ব্যাপারে শিবচর থানায় একটি মামলা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মাদারীপুর মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে এবং আসামিকে দুপুরে মাদারীপুর জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় মোবাইল ফোন ছিনতাই করতে গিয়ে রতন মোল্লা (৮) নামের এক শিশুকে শ্বাসরোধ করে হত্যা ও সোহান (৯) নামের অপর এক শিশুকে হত্যাচেষ্টা করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্ত মো.মেহেদী হাসান কায়েসকে (১৮) গ্রেফতার করেছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, গতকাল মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রেস্টুরেন্টে খাওয়ানোর কথা বলে রতন ও সোহান নামে দুই শিশুকে ফুসলিয়ে শিবচরের কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়ন পদ্মাসেতুর সংযোগ সড়কের কাছে নিয়ে আসে মেহেদী হাসান কায়েস। এরপর সোহানকে খাবার আনার কথা বলে দূরে রেখে রতনকে রাস্তার ধারে একটি গাছের নিচে নিয়ে যায়। সেখানে রতনের কোমরে থাকা প্যান্টের বেল্ট গলায় পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। কিছুক্ষণ পরে সোহানকে নিয়ে কায়েস কাঁঠালবাড়ি ঘাটসংলগ্ন বালুর মাঠে নিয়ে গলায় বৈদ্যুতিক তার পেঁচিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়। এসময় সোহান চিৎকার করলে কায়েস পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন সোহানকে উদ্ধার করে কাঠালবাড়ি এলাকায় তার নানা বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে তার আত্মীয় স্বজনরা শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে শিবচর থানায় নিয়ে যান।
এ ব্যাপারে শিবচর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মিরাজুল ইসলাম বলেন, আমরা গত রাত মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) দশটার দিকে জানতে পারি কাদিরপুরে একটি বাচ্চা মিসিং আছে, ইতোমধ্যে সোহান আমাদের কাছে আসে এবং ঘটনা বলে। সোহানের দেওয়া তথ্যমতে আমরা কায়েসকে গ্রেফতার করেছি।
কায়েস প্রাথমিকভাবে ঘটনা স্বীকার করেছে সে রতনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে। কায়েসের দেওয়া তথ্যমতে আমরা রতন নামে ৮ বছরের একটি শিশুর লাশ উদ্ধার করেছি। তবে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটি মোবাইল ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে করা হয়েছে।এ ব্যাপারে শিবচর থানায় একটি মামলা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মাদারীপুর মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে এবং আসামিকে দুপুরে মাদারীপুর জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।