বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি(বিএসপি) চেয়ারম্যান ড. সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী বলেছেন,‘বাংলাদেশ ইতোমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। ২০৪১ সালে উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে বাংলাদেশ অগ্রসর হচ্ছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘কিন্তু প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি, রপ্তানি পণ্য বহুমুখীকরণ এবং দেশীয় মালিকানাধীন শিল্পের প্রসারে আমরা এখনও কাঙ্ক্ষিত সফলতা অর্জন করতে পারছি না। এজন্য বাংলাদেশে ব্যবসা সহজীকরণ, ওয়ান স্টপ সার্ভিসের প্রসার, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, তৈরি পোশাক ব্যতীত অন্যান্য সম্ভাবনাময় খাতগুলোর সুবিধা বাড়ানো, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কমানো ও দুর্নীতি দূরীকরণে জোর দিতে হবে।’
শুক্রবার বিএসপি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে বাংলাদেশের শিল্প গ্রুপ পিএইচপি অটোমোবাইল ও মালয়শিয়ার অটোমোবাইল কোম্পানি Perodua(পেরোডুয়া) গাড়ি বাংলাদেশে বাজারজাত করা উপলক্ষ্যে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ড. সাইফুদ্দীন বলেন, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে শিল্প খাতের প্রসার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা দেখছি বিগত ১০ বছরে জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান কমে যাচ্ছে ও শিল্প খাতের অবদান ও প্রবৃদ্ধি বাড়ছে।
‘২০১৫-১৬ অর্থ বছরে যেখানে কৃষির অবদান ছিলো ১৪ দশমিক ০৬ শতাংশ, সেখানে ২০২২-২৩ এ তা ১১ দশমিক ২ শতাংশ। অপরদিকে, শিল্পখাতের অবদান ছিলো ৩২ দশমিক ৪৫ শতাংশ, এখন তা ৩৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এটি বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার স্বাক্ষর বহন করছে’, বলে মনে করেন।
ড. সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘অটোমোবাইল শিল্প বাংলাদেশে একটি সম্ভাবনাময় সেক্টর। এই শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানির সরবরাহে ঘাটতি না থাকে, সেইদিকে নজর দিতে হবে। জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশে এ শিল্পের ক্ষেত্রে পিএইচপি গ্রুপ সামনের সারিতে রয়েছে। তারা নতুন নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে একদিকে যেমন নতুন কিছু তৈরি করছে তেমনি অন্য উদ্যোক্তাদের পথ দেখাচ্ছে। এর ফলে একদিকে যেমন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন হচ্ছে তেমনি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অগ্রগণ্য ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। আমি তাদের এমন উদ্যোগগুলোকে সাধুবাদ জানাই ও আগামীতে প্রতিষ্ঠানটি আরো ভালো করুক এজন্য সাফল্য কামনা করছি।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্যরিস্টার মহিবুল হাসান নওফেল। এ সময় পিএইচপি গ্রুপের চেয়ারম্যান সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান মাইজভাণ্ডারী, বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রদূত জনাব হানজা মোহাম্মদ হাশিম, কোম্পানিটির সিওও জেএইচ রোজমান বিন জাফর, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. আখতারুজ্জামান, বিভিন্ন ব্যাংক ও ইন্সুইরেন্স কোম্পানির চেয়ারম্যানরা, সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ও ব্যবসায়ী সমাজের উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪
বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি(বিএসপি) চেয়ারম্যান ড. সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী বলেছেন,‘বাংলাদেশ ইতোমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। ২০৪১ সালে উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে বাংলাদেশ অগ্রসর হচ্ছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘কিন্তু প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি, রপ্তানি পণ্য বহুমুখীকরণ এবং দেশীয় মালিকানাধীন শিল্পের প্রসারে আমরা এখনও কাঙ্ক্ষিত সফলতা অর্জন করতে পারছি না। এজন্য বাংলাদেশে ব্যবসা সহজীকরণ, ওয়ান স্টপ সার্ভিসের প্রসার, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, তৈরি পোশাক ব্যতীত অন্যান্য সম্ভাবনাময় খাতগুলোর সুবিধা বাড়ানো, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কমানো ও দুর্নীতি দূরীকরণে জোর দিতে হবে।’
শুক্রবার বিএসপি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে বাংলাদেশের শিল্প গ্রুপ পিএইচপি অটোমোবাইল ও মালয়শিয়ার অটোমোবাইল কোম্পানি Perodua(পেরোডুয়া) গাড়ি বাংলাদেশে বাজারজাত করা উপলক্ষ্যে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ড. সাইফুদ্দীন বলেন, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে শিল্প খাতের প্রসার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা দেখছি বিগত ১০ বছরে জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান কমে যাচ্ছে ও শিল্প খাতের অবদান ও প্রবৃদ্ধি বাড়ছে।
‘২০১৫-১৬ অর্থ বছরে যেখানে কৃষির অবদান ছিলো ১৪ দশমিক ০৬ শতাংশ, সেখানে ২০২২-২৩ এ তা ১১ দশমিক ২ শতাংশ। অপরদিকে, শিল্পখাতের অবদান ছিলো ৩২ দশমিক ৪৫ শতাংশ, এখন তা ৩৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এটি বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার স্বাক্ষর বহন করছে’, বলে মনে করেন।
ড. সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘অটোমোবাইল শিল্প বাংলাদেশে একটি সম্ভাবনাময় সেক্টর। এই শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানির সরবরাহে ঘাটতি না থাকে, সেইদিকে নজর দিতে হবে। জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশে এ শিল্পের ক্ষেত্রে পিএইচপি গ্রুপ সামনের সারিতে রয়েছে। তারা নতুন নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে একদিকে যেমন নতুন কিছু তৈরি করছে তেমনি অন্য উদ্যোক্তাদের পথ দেখাচ্ছে। এর ফলে একদিকে যেমন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন হচ্ছে তেমনি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অগ্রগণ্য ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। আমি তাদের এমন উদ্যোগগুলোকে সাধুবাদ জানাই ও আগামীতে প্রতিষ্ঠানটি আরো ভালো করুক এজন্য সাফল্য কামনা করছি।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্যরিস্টার মহিবুল হাসান নওফেল। এ সময় পিএইচপি গ্রুপের চেয়ারম্যান সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান মাইজভাণ্ডারী, বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রদূত জনাব হানজা মোহাম্মদ হাশিম, কোম্পানিটির সিওও জেএইচ রোজমান বিন জাফর, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. আখতারুজ্জামান, বিভিন্ন ব্যাংক ও ইন্সুইরেন্স কোম্পানির চেয়ারম্যানরা, সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ও ব্যবসায়ী সমাজের উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।