মেহেরপুর সদর উপজেলায় এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার স্বামীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় নিহতের স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১০ মে) সকালে সদর উপজেলার গোভিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ছালেহা খাতুন (৫৮) ওই গ্রামের এলাহী বক্সের স্ত্রী। আটক এলাহী বক্স (৬২) খোদা বক্সের ছেলে।
ছালেহা খাতুনের বড় মেয়ে হালিমা খাতুন বলেন, “সকালে বাবা-মায়ের চিৎকার শুনে তাদের ঘরের দিকে যাই। দরজার ফাঁক দিয়ে দেখি, বাবা মাকে হাসুয়া দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে পাশে বসে আছেন।
“আমার চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন বাড়িতে জড়ো হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে বাবাকে আটক করে নিয়ে যায়। আর মায়ের মরদেহ মর্গে পাঠায়।”
এলাহী বক্সকে আটকের সময় তিনি পুলিশ ও স্বজনদের উদ্দেশে বলেন, “আমার পারিবারিক জীবন অসহ্য হয়ে গিয়েছিল। নানা রকম সমস্যার করণে উত্তেজিত হয়ে মাথা ঠিক রাখতে পারিনি। তাই এই অপরাধ করে ফেলেছি।
“আপনারা আমাকে প্রশাসনের কাছে নিয়ে চলেন। ডিসি সাহেবকে বলে আমাকেও গুলি করে হত্যা করেন। জেলে দিয়েন না।”
মেহেরপুর সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান বলেন, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পারিবারিক নানা সমস্যার কারণে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪
মেহেরপুর সদর উপজেলায় এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার স্বামীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় নিহতের স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ।
শুক্রবার (১০ মে) সকালে সদর উপজেলার গোভিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ছালেহা খাতুন (৫৮) ওই গ্রামের এলাহী বক্সের স্ত্রী। আটক এলাহী বক্স (৬২) খোদা বক্সের ছেলে।
ছালেহা খাতুনের বড় মেয়ে হালিমা খাতুন বলেন, “সকালে বাবা-মায়ের চিৎকার শুনে তাদের ঘরের দিকে যাই। দরজার ফাঁক দিয়ে দেখি, বাবা মাকে হাসুয়া দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে পাশে বসে আছেন।
“আমার চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন বাড়িতে জড়ো হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে বাবাকে আটক করে নিয়ে যায়। আর মায়ের মরদেহ মর্গে পাঠায়।”
এলাহী বক্সকে আটকের সময় তিনি পুলিশ ও স্বজনদের উদ্দেশে বলেন, “আমার পারিবারিক জীবন অসহ্য হয়ে গিয়েছিল। নানা রকম সমস্যার করণে উত্তেজিত হয়ে মাথা ঠিক রাখতে পারিনি। তাই এই অপরাধ করে ফেলেছি।
“আপনারা আমাকে প্রশাসনের কাছে নিয়ে চলেন। ডিসি সাহেবকে বলে আমাকেও গুলি করে হত্যা করেন। জেলে দিয়েন না।”
মেহেরপুর সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মিজানুর রহমান বলেন, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পারিবারিক নানা সমস্যার কারণে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।