মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার জামশা ইউনিয়নে এআই টেকনিশিয়ান(কৃত্রিম প্রজনন কর্মী) মো.সাইফুল ইসলামের(৫০) ভুল চিকিৎসায় এক গর্ভবতী গাভীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মৃত গাভীর মালিক ভুক্তভোগী মোঃ নাজিম ওই ইউনিয়নের বাস্তা গ্রামের ইয়াকুব আলীর ছেলে। অপরদিকে,অভিযুক্ত এইআই টেকনিশিয়ান সাইফুল ইসলাম চান্দহর ইউনিয়নের মাধবপুর গ্রামের মৃত শুকুর আলীর ছেলে । তিনি সিংগাইর উপজেলা প্রাণী সম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের অধীনে জামশা ইউনিয়নের এআই টেকনিশিয়ান পদে কর্মরত আছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নাজিম সোমবার (১৩ অক্টোবর) সিংগাইর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কাছে সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগে প্রকাশ,গত ৬ অক্টোবর নাজিমের আড়াই লাখ টাকা মূল্যের গর্ভবতী গাভীটির প্রসব বেদনা ওঠলে জেলা সদরের জনৈক ডাক্তার আব্দুর রাজ্জাকের পরামর্শ চান। এতে তিনি নিকটস্থ কোনো ফার্মেসিতে গিয়ে ফোন দিতে বলেন। সেই অনুযায়ী নাজিম জামশা বাজারে গিয়ে এক ফার্মেসী মালিক তাকে কৃত্রিম প্রজনন কর্মী সাইফুল ইসলামের দারস্থ হতে বলেন। তখন সাইফুল ওই ডাক্তারের সঙ্গে কথা না বলে নাজিমের বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি জটিল জানিয়ে গাভীটিকে পরপর তিন দিন স্যালাইন ও ইনজেকশন পুশ করেন। এতে গাভীটির অবস্থা উন্নতি না হলে অন্য ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে চাইলে সাইফুল তাকে নিষেধ করেন। পরে ৯ অক্টোবর ভোরে গাভীটি মারা যায়। এতে ভুক্তভোগী নাজিম ক্ষতিপূরণ দাবি করলে অভিযুক্ত এআই টেকনিশিয়ান সাইফুল তার সঙ্গে অসদাচরণ করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। অভিযুক্ত এআই টেকনিশিয়ান মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, এ ব্যাপারে আমার স্যার যেটা বলেন সেটাই আমার বক্তব্য। তিনি রেজাউল করিম নামের এক ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করেছেন বলে দাবি করেন।
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার জামশা ইউনিয়নে এআই টেকনিশিয়ান(কৃত্রিম প্রজনন কর্মী) মো.সাইফুল ইসলামের(৫০) ভুল চিকিৎসায় এক গর্ভবতী গাভীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মৃত গাভীর মালিক ভুক্তভোগী মোঃ নাজিম ওই ইউনিয়নের বাস্তা গ্রামের ইয়াকুব আলীর ছেলে। অপরদিকে,অভিযুক্ত এইআই টেকনিশিয়ান সাইফুল ইসলাম চান্দহর ইউনিয়নের মাধবপুর গ্রামের মৃত শুকুর আলীর ছেলে । তিনি সিংগাইর উপজেলা প্রাণী সম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের অধীনে জামশা ইউনিয়নের এআই টেকনিশিয়ান পদে কর্মরত আছেন বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নাজিম সোমবার (১৩ অক্টোবর) সিংগাইর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার কাছে সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগে প্রকাশ,গত ৬ অক্টোবর নাজিমের আড়াই লাখ টাকা মূল্যের গর্ভবতী গাভীটির প্রসব বেদনা ওঠলে জেলা সদরের জনৈক ডাক্তার আব্দুর রাজ্জাকের পরামর্শ চান। এতে তিনি নিকটস্থ কোনো ফার্মেসিতে গিয়ে ফোন দিতে বলেন। সেই অনুযায়ী নাজিম জামশা বাজারে গিয়ে এক ফার্মেসী মালিক তাকে কৃত্রিম প্রজনন কর্মী সাইফুল ইসলামের দারস্থ হতে বলেন। তখন সাইফুল ওই ডাক্তারের সঙ্গে কথা না বলে নাজিমের বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি জটিল জানিয়ে গাভীটিকে পরপর তিন দিন স্যালাইন ও ইনজেকশন পুশ করেন। এতে গাভীটির অবস্থা উন্নতি না হলে অন্য ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে চাইলে সাইফুল তাকে নিষেধ করেন। পরে ৯ অক্টোবর ভোরে গাভীটি মারা যায়। এতে ভুক্তভোগী নাজিম ক্ষতিপূরণ দাবি করলে অভিযুক্ত এআই টেকনিশিয়ান সাইফুল তার সঙ্গে অসদাচরণ করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। অভিযুক্ত এআই টেকনিশিয়ান মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, এ ব্যাপারে আমার স্যার যেটা বলেন সেটাই আমার বক্তব্য। তিনি রেজাউল করিম নামের এক ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করেছেন বলে দাবি করেন।