‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে দেশের ২৪ টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে শনিবার। এতে ২৪ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ টি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। এদিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ক্যাম্পাস কেন্দ্রে সাংবাদিকদের প্রবেশ ‘সংরক্ষিত’ করে কোটাভিত্তিক কয়েকজনকে অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন। এর বাইরে আর কোনো সাংবাদিককে ক্যাম্পাসে প্রবেশ না করতেও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিগত বছরগুলোতে ক্যাম্পাসে কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করে সংবাদ সংগ্রহ করে অনুমতি পেয়ে এসেছে। প্রক্সি পরীক্ষা চক্রের হোতাসহ, প্রশ্নফাঁস চক্রের সদস্যদের ধরতেও অবদান রেখেছেন সাংবাদিকরা। এবার ক্যাম্পাসের কয়েকটি সাংবাদিক সংগঠনকে কোটাভিত্তিক বরাদ্দ দিয়ে মাত্র ১২ জন সাংবাদিককে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন। তাদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বিশেষ কার্ডেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর বাইরে অন্য সাংবাদিকদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ না করতে সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গুচ্ছভুক্ত ২৪ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ টি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা চললেও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র ছাড়া অন্য কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্র সাংবাদিক প্রবেশে এমন কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সাংবাদিক প্রবেশে কোটাভিত্তিক কোনো আসন বরাদ্দ দেয়া হয়নি বলেও জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত একাধিক সাংবাদিক জানান, এর আগে বিগত বছরগুলোতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ‘প্রক্সিকাণ্ড’ধরতে এবং প্রশ্নফাঁস চক্র সাংবাদিকরা বেশ বড় ভূমিকা রেখেছেন। এবার সাংবাদিকদের পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশে অনেকটা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় প্রশ্ন ফাঁস কিংবা প্রক্সি চক্রের নতুন ফন্দি কিনা তা নিয়েও প্রশ্ম তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা। সাংবাদিকরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে না পারলে কিভাবে তথ্য সংগ্রহ করে সংবাদ পরিবেশন করবে তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তারা।
এবিষয়ে জানতে চাইলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, এখানে আমাদের কিছু করার নেই। কেন্দ্রীয় গুচ্ছ কমিটি থেকে যে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে আমরা সেভাবেই কাজ করছি। আমরা ১২ জন সাংবাদিককে প্রবেশের সুযোগ দিচ্ছি। এটা আমাদের কোনো সিদ্ধান্ত না।
এবিষয়ে কথা বলতে গুচ্ছ ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনকে বারবার কল দেয়া হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে দেশের ২৪ টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বিত গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে শনিবার। এতে ২৪ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ টি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। এদিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ক্যাম্পাস কেন্দ্রে সাংবাদিকদের প্রবেশ ‘সংরক্ষিত’ করে কোটাভিত্তিক কয়েকজনকে অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন। এর বাইরে আর কোনো সাংবাদিককে ক্যাম্পাসে প্রবেশ না করতেও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিগত বছরগুলোতে ক্যাম্পাসে কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করে সংবাদ সংগ্রহ করে অনুমতি পেয়ে এসেছে। প্রক্সি পরীক্ষা চক্রের হোতাসহ, প্রশ্নফাঁস চক্রের সদস্যদের ধরতেও অবদান রেখেছেন সাংবাদিকরা। এবার ক্যাম্পাসের কয়েকটি সাংবাদিক সংগঠনকে কোটাভিত্তিক বরাদ্দ দিয়ে মাত্র ১২ জন সাংবাদিককে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন। তাদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বিশেষ কার্ডেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর বাইরে অন্য সাংবাদিকদের ক্যাম্পাসে প্রবেশ না করতে সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে।
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গুচ্ছভুক্ত ২৪ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ টি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা চললেও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র ছাড়া অন্য কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্র সাংবাদিক প্রবেশে এমন কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সাংবাদিক প্রবেশে কোটাভিত্তিক কোনো আসন বরাদ্দ দেয়া হয়নি বলেও জানা গেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত একাধিক সাংবাদিক জানান, এর আগে বিগত বছরগুলোতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ‘প্রক্সিকাণ্ড’ধরতে এবং প্রশ্নফাঁস চক্র সাংবাদিকরা বেশ বড় ভূমিকা রেখেছেন। এবার সাংবাদিকদের পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশে অনেকটা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় প্রশ্ন ফাঁস কিংবা প্রক্সি চক্রের নতুন ফন্দি কিনা তা নিয়েও প্রশ্ম তুলেছেন সংশ্লিষ্টরা। সাংবাদিকরা ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে না পারলে কিভাবে তথ্য সংগ্রহ করে সংবাদ পরিবেশন করবে তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তারা।
এবিষয়ে জানতে চাইলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, এখানে আমাদের কিছু করার নেই। কেন্দ্রীয় গুচ্ছ কমিটি থেকে যে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে আমরা সেভাবেই কাজ করছি। আমরা ১২ জন সাংবাদিককে প্রবেশের সুযোগ দিচ্ছি। এটা আমাদের কোনো সিদ্ধান্ত না।
এবিষয়ে কথা বলতে গুচ্ছ ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনকে বারবার কল দেয়া হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।