দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) : ‘চর ডাকাতিয়া পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি যে কোনো সময় যমুনা নদীতে বিলীন হবে -সংবাদ
আর মাত্র ছয় মিটার ভাঙলেই ‘চর ডাকাতিয়া পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি যমুনা নদীর গর্র্ভে বিলীন হবে । নিভে যাবে দেওয়ানগঞ্জের চিকাজানি ইউনিয়নের যমুনা পাড়ের অসহায় গরিব পরিবারের শিশুদের শিক্ষার প্রদীপ।
বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষিকা ফাতেমা খাতুন সিদ্দিকা বিষণ্ণতায় ভরামনে বলেন, বিদ্যালয়টিতে ১০২ জন শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত। বিদ্যালয়টি নদী গর্ভে বিলীন হলে কোথায় পড়াশুনা করবে এই কোমলমতি শিক্ষার্থীরা? আবার অনেকেই ঝড়ে পড়বে না তো ! শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা ভেবে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে শিক্ষকগণের।
স্থানীয়দের ভাষ্য যমুনা নদী ভাঙতে ভাঙতে চিকাজানি ইউনিয়নের মানচিত্রকেই পরিবর্তন করে ফেলেছে। রাক্ষুসে যমুনা যে কোন সময় অসহায় গরিব মেহনতি মানুষের সন্তানদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘চর ডাকাতিয়া পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টিও গ্রাস করবে। বিদ্যালয়টি রক্ষা করতে না পারলে এই অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া মানুষেরা আরও পিছিয়ে পড়বে। স্থায়ী নদী শাসন ব্যবস্থা না হলে চিকাজানি ইউনিয়নটি এভাবেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে যমুনার বুকে। এখনই সময় ভাঙন ঠেকানোর। নয়ত পরে পস্তাতে হবে।
ভাঙনের হুমকিতে থাকা বিদ্যালয়টি ইতোমধ্যেই পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আতাউর রহমান, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ফাতেমা সুলতানা, উপজেলা প্রকৌশলী মো. জয়নাল আবেদীন।
পরিদর্শনকালে মো. আতাউর রহমান বলেন, যমুনার ভাঙন থেকে বিদ্যালয়টিকে রক্ষা করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে। ভাঙন এলাকায় জিও ব্যাগ ডাম্পিং চলছে। প্রয়োজনে আরো জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হবে। বিদ্যালয়টিকে ভাঙনের হাত থেকে রক্ষায় সর্বোচ্চ চেষ্টা রয়েছে।
দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) : ‘চর ডাকাতিয়া পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি যে কোনো সময় যমুনা নদীতে বিলীন হবে -সংবাদ
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
আর মাত্র ছয় মিটার ভাঙলেই ‘চর ডাকাতিয়া পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি যমুনা নদীর গর্র্ভে বিলীন হবে । নিভে যাবে দেওয়ানগঞ্জের চিকাজানি ইউনিয়নের যমুনা পাড়ের অসহায় গরিব পরিবারের শিশুদের শিক্ষার প্রদীপ।
বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষিকা ফাতেমা খাতুন সিদ্দিকা বিষণ্ণতায় ভরামনে বলেন, বিদ্যালয়টিতে ১০২ জন শিক্ষার্থী অধ্যায়নরত। বিদ্যালয়টি নদী গর্ভে বিলীন হলে কোথায় পড়াশুনা করবে এই কোমলমতি শিক্ষার্থীরা? আবার অনেকেই ঝড়ে পড়বে না তো ! শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথা ভেবে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে শিক্ষকগণের।
স্থানীয়দের ভাষ্য যমুনা নদী ভাঙতে ভাঙতে চিকাজানি ইউনিয়নের মানচিত্রকেই পরিবর্তন করে ফেলেছে। রাক্ষুসে যমুনা যে কোন সময় অসহায় গরিব মেহনতি মানুষের সন্তানদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘চর ডাকাতিয়া পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টিও গ্রাস করবে। বিদ্যালয়টি রক্ষা করতে না পারলে এই অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া মানুষেরা আরও পিছিয়ে পড়বে। স্থায়ী নদী শাসন ব্যবস্থা না হলে চিকাজানি ইউনিয়নটি এভাবেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে যমুনার বুকে। এখনই সময় ভাঙন ঠেকানোর। নয়ত পরে পস্তাতে হবে।
ভাঙনের হুমকিতে থাকা বিদ্যালয়টি ইতোমধ্যেই পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আতাউর রহমান, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ফাতেমা সুলতানা, উপজেলা প্রকৌশলী মো. জয়নাল আবেদীন।
পরিদর্শনকালে মো. আতাউর রহমান বলেন, যমুনার ভাঙন থেকে বিদ্যালয়টিকে রক্ষা করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে। ভাঙন এলাকায় জিও ব্যাগ ডাম্পিং চলছে। প্রয়োজনে আরো জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হবে। বিদ্যালয়টিকে ভাঙনের হাত থেকে রক্ষায় সর্বোচ্চ চেষ্টা রয়েছে।