alt

সারাদেশ

পলি পড়ে সমতল ভূমিতে পরিণত খরস্রোতা শোলমারী নদী

প্রতিনিধি, ডুমুরিয়া (খুলনা) : বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ডুমুরিয়া (খুলনা) : শোলমারী নদী পলিতে ভরাট। জেগে ওঠেছে চর -সংবাদ

খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার এক সময়কার খরস্রোতা শোলমারী নদী পলি ভরাট হয়ে প্রায় সমতল ভুমিতে পরিণত হয়েছে। নদীর দুইপাড় জুড়ে জেগে উঠেছে বিশাল চর। নদীটি এখন জোয়ারে ডুবে আর ভাটায় ভাসে। ভাটায় নদীর বুক দিয়ে হেটে পারাপার হয় দু’পাড়ের মানুষ। নদী সিলটেড হওয়ায় স্থায়ী জলাবদ্ধতার হুমকিতে পড়তে যাচ্ছে খুলনা নগরীসহ যশোরের ভবদহ, ডুমুরিয়া, রংপুর, গুটুদিয়া, রঘুনাথপুর, ভান্ডারপাড়া, বটিয়াঘাটার জলমা ইউনিয়নের বিলাঞ্চলসহ অন্তত অর্ধশত গ্রাম। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর বিলডাকাতিয়ার পানি নিষ্কাশনের একমাত্র পথ এই নদী। সরেজমিনে দেখা যায়, খুলনা শহরের কোল ঘেঁষে বয়ে গেছে ভৈরব ও রূপসা নদী। শহরের দক্ষিণে বটিয়াঘাটা সদরের পাশদিয়ে কাজীবাছা নদী পশুর নদীর সঙ্গে মিশে সুন্দরবনে মিলেছে। কাজীবাছা নদী শোলমারী হয়ে সালতার সাথে মিশে ভদ্রা নদী শিবসা হয়ে সুন্দরবনে মিলেছে। এক যুগ আগেও প্রায় ১’শ হাত গভীরতা ছিলো এ নদীর। বটিয়াঘাটা বাজার এলাকা থেকে বারোআড়িয়া পর্যন্ত প্রায় ২৫ কিলোমিটার পর্যন্ত নদীর নাব্যতা একেবারই হারিয়ে গেছে। বটিয়াঘাটা, শোলমারি, শরাফপুরসহ বেশ কয়েকটা জায়গায় প্রায় সমতল ভূমিতে পরিণত হয়েছে। পলি ভরাট হয়ে শোলমারি ১০ ভেন্টের স্লুইজ গেট এবং রামদিয়া ৯ ভেন্টের স্লুইজ গেটের কপাট আটকে পড়েছে। গত দুই সপ্তাহ যাবত শোলমারী গেটের মুখে পলি অপসারণ কাজ করছেন এলাকার জনগণ। বিলে অনেক বোরো ক্ষেতে এখনো ১ ফুট পানি রয়েছে। এবার ধান ঘরে তুলতে কৃষকের প্রায় দ্বিগুন টাকা শ্রমিকের পেছনে গুনতে হয়েছে। নদী সিলটেড হওয়ায় ভিতরের জমি ছাড়া অন্তত ১০-১২ ফুট উঁচু হয়ে গেছে নদীর বুক।

ফলে স্থায়ী জলাবদ্ধতার কবলে পড়তে যাচ্ছে পাউবো’র ২৭ ও ২৮ নম্বরপোল্ডার আওতায় হাজার হাজার হেক্টর জমি। এদিকে নদীর নাব্যতা ফেরাতে জোয়ার-ভাটার বিকল্প কিছুই মনে করছেন না সুধিজনেরা। এ বিষয়ে ব্যবসায়ী প্রফুল্ল কুমার রায় বলেন, এই নদীটির দুই দিকে জয়েন্ট। একদিকে শিবসা আর একদিকে কাজীবাছা নদী। এ নদীর সাথে শোলমারী, সালতাসহ বড় বড় নদী ও অনেকগুলো খাল-জলাশয় ছিলো। কিন্তু নদীর মুখগুলোতে স্লুইজ গেট করে দেয়া হয়। এরপর আস্তে আস্তে নদীর স্রোত বিমুখ হয়ে যায়। দুই দিক দিয়ে জোয়ার আসার পর থমথম হলে পলি নিচে পড়ে ভাটায়

পরিস্কার পানি বের হয়। ফলে দ্রুত পলিতে ভরাট হয়ে গেছে নদীটি। নদীর নাব্যতা ফেরাতে হলে স্রোত মুখর করতে হবে। সেক্ষেত্রে স্লূইজ গেট দিয়ে পানি উঠা-নামা করা একান্ত জরুরী বলে তিনি মনে করেন। এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুর রহমান তাযকিয়া বলেন, নদীটি অনেক বড়, এটি খনন করতে অনেক টাকার প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে বর্ষা মৌসুমের আগে গেটের কপাট ও মুখের পলি অপসারণ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তবে টিআরএম বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা এডিপি প্রকল্প ছাড়া সম্ভব না। এটা হওয়া অনেক জটিলতা রয়েছে। খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, নদীটিতে দুই দিকের পানি এসে স্থীর হয়ে অলস ময়ের মধ্যে ভরাট হয়ে গেছে। স্রোতের ব্যবস্থা ছাড়া এ নদী বাঁচানো সম্ভব নয়। তবে যেটা হোক দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে জলাবদ্ধতার কবলে পড়বে এই অঞ্চল। শুধু ডুমুরিয়া তা কিন্তু না। জলাবদ্ধতায় পড়বে যশোরের ভবদহ ও খুলনা মহানগরের একটি অংশ। তিনি বলেছেন, সরকারের যত উন্নয়ন তা পানিতে তলিয়ে এক নিমিষেই শেষ হয়ে যাবে। তবে স্থায়ী সমাধানে কৃত্রিম স্রোত বা টিআরএম যেটাই হোক দ্রুত করতে হবে। এদিকে ভৈরব নদী ও রূপসা নদীর সাথে মিশে আছে খুলনার প্রাণ। প্রচন্ড খরস্রোতার নদী দুইটিও বর্তমানে

নাব্যতা হারিয়েছে। যে কারণে শেষ ভাটায় ছাড়া শহরের পানি আর নামছে না তবে খুলনা মহানগরের পানি নিষ্কাশনে মাস্টার প্লানে কাজ চলছে। ৮’শ কোটি টাকায় ময়ুর নদীসহ ২২টি খাল পুনঃখননের টেন্ডার কাজ চলমান রয়েছে বলে সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক জানিয়েছেন।তিনি বলেন, বর্তমানে ভৈরব ও রূপসা নদীতেও পলি পড়ে ভরাট হয়েছে। শেষ ভাটায় ছাড়া শহরের পানি নামছে না। এ নদী মারা গেলে খুলনা নগরী জলাবদ্ধতায় রূপ নেবে নিশ্চিত।

ছবি

সেন্টমার্টিনে আবারও খাদ্য সঙ্কট

ছবি

সুনামগঞ্জে ঈদের আনন্দ মলিন হয়ে গেছে আকস্মিক বন্যায়

ঈশ্বরগঞ্জে ঈদ আনন্দ উপভোগ করা হলনা চাচা ভাতিজার

সখীপুরে গৃহবধূ নিখোঁজের পর পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার

দুই ভাইয়ের চিরদিনের ছুটি

সিলেটে তিন নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে

ছবি

ঘড়ি ছাড়াই হাতের দিকে তাকিয়েই সময় বলে দেন ইয়াছিন!

নড়াইলে এবারও ঈদ করতে পারছেন না ২০০ পরিবার,আজাদ হত্যা মামলা নিয়ে উত্তেজনা

ছবি

রংপুরে ঈদ উপলক্ষে বরাদ্দ চাল কালোবাজারে বিক্রি,৪ হাজার কেজি ভিজিএফের চাল উদ্ধার

ছবি

রংপুরে ১৫ কিলোমিটার যানজট, যাত্রীদের চরম দূর্ভোগ

ছবি

বরিশাল জেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন ঘোষণা

ছবি

তিস্তার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ডুবেছে ফসলি জমি

ছবি

ঈদের দিন ৩ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

রাঙ্গামাটিতে বজ্রপাতে চারজনের মৃত্যু

চাঁদাবাজির অভিয়োগে ৫ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

ছবি

বাড়তি ভাড়ায় ফিটনেসবিহীন লঞ্চে দ্বিগুণ যাত্রী পারাপার

ছবি

জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে খুলে দেওয়া হলো বেনজীরের সাভানা পার্ক

ছবি

সেন্ট মার্টিনে ২৩০০ পরিবারকে চাল সহায়তা

ফরিদপুরে পুলিশের কাছে চাঁদা বন্ধের আবেদন বরলো ইউপি চেয়ারম্যান

সোনারগাঁয়ে গরু বিক্রেতাদের মেরে নগদ টাকা মোবাইল ও গরু ছিনতাই, আহত ৫

ছবি

দেশকে রক্ষার সক্ষমতা আছে: সেনাপ্রধান

ছবি

নাফনদীতে মায়ানমারের ৩টি জাহাজ, নেই কোনো বিস্ফোরণের শব্দ

ছবি

বরিশালে অটোরিকশা-ইজিবাইক মুখোমুখি সংঘর্ষে নারী নিহত

শেষ সময়ে ঈদে বাড়ি যেতে ঘরমুখো মানুষের ভিড় বেড়েছে সড়ক মহাসড়কে

ছবি

বনানীতে বাসের ধাক্কায় বাইকচালক নিহত

ছবি

কাভার্ডভ্যানের পেছনে লিচুবাহী ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ২

ছবি

সামিট-ওরিয়নের দুটিসহ রেন্টাল ৬ বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ ফের বাড়ছে

ছবি

ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি: র‌্যাবের অভিযানে ১০ জনকে গ্রেপ্তার

ফরিদপুরে পুকুর থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার

ছবি

নিত্যপণ্য নিয়ে কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন যাচ্ছে জাহাজ

ছবি

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ আরসা সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

ছবি

গাজীপুরে পুকুরে ডুবে দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ছবি

বেতন-বোনাসের দাবিতে কুমিল্লায় শ্রমিক বিক্ষোভ, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ধীরগতি

ছবি

টাঙ্গাইলে মহাসড়‌কে ট্রাক উল্টে ১৫ কিলোমিটার যানজট

ছবি

মাদকের টাকার জন্য ছোট ভাইয়ের সঙ্গে ঝগড়া, নিজের বুকে ছুরি চালাল কিশোর

ছবি

দুম্বা পালন করে স্বাবলম্বী ভৈরবের সবুজ

tab

সারাদেশ

পলি পড়ে সমতল ভূমিতে পরিণত খরস্রোতা শোলমারী নদী

প্রতিনিধি, ডুমুরিয়া (খুলনা)

ডুমুরিয়া (খুলনা) : শোলমারী নদী পলিতে ভরাট। জেগে ওঠেছে চর -সংবাদ

বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার এক সময়কার খরস্রোতা শোলমারী নদী পলি ভরাট হয়ে প্রায় সমতল ভুমিতে পরিণত হয়েছে। নদীর দুইপাড় জুড়ে জেগে উঠেছে বিশাল চর। নদীটি এখন জোয়ারে ডুবে আর ভাটায় ভাসে। ভাটায় নদীর বুক দিয়ে হেটে পারাপার হয় দু’পাড়ের মানুষ। নদী সিলটেড হওয়ায় স্থায়ী জলাবদ্ধতার হুমকিতে পড়তে যাচ্ছে খুলনা নগরীসহ যশোরের ভবদহ, ডুমুরিয়া, রংপুর, গুটুদিয়া, রঘুনাথপুর, ভান্ডারপাড়া, বটিয়াঘাটার জলমা ইউনিয়নের বিলাঞ্চলসহ অন্তত অর্ধশত গ্রাম। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর বিলডাকাতিয়ার পানি নিষ্কাশনের একমাত্র পথ এই নদী। সরেজমিনে দেখা যায়, খুলনা শহরের কোল ঘেঁষে বয়ে গেছে ভৈরব ও রূপসা নদী। শহরের দক্ষিণে বটিয়াঘাটা সদরের পাশদিয়ে কাজীবাছা নদী পশুর নদীর সঙ্গে মিশে সুন্দরবনে মিলেছে। কাজীবাছা নদী শোলমারী হয়ে সালতার সাথে মিশে ভদ্রা নদী শিবসা হয়ে সুন্দরবনে মিলেছে। এক যুগ আগেও প্রায় ১’শ হাত গভীরতা ছিলো এ নদীর। বটিয়াঘাটা বাজার এলাকা থেকে বারোআড়িয়া পর্যন্ত প্রায় ২৫ কিলোমিটার পর্যন্ত নদীর নাব্যতা একেবারই হারিয়ে গেছে। বটিয়াঘাটা, শোলমারি, শরাফপুরসহ বেশ কয়েকটা জায়গায় প্রায় সমতল ভূমিতে পরিণত হয়েছে। পলি ভরাট হয়ে শোলমারি ১০ ভেন্টের স্লুইজ গেট এবং রামদিয়া ৯ ভেন্টের স্লুইজ গেটের কপাট আটকে পড়েছে। গত দুই সপ্তাহ যাবত শোলমারী গেটের মুখে পলি অপসারণ কাজ করছেন এলাকার জনগণ। বিলে অনেক বোরো ক্ষেতে এখনো ১ ফুট পানি রয়েছে। এবার ধান ঘরে তুলতে কৃষকের প্রায় দ্বিগুন টাকা শ্রমিকের পেছনে গুনতে হয়েছে। নদী সিলটেড হওয়ায় ভিতরের জমি ছাড়া অন্তত ১০-১২ ফুট উঁচু হয়ে গেছে নদীর বুক।

ফলে স্থায়ী জলাবদ্ধতার কবলে পড়তে যাচ্ছে পাউবো’র ২৭ ও ২৮ নম্বরপোল্ডার আওতায় হাজার হাজার হেক্টর জমি। এদিকে নদীর নাব্যতা ফেরাতে জোয়ার-ভাটার বিকল্প কিছুই মনে করছেন না সুধিজনেরা। এ বিষয়ে ব্যবসায়ী প্রফুল্ল কুমার রায় বলেন, এই নদীটির দুই দিকে জয়েন্ট। একদিকে শিবসা আর একদিকে কাজীবাছা নদী। এ নদীর সাথে শোলমারী, সালতাসহ বড় বড় নদী ও অনেকগুলো খাল-জলাশয় ছিলো। কিন্তু নদীর মুখগুলোতে স্লুইজ গেট করে দেয়া হয়। এরপর আস্তে আস্তে নদীর স্রোত বিমুখ হয়ে যায়। দুই দিক দিয়ে জোয়ার আসার পর থমথম হলে পলি নিচে পড়ে ভাটায়

পরিস্কার পানি বের হয়। ফলে দ্রুত পলিতে ভরাট হয়ে গেছে নদীটি। নদীর নাব্যতা ফেরাতে হলে স্রোত মুখর করতে হবে। সেক্ষেত্রে স্লূইজ গেট দিয়ে পানি উঠা-নামা করা একান্ত জরুরী বলে তিনি মনে করেন। এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুর রহমান তাযকিয়া বলেন, নদীটি অনেক বড়, এটি খনন করতে অনেক টাকার প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে বর্ষা মৌসুমের আগে গেটের কপাট ও মুখের পলি অপসারণ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তবে টিআরএম বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা এডিপি প্রকল্প ছাড়া সম্ভব না। এটা হওয়া অনেক জটিলতা রয়েছে। খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, নদীটিতে দুই দিকের পানি এসে স্থীর হয়ে অলস ময়ের মধ্যে ভরাট হয়ে গেছে। স্রোতের ব্যবস্থা ছাড়া এ নদী বাঁচানো সম্ভব নয়। তবে যেটা হোক দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে জলাবদ্ধতার কবলে পড়বে এই অঞ্চল। শুধু ডুমুরিয়া তা কিন্তু না। জলাবদ্ধতায় পড়বে যশোরের ভবদহ ও খুলনা মহানগরের একটি অংশ। তিনি বলেছেন, সরকারের যত উন্নয়ন তা পানিতে তলিয়ে এক নিমিষেই শেষ হয়ে যাবে। তবে স্থায়ী সমাধানে কৃত্রিম স্রোত বা টিআরএম যেটাই হোক দ্রুত করতে হবে। এদিকে ভৈরব নদী ও রূপসা নদীর সাথে মিশে আছে খুলনার প্রাণ। প্রচন্ড খরস্রোতার নদী দুইটিও বর্তমানে

নাব্যতা হারিয়েছে। যে কারণে শেষ ভাটায় ছাড়া শহরের পানি আর নামছে না তবে খুলনা মহানগরের পানি নিষ্কাশনে মাস্টার প্লানে কাজ চলছে। ৮’শ কোটি টাকায় ময়ুর নদীসহ ২২টি খাল পুনঃখননের টেন্ডার কাজ চলমান রয়েছে বলে সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক জানিয়েছেন।তিনি বলেন, বর্তমানে ভৈরব ও রূপসা নদীতেও পলি পড়ে ভরাট হয়েছে। শেষ ভাটায় ছাড়া শহরের পানি নামছে না। এ নদী মারা গেলে খুলনা নগরী জলাবদ্ধতায় রূপ নেবে নিশ্চিত।

back to top