বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজ গত সোমবার ঢাকায় উত্তরাস্থ বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এই বৈঠকে তারা বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক আরও শক্তিশালী ও সম্প্রসারিত করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।
গত সোমবার সাক্ষাৎকালে বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরেন। তিনি বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগী সক্ষমতা ধরে রাখতে শিল্পটির প্রধান অগ্রাধিকারগুলো ব্যাখ্যা করেন, যার মধ্যে রয়েছে- ডিউ ডিলিজেন্স পরিপালনের জন্য প্রস্তুতি, নন-কটন পোশাকের ওপর জোর দিয়ে পণ্যের বৈচিত্র্যকরণ এবং ডিকার্বনাইজেশন উদ্যোগ।
শিল্পের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত ড. লটজ পরিবেশগত ও সামাজিক খাতে অগ্রগতি অব্যাহত রাখার গুরুত্ব তুলে ধরেন। এছাড়া, তিনি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার পর জিএসপি প্লাস সুবিধার মাধ্যমে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের প্রচেষ্টারও প্রশংসা করেন।
বৈঠকে বিজিএমইএর সিনিয়র সহ-সভাপতি ইনামুল হক খান, সহ-সভাপতি মো. শিহাব উদ্দোজা চৌধুরী, সহ-সভাপতি (অর্থ) মিজানুর রহমান, পরিচালক শাহ রায়ীদ চৌধুরী, পরিচালক নাফিস উদ দৌলা, পরিচালক ফাহিমা আখতার, পরিচালক রুমানা রশিদ ও পরিচালক মোহাম্মদ সোহেল উপস্থিত ছিলেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫
বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজ গত সোমবার ঢাকায় উত্তরাস্থ বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খানের সঙ্গে একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এই বৈঠকে তারা বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক আরও শক্তিশালী ও সম্প্রসারিত করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।
গত সোমবার সাক্ষাৎকালে বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরেন। তিনি বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগী সক্ষমতা ধরে রাখতে শিল্পটির প্রধান অগ্রাধিকারগুলো ব্যাখ্যা করেন, যার মধ্যে রয়েছে- ডিউ ডিলিজেন্স পরিপালনের জন্য প্রস্তুতি, নন-কটন পোশাকের ওপর জোর দিয়ে পণ্যের বৈচিত্র্যকরণ এবং ডিকার্বনাইজেশন উদ্যোগ।
শিল্পের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত ড. লটজ পরিবেশগত ও সামাজিক খাতে অগ্রগতি অব্যাহত রাখার গুরুত্ব তুলে ধরেন। এছাড়া, তিনি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার পর জিএসপি প্লাস সুবিধার মাধ্যমে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের প্রচেষ্টারও প্রশংসা করেন।
বৈঠকে বিজিএমইএর সিনিয়র সহ-সভাপতি ইনামুল হক খান, সহ-সভাপতি মো. শিহাব উদ্দোজা চৌধুরী, সহ-সভাপতি (অর্থ) মিজানুর রহমান, পরিচালক শাহ রায়ীদ চৌধুরী, পরিচালক নাফিস উদ দৌলা, পরিচালক ফাহিমা আখতার, পরিচালক রুমানা রশিদ ও পরিচালক মোহাম্মদ সোহেল উপস্থিত ছিলেন।