ভোলার মেঘনা নদীতে ঝড়ের কবলে পড়ে ১০টি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে, যেখানে এক জেলে এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। ঘটনাটি শুক্রবার রাত থেকে শনিবার ভোর পর্যন্ত ভোলা সদর উপজেলার বঙ্গের চর ও ভোলার চর এবং মনপুরার বিভিন্ন এলাকায় ঘটে।
নিখোঁজ জেলের নাম মো. আলাউদ্দিন, যিনি মনপুরার বশার মাঝির ট্রলারে ছিলেন। ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব শনিবার দুপুর পর্যন্ত পাঁচটি ট্রলারডুবির ঘটনা নিশ্চিত করেছেন।
ফেরত আসা জেলেরা জানান, শুক্রবার রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে মনপুরার চর কলাতলি, মনির বাজার, রামনেওয়াজ মাছঘাট, দক্ষিণ সাকুচিয়া, পুরাতন লঞ্চঘাট এবং কুঠারি চর এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ঝড়ের কারণে আটটি ট্রলার ডুবে যায়। যদিও বেশিরভাগ মাঝিমাল্লারা নিরাপদে ফিরে আসতে পেরেছেন, তবে আলাউদ্দিন এখনো নিখোঁজ।
ডুবে যাওয়া ট্রলারের মালিকদের মধ্যে রয়েছেন মো. আলাউদ্দিন মাঝি, মো. বশার মাঝি, মাইনুদ্দিন মাঝি, মহিউদ্দিন মাঝি, মো. ইউনুস মাঝি, মনির মাঝি, রফিক মাঝি এবং মো. সুজন মাঝি।
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ভোলার মেঘনা নদীতে ঝড়ের কবলে পড়ে ১০টি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে গেছে, যেখানে এক জেলে এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। ঘটনাটি শুক্রবার রাত থেকে শনিবার ভোর পর্যন্ত ভোলা সদর উপজেলার বঙ্গের চর ও ভোলার চর এবং মনপুরার বিভিন্ন এলাকায় ঘটে।
নিখোঁজ জেলের নাম মো. আলাউদ্দিন, যিনি মনপুরার বশার মাঝির ট্রলারে ছিলেন। ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব শনিবার দুপুর পর্যন্ত পাঁচটি ট্রলারডুবির ঘটনা নিশ্চিত করেছেন।
ফেরত আসা জেলেরা জানান, শুক্রবার রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে মনপুরার চর কলাতলি, মনির বাজার, রামনেওয়াজ মাছঘাট, দক্ষিণ সাকুচিয়া, পুরাতন লঞ্চঘাট এবং কুঠারি চর এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ঝড়ের কারণে আটটি ট্রলার ডুবে যায়। যদিও বেশিরভাগ মাঝিমাল্লারা নিরাপদে ফিরে আসতে পেরেছেন, তবে আলাউদ্দিন এখনো নিখোঁজ।
ডুবে যাওয়া ট্রলারের মালিকদের মধ্যে রয়েছেন মো. আলাউদ্দিন মাঝি, মো. বশার মাঝি, মাইনুদ্দিন মাঝি, মহিউদ্দিন মাঝি, মো. ইউনুস মাঝি, মনির মাঝি, রফিক মাঝি এবং মো. সুজন মাঝি।