বিশ্বের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নেতাদের বার্ষিক সমাবেশ সেন্ট গ্যেলেন সিম্পোজিয়াম এবছর পঞ্চাশতম বার্ষিকী উদযাপন করছে। এই কর্মসূচিতে, এক হাজার অংশগ্রহণকারী তিনদিনের সংলাপে অংশ নেন। সিঙ্গাপুরের সেন্ট গ্যেলেন বিশ^বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সারা বিশে^র দশটি সুইস দূতাবাস অংশগ্রহণ করে এবং বাকিরা অনলাইনের মাধ্যমে যোগ দেয়। হুয়াওয়ের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বোর্ড অব ডিরেক্টরস সদস্য ক্যাথেরিন চেন এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন। অন্যদের মধ্যে অস্ট্রিয়ান চ্যান্সেলর সেবাস্তিয়ান কার্জ এবং সুইস ডিজিটাল ইনিশিয়েটিভ ডরিস লিউথার্ডের মতো ট্রানসলেশনাল সংস্থার প্রতিনিধিগণ এবছরের সিম্পোজিয়ামের বিষয়বস্তু ‘ট্রাস্ট ম্যাটারস’ ওপর তাঁদের মতামত প্রদান করেন।
এই আলোচনায় চেন বলেন, এর জন্য নীতিনির্ধারক, নিয়ন্ত্রক এবং বেসরকারি খাতের যৌথ প্রচেষ্টা প্রয়োজন। তিনি আরো বলেন, ‘দিনে দিনে কানেক্টিভিটি বাড়ছে এবং মোবাইল ফোনে আরো বেশি ফিচারের মাধ্যমে পরিষেবাগুলো অনলাইনভিত্তিক হচ্ছে। আর তাই রিয়েল টাইম ডেটা ও এক্সচেঞ্জের ওপর এর উপর নির্ভরতা বাড়ছে। এক্ষেত্রে তাই সারাবিশে^র সরকারগুলোকে অবশ্যই সবার জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সকলকে একটি নির্দিষ্ট মান অনুযায়ী সুরক্ষা দিতে এমন একটি আইন দরকার যা সকলের জন্য প্রযোজ্য হবে।’
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা একমত হন যে কোভিড-১৯ মহামারীর প্রভাবে সৃষ্ট সাধারণ চ্যালেঞ্জ এবং ঝুঁকি মোকাবেলার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের সময় এসেছে। সম্প্রতি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নতুন প্রযুক্তির ওপর আস্থা কমে গিয়েছে। বিশেষত এটি তরুণ প্রজন্মের মধ্যে দেখা যায় এবং কোভিড-১৯ মহামারীর পরে এটি আরো বেড়েছে।
চেন আশা করেন, পরবর্তী প্রজন্মের নেতারা আস্থা তৈরি করবেন এবং বিস্তৃত যোগাযোগের একটি বিশ^কে রূপ দেবেন। তিনি আরো বলেন, ‘আমি তাদেরকে কমিউনিটি, ব্যক্তি এবং তাদের পরিবেশের মধ্যে ইতিবাচক সম্পর্কের বিকাশ অব্যাহত রাখার আহ্বান জানাই। আমাদের অবশ্যই প্রযুক্তির উপর দৃঢ় বিশ্বাস গড়ে তুলতে হবে যা কিছু সাধারণ নিয়ম, উদ্ভাবন এবং এর অগ্রগতি মাধ্যমে নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে কেবল আমরা টেকসই এবং বিশ্বাসযোগ্য প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারব।’
রোববার, ১৬ মে ২০২১
বিশ্বের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নেতাদের বার্ষিক সমাবেশ সেন্ট গ্যেলেন সিম্পোজিয়াম এবছর পঞ্চাশতম বার্ষিকী উদযাপন করছে। এই কর্মসূচিতে, এক হাজার অংশগ্রহণকারী তিনদিনের সংলাপে অংশ নেন। সিঙ্গাপুরের সেন্ট গ্যেলেন বিশ^বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সারা বিশে^র দশটি সুইস দূতাবাস অংশগ্রহণ করে এবং বাকিরা অনলাইনের মাধ্যমে যোগ দেয়। হুয়াওয়ের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বোর্ড অব ডিরেক্টরস সদস্য ক্যাথেরিন চেন এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন। অন্যদের মধ্যে অস্ট্রিয়ান চ্যান্সেলর সেবাস্তিয়ান কার্জ এবং সুইস ডিজিটাল ইনিশিয়েটিভ ডরিস লিউথার্ডের মতো ট্রানসলেশনাল সংস্থার প্রতিনিধিগণ এবছরের সিম্পোজিয়ামের বিষয়বস্তু ‘ট্রাস্ট ম্যাটারস’ ওপর তাঁদের মতামত প্রদান করেন।
এই আলোচনায় চেন বলেন, এর জন্য নীতিনির্ধারক, নিয়ন্ত্রক এবং বেসরকারি খাতের যৌথ প্রচেষ্টা প্রয়োজন। তিনি আরো বলেন, ‘দিনে দিনে কানেক্টিভিটি বাড়ছে এবং মোবাইল ফোনে আরো বেশি ফিচারের মাধ্যমে পরিষেবাগুলো অনলাইনভিত্তিক হচ্ছে। আর তাই রিয়েল টাইম ডেটা ও এক্সচেঞ্জের ওপর এর উপর নির্ভরতা বাড়ছে। এক্ষেত্রে তাই সারাবিশে^র সরকারগুলোকে অবশ্যই সবার জন্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সকলকে একটি নির্দিষ্ট মান অনুযায়ী সুরক্ষা দিতে এমন একটি আইন দরকার যা সকলের জন্য প্রযোজ্য হবে।’
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা একমত হন যে কোভিড-১৯ মহামারীর প্রভাবে সৃষ্ট সাধারণ চ্যালেঞ্জ এবং ঝুঁকি মোকাবেলার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের সময় এসেছে। সম্প্রতি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নতুন প্রযুক্তির ওপর আস্থা কমে গিয়েছে। বিশেষত এটি তরুণ প্রজন্মের মধ্যে দেখা যায় এবং কোভিড-১৯ মহামারীর পরে এটি আরো বেড়েছে।
চেন আশা করেন, পরবর্তী প্রজন্মের নেতারা আস্থা তৈরি করবেন এবং বিস্তৃত যোগাযোগের একটি বিশ^কে রূপ দেবেন। তিনি আরো বলেন, ‘আমি তাদেরকে কমিউনিটি, ব্যক্তি এবং তাদের পরিবেশের মধ্যে ইতিবাচক সম্পর্কের বিকাশ অব্যাহত রাখার আহ্বান জানাই। আমাদের অবশ্যই প্রযুক্তির উপর দৃঢ় বিশ্বাস গড়ে তুলতে হবে যা কিছু সাধারণ নিয়ম, উদ্ভাবন এবং এর অগ্রগতি মাধ্যমে নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে কেবল আমরা টেকসই এবং বিশ্বাসযোগ্য প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারব।’