এডিসের লার্ভা উৎপাদন কারখানা, মিরপুর-১এর ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম।
আজ (৪ সেপ্টেম্বর) শনিবার সকালে এডিস মশা ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণকল্পে মিরপুরে "দশটায় ১০ মিনিট প্রতি শনিবার, নিজ নিজ বাসাবাড়ি করি পরিষ্কার" স্লোগানটি বাস্তবায়নে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সরেজমিনে পরিদর্শনকালে মিরপুর-১ এর ওয়াসা ভবনে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ওয়াসার মতো একটি প্রতিষ্ঠানের আঞ্চলিক অফিসের ভিতরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং বিভিন্ন জায়গায় অসংখ্য লার্ভা দৃশ্যমান থাকায় নির্বাহী প্রকৌশলী ইকবাল আহমেদ মজুমদারের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। ব্যক্তিগত, সরকারী কিংবা বেসরকারী যেকোন ভবনেই এডিসের লার্ভা পাওয়া গেলে কাউকেই ছাড় দেয়া হচ্ছে না, জরিমানাসহ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতিতে এডিস মশা ও ডেঙ্গু মোকাবেলায় ওয়াক-আপ উচ্চ বিদ্যালয়ে জনসচেতনতামূলক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেয়ার পূর্বেই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিষ্কার-পরিছন্নতা নিশ্চিত করতে হবে।
ডিএনসিসির মেয়র বলেন, কারোর একার পক্ষেই চলমান এডিস মশার প্রদূভাব দূর করা সম্ভব নয়, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নিজেদের ঘরবাড়ি ও আশেপাশের পরিবেশ পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার মাধ্যমে এডিস মশার বংশ বিস্তাররোধ এবং ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
এর আগে মেয়র আতিকুল ইসলাম এডিস মশা ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণকল্পে দক্ষিণ বিশিল আদর্শ বিদ্যানিকেতনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বলেন, বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতিতে ডেঙ্গুতে যাতে কারও মৃত্যু না হয় সেজন্যই পরিষ্কার-পরিছন্নতার মাধ্যমে সুস্থ্যতার জন্য চলমান সামাজিক আন্দোলনকে সফল করতে হবে। নিজেদের বাসাবাড়ি কিংবা অফিস কোথাও যাতে তিন দিনের বেশি পানি জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
পরে ডিএনসিসি মেয়রের আতিকুল ইসলামের উপস্থিতিতে মিরপুর-১ এর দক্ষিণ বিশিল ৪ নম্বর রোড এলাকায় ফুটপাত ও রাস্থা দখল করে নির্মাণ সামগ্রী রাখার কারণে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা এবং সামগ্রীগুলো ৬ হাজার ১৮০ টাকায় স্পট নিলাম করা হয়।
আতিকুল ইসলামের নির্দেশনা ও স্থানীয় জনগণের সহায়তায় ফুটপাত ও রাস্থা দখল করে রাখা লৌহনির্মিত বিভিন্ন সামগ্রী বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়। সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য নির্মাণ করা ফুটপাত কিংবা রাস্তা দখলকারীদের কোন ছাড় দেয়া হবে না।
শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
এডিসের লার্ভা উৎপাদন কারখানা, মিরপুর-১এর ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়েরের নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম।
আজ (৪ সেপ্টেম্বর) শনিবার সকালে এডিস মশা ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণকল্পে মিরপুরে "দশটায় ১০ মিনিট প্রতি শনিবার, নিজ নিজ বাসাবাড়ি করি পরিষ্কার" স্লোগানটি বাস্তবায়নে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সরেজমিনে পরিদর্শনকালে মিরপুর-১ এর ওয়াসা ভবনে উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ওয়াসার মতো একটি প্রতিষ্ঠানের আঞ্চলিক অফিসের ভিতরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এবং বিভিন্ন জায়গায় অসংখ্য লার্ভা দৃশ্যমান থাকায় নির্বাহী প্রকৌশলী ইকবাল আহমেদ মজুমদারের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। ব্যক্তিগত, সরকারী কিংবা বেসরকারী যেকোন ভবনেই এডিসের লার্ভা পাওয়া গেলে কাউকেই ছাড় দেয়া হচ্ছে না, জরিমানাসহ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতিতে এডিস মশা ও ডেঙ্গু মোকাবেলায় ওয়াক-আপ উচ্চ বিদ্যালয়ে জনসচেতনতামূলক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেয়ার পূর্বেই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিষ্কার-পরিছন্নতা নিশ্চিত করতে হবে।
ডিএনসিসির মেয়র বলেন, কারোর একার পক্ষেই চলমান এডিস মশার প্রদূভাব দূর করা সম্ভব নয়, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নিজেদের ঘরবাড়ি ও আশেপাশের পরিবেশ পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার মাধ্যমে এডিস মশার বংশ বিস্তাররোধ এবং ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
এর আগে মেয়র আতিকুল ইসলাম এডিস মশা ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণকল্পে দক্ষিণ বিশিল আদর্শ বিদ্যানিকেতনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বলেন, বিদ্যমান করোনা পরিস্থিতিতে ডেঙ্গুতে যাতে কারও মৃত্যু না হয় সেজন্যই পরিষ্কার-পরিছন্নতার মাধ্যমে সুস্থ্যতার জন্য চলমান সামাজিক আন্দোলনকে সফল করতে হবে। নিজেদের বাসাবাড়ি কিংবা অফিস কোথাও যাতে তিন দিনের বেশি পানি জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
পরে ডিএনসিসি মেয়রের আতিকুল ইসলামের উপস্থিতিতে মিরপুর-১ এর দক্ষিণ বিশিল ৪ নম্বর রোড এলাকায় ফুটপাত ও রাস্থা দখল করে নির্মাণ সামগ্রী রাখার কারণে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা এবং সামগ্রীগুলো ৬ হাজার ১৮০ টাকায় স্পট নিলাম করা হয়।
আতিকুল ইসলামের নির্দেশনা ও স্থানীয় জনগণের সহায়তায় ফুটপাত ও রাস্থা দখল করে রাখা লৌহনির্মিত বিভিন্ন সামগ্রী বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়। সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য নির্মাণ করা ফুটপাত কিংবা রাস্তা দখলকারীদের কোন ছাড় দেয়া হবে না।