রংপুরের অভিজাত বিপনী বিতান জেলা পরিষদ সুপার মার্কেটের ভবন ও বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা দ্রুত সংস্কারের দাবিতে আজ বৃহসপতিবার পুরো মার্কেট বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করেছেন ব্যবসায়ীরা। সেই সাথে ব্যবসায়ীরা নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা পরিষদ কার্যালয় ঘেরাও করে।
জেলা পরিষদ সসুপার মার্কেটের সামনে সমাবেশে বক্তব্য দেন সুপার মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সাধারন সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম বুলবুল। তিনি অভিযোগ করেন অর্ধশতাব্দি পুরাতন জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট প্রতীষ্ঠার পর থেকে দীর্ঘ ৫০ বছরেও মার্কেটের দোকানসহ স্থাপনা সংস্কার করেনি জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে বৈদ্যুতিক লাইন গুলো জরাজীর্ন হয়ে অনেক আগেই ব্যবহার অনুপোযোগী হয়ে গেছে। গত ৫ বছরে অন্তত ১৮ বার বৈদ্যুতিক শট সার্কিটে আগুন লেগেছে। এর আগে আগুন লেগে বেশ কয়েকটি দোকান ভস্মিভুত হয়েছে। জেলা পটরিষদ কতৃপক্ষকে অনেকবার লিখিত ভাবে জানিয়েও কোন কাজ হয়নি। অথচ মার্কেটের ৩শ ৩৩টি দোকানদার প্রতিমাসে মাসিক ভাড়া ছাড়াও ২শ টাকা করে ভবন সংস্কারের জন্য প্রদান করে আসছে। এ ব্যাপারে কোন কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়ায় বাধ্য হয়ে মার্কেট সংস্কার ও পুরো মার্কেটে নতুন করে বৈদ্যুতিক ওয়ারিং করার দাবিতে সুপার মার্কেটের সকল দোকান বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করা হয়েছে।
সমাবেশ শেষে ব্যবসায়ীরা মিছিল নিয়ে জেলা পরিষদ কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছে। সেখানে ব্যবসায়ীরা এক ঘন্টচা অবস্থান করলেও দুপুর ১২ টা পর্যন্ত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা নাজমুল হুদা , সচিব , প্রকৌশলী অফিসে না আসায় ব্যবসায়ীরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে। পরে জেলা পরিষদের সহকারী প্রকৌশলী মোস্তফা কামাল রাব্বির কাছে ৫ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেন ব্যবসায়ীরা। তারা জরুরী ভিত্তিতে দাবি বাস্তবায়ন করা না হলে অবস্থান কর্মসূচিসহ আরো কঠোর কর্মসূচি ঘোষনা করা হবে বলে জানান। ####
বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২২
রংপুরের অভিজাত বিপনী বিতান জেলা পরিষদ সুপার মার্কেটের ভবন ও বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা দ্রুত সংস্কারের দাবিতে আজ বৃহসপতিবার পুরো মার্কেট বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করেছেন ব্যবসায়ীরা। সেই সাথে ব্যবসায়ীরা নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা পরিষদ কার্যালয় ঘেরাও করে।
জেলা পরিষদ সসুপার মার্কেটের সামনে সমাবেশে বক্তব্য দেন সুপার মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সাধারন সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম বুলবুল। তিনি অভিযোগ করেন অর্ধশতাব্দি পুরাতন জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট প্রতীষ্ঠার পর থেকে দীর্ঘ ৫০ বছরেও মার্কেটের দোকানসহ স্থাপনা সংস্কার করেনি জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে বৈদ্যুতিক লাইন গুলো জরাজীর্ন হয়ে অনেক আগেই ব্যবহার অনুপোযোগী হয়ে গেছে। গত ৫ বছরে অন্তত ১৮ বার বৈদ্যুতিক শট সার্কিটে আগুন লেগেছে। এর আগে আগুন লেগে বেশ কয়েকটি দোকান ভস্মিভুত হয়েছে। জেলা পটরিষদ কতৃপক্ষকে অনেকবার লিখিত ভাবে জানিয়েও কোন কাজ হয়নি। অথচ মার্কেটের ৩শ ৩৩টি দোকানদার প্রতিমাসে মাসিক ভাড়া ছাড়াও ২শ টাকা করে ভবন সংস্কারের জন্য প্রদান করে আসছে। এ ব্যাপারে কোন কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়ায় বাধ্য হয়ে মার্কেট সংস্কার ও পুরো মার্কেটে নতুন করে বৈদ্যুতিক ওয়ারিং করার দাবিতে সুপার মার্কেটের সকল দোকান বন্ধ রেখে ধর্মঘট পালন করা হয়েছে।
সমাবেশ শেষে ব্যবসায়ীরা মিছিল নিয়ে জেলা পরিষদ কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছে। সেখানে ব্যবসায়ীরা এক ঘন্টচা অবস্থান করলেও দুপুর ১২ টা পর্যন্ত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা নাজমুল হুদা , সচিব , প্রকৌশলী অফিসে না আসায় ব্যবসায়ীরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে। পরে জেলা পরিষদের সহকারী প্রকৌশলী মোস্তফা কামাল রাব্বির কাছে ৫ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেন ব্যবসায়ীরা। তারা জরুরী ভিত্তিতে দাবি বাস্তবায়ন করা না হলে অবস্থান কর্মসূচিসহ আরো কঠোর কর্মসূচি ঘোষনা করা হবে বলে জানান। ####