নদী ভাঙনরোধ করতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে কার্যক্রম জোরদার করার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। আজ মঙ্গলবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সরকারি প্রতিষ্ঠান কমিটির ২০তম বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সভাপতি আ স ম ফিরোজের সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান, নারায়ন চন্দ্র চন্দ, মাহবুব উল আলম হানিফ এবং নাহিদ ইজাহার খান বৈঠকে অংশ নেন।
বৈঠকে বিভিন্ন সংস্থার খাল খননের কারণে সমন্বয়হীনতা ও ব্যবস্থাপনার জটিলতা এড়াতে যে কোনো একটি সংস্থার মাধ্যমে খাল খননের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে কমিটি। বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে নদী ভাঙনরোধে চলমান কার্যক্রম জোরদার করার জন্য কমিটি থেকে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে বাঁধ নির্মাণে টেকসই প্রযুক্তি ব্যবহার ও পরিবেশ বান্ধব বাধ নির্মাণ এবং উপকূলীয় এলাকায় লবণাক্ততার অনুপ্রবেশরোধে টেকসই ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্যও সুপারিশ করা হয়। বৈঠকে পাউবির বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রিতা বন্ধ করে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং এর প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি ও অনিয়ম বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিটি সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে দক্ষিণাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকায় বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবি) চলমান বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প; বন্যা নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের গৃহীত কার্যক্রম; নদী ভাঙনের কবল থেকে দেশের বিভিন্ন শহর, হাট-বাজার, বসতবাড়িসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো সংরক্ষণে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের গত ১০ বছরের অডিট আপত্তিগুলো নিষ্পত্তির লক্ষ্যে ত্রিপক্ষীয় সভা আহ্বানের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিটি মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাহিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ও পূর্ত অডিট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়, পাউবি এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট ২০২৩
নদী ভাঙনরোধ করতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে কার্যক্রম জোরদার করার সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। আজ মঙ্গলবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সরকারি প্রতিষ্ঠান কমিটির ২০তম বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।
কমিটির সভাপতি আ স ম ফিরোজের সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান, নারায়ন চন্দ্র চন্দ, মাহবুব উল আলম হানিফ এবং নাহিদ ইজাহার খান বৈঠকে অংশ নেন।
বৈঠকে বিভিন্ন সংস্থার খাল খননের কারণে সমন্বয়হীনতা ও ব্যবস্থাপনার জটিলতা এড়াতে যে কোনো একটি সংস্থার মাধ্যমে খাল খননের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে কমিটি। বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে নদী ভাঙনরোধে চলমান কার্যক্রম জোরদার করার জন্য কমিটি থেকে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে বাঁধ নির্মাণে টেকসই প্রযুক্তি ব্যবহার ও পরিবেশ বান্ধব বাধ নির্মাণ এবং উপকূলীয় এলাকায় লবণাক্ততার অনুপ্রবেশরোধে টেকসই ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্যও সুপারিশ করা হয়। বৈঠকে পাউবির বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রিতা বন্ধ করে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং এর প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি ও অনিয়ম বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিটি সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে দক্ষিণাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকায় বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবি) চলমান বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প; বন্যা নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের গৃহীত কার্যক্রম; নদী ভাঙনের কবল থেকে দেশের বিভিন্ন শহর, হাট-বাজার, বসতবাড়িসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো সংরক্ষণে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের গত ১০ বছরের অডিট আপত্তিগুলো নিষ্পত্তির লক্ষ্যে ত্রিপক্ষীয় সভা আহ্বানের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কমিটি মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাহিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের প্রতিনিধি, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ও পূর্ত অডিট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়, পাউবি এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।