এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের আরও দুই শিক্ষককে রিমান্ডে পেয়েছে পুলিশ। ভুরুঙ্গামারী আমলি আদালতের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম সুমন আলী রোববার সকালে তাদের রিমান্ডে পাঠান।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ভূরুঙ্গামারী থানার পুলিশ পরিদর্শক আজহার আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, নেহাল উদ্দিন বালিকা বিদ্যালয়ের দুই সহকারী শিক্ষক আমিনুর রহমান ও জোবায়ের রহমানকে দুদিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছে আদালত।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার এই মামলার প্রধান আসামি একই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কেন্দ্র সচিব লুৎফর রহমানকে তিন দিনের রিমান্ড পায় পুলিশ। একইদিন ওই দুই শিক্ষকের তিন দিনের করে রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। আদালত আজ (২ অক্টোবর) শুনানির দিন ঠিক করেছিলেন।
রিমান্ড শেষে ওই প্রধান শিক্ষককে এদিন আদালতেও তোলা হয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জানান, রিমান্ডে আসামি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। সেগুলো যাচাই করা হচ্ছে।
প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় নেহাল উদ্দিন বালিকা বিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষক ও এক কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করেছে ভুরুঙ্গামারী থানা পুলিশ। মামলার এক আসামি ওই বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী আবু হানিফ পলাতক রয়েছেন। তাদের সাময়িক বরখাস্ত করেছে বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটি।
একই ঘটনায় উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
রোববার, ০২ অক্টোবর ২০২২
এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের আরও দুই শিক্ষককে রিমান্ডে পেয়েছে পুলিশ। ভুরুঙ্গামারী আমলি আদালতের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম সুমন আলী রোববার সকালে তাদের রিমান্ডে পাঠান।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ভূরুঙ্গামারী থানার পুলিশ পরিদর্শক আজহার আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, নেহাল উদ্দিন বালিকা বিদ্যালয়ের দুই সহকারী শিক্ষক আমিনুর রহমান ও জোবায়ের রহমানকে দুদিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছে আদালত।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার এই মামলার প্রধান আসামি একই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কেন্দ্র সচিব লুৎফর রহমানকে তিন দিনের রিমান্ড পায় পুলিশ। একইদিন ওই দুই শিক্ষকের তিন দিনের করে রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। আদালত আজ (২ অক্টোবর) শুনানির দিন ঠিক করেছিলেন।
রিমান্ড শেষে ওই প্রধান শিক্ষককে এদিন আদালতেও তোলা হয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জানান, রিমান্ডে আসামি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। সেগুলো যাচাই করা হচ্ছে।
প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় নেহাল উদ্দিন বালিকা বিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষক ও এক কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করেছে ভুরুঙ্গামারী থানা পুলিশ। মামলার এক আসামি ওই বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী আবু হানিফ পলাতক রয়েছেন। তাদের সাময়িক বরখাস্ত করেছে বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটি।
একই ঘটনায় উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।