এক সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজি প্রতি বেড়ে গেছে ৪০ টাকা। গত সপ্তাহে যারা ৮০ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ কিনেছে, তারা শুক্রবার,(০৭ নভেম্বর ২০২৫) কিনেছে ১২০ টাকা দামে। শীতের সবজি উঠতে শুরু করায় সবজির দামও কিছুটা কমেছে। এছাড়া বাজারে আমন ধানের আগমনে দাম কমতে শুরু করেছে। শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।
শীতের সবজি উঠতে শুরু করায় দাম কিছুটা কমেছে
সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের চালের দাম কমেছে কেজিতে ১ থেকে ২ টাকা
শুক্রবার ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ১৭০ টাকায়
শুক্রবার রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা কেজি দরে যা এক সপ্তাহ আগে বাজার ও মানভেদে বিক্রি হয়েছে মাত্র ৭০-৮০ টাকায়। সে হিসেবে পেঁয়াজের দাম কেজিতে বেড়েছে ৪০-৫০ টাকা পর্যন্ত।
সজিব হোসেন নামের একজন মুদি ব্যবসায়ী জানান, এক সপ্তাহের ব্যবধানেই পেঁয়াজের দাম ৪০ টাকার বেশি বাড়লো। তাই বিক্রি কমে গেছে, আবার ক্রেতাদেরও জেরার মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের। তিনি জানান, পাইকারি বাজারে এখন প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ছাড়িয়েছে ১০৮-১১০ টাকা, যা গত বুধবারও একই ছিল। তবে সপ্তাহখানেক আগে পেঁয়াজের পাইকারি দাম ছিল মাত্র ৭২-৭৪ টাকা।
একই কথা বলছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) এর তথ্যও। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম ৫৮ দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়ে এখন ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বৃষ্টির প্রভাবে বিগত প্রায় চার মাস ধরে ঊর্ধ্বগতিতে চলা সবজির দাম গত প্রায় ১৫ দিন ধরে কিছুটা কমতে শুরু করেছে। বর্তমানে সবচেয়ে কম দামের সবজির মধ্যে রয়েছে পেঁপে যা প্রতিকেজি ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে বেগুনসহ বেশ কয়েকটি সবজি এখনও ৮০ টাকার তালিকায় আছে।
শুক্রবার বাজারে দেখা গেছে, প্রতি কেজি পটল ৬০ টাকায়, মুলা ৫০ টাকায়, ঝিঙ্গা ৬০ টাকায়, কচুর লতি ৮০ টাকায়, আলু ৩০ টাকায়, চিচিঙ্গা ৬০ টাকায়, বরবটি ৮০ টাকায়, নতুন শালগম ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া প্রতি কেজি বেগুন ৮০ টাকায়, ধন্দুল ৬০ টাকায়, করলা ৮০ টাকায়, ঢেঁড়স ৮০ টাকায়, পেঁপে ৩০ টাকায়, শসা ৮০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া ৬০ টাকায়, কাঁচা মরিচ ১৬০ টাকায়, টমেটো ১২০ টাকায়, কচু ৬০ টাকায়, শিম ৮০ টাকায় এবং বাঁধাকপি প্রতি পিস ৫০ টাকা ও ফুল কপি প্রতি পিস ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সবজি ক্রেতা আলামিন হক জানান, ‘বিগত কয়েক মাস সবজির দাম অনেক বেশি ছিল। সে তুলনায় গত সপ্তাহে কিছুটা কম দামে সবজি কেনা গেছে। গত সপ্তাহে বেশিরভাগ সবজি ছিল ৬০ টাকার ঘরে। আজ আবার কিছু কিছু সবজির দাম বেড়ে ৮০ টাকার ঘরে বিক্রি হচ্ছে। ?তবে আগের কয়েক মাসের তুলনায় সবজির দাম এখন কম আছে।’
এদিকে বাজারে কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেছে চালের দামে। কারণ আমনের ভরা মৌসুম শুরু হতে আর মাত্র বাকি ১০-১৫ দিন। এরইমধ্যে কোনো কোনো অঞ্চলে রোপা আমন ধান মাঠ থেকে উঠতে শুরু করেছে। পাশাপাশি কিছু চাল আমদানিও করা হচ্ছে। এই দুইয়ে মিলে চালের বাজারে স্বস্তির আভাস মিলছে বলে জানিয়েছেন খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতারা।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে- জিরা, পাইজাম, গুটি স্বর্ণাসহ কয়েক ধরনের চালের দাম কেজি প্রতি ১ থেকে ২ টাকা কমেছে। দাম এর আগের সপ্তাহেও ১ টাকা করে কমেছিল। সে হিসেবে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে দাম কেজি প্রতি ২-৩ টাকা পর্যন্ত কমেছে। এখন বাজারে শম্পা কাটারি কিংবা নাজিরশাইলের মতো ভালো মানের সরু চাল বিক্রি হচ্ছে ৭৮-৮০ টাকা কেজি। এছাড়া জিরাশাইল, জিরা নাজির, মিনিকেটসহ বিভিন্ন জাতের সরু চাল বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭৬ টাকায়।
বিক্রেতারা জানিয়েছেন, এই চালগুলোর দাম গত এক সপ্তাহে কেজি প্রতি ১-২ টাকা কমেছে। তবে মোটা ধরনের ব্রি-২৮ চালের দাম স্থির রয়েছে আগের মতোই কেজি প্রতি ৫৮-৬০ টাকায়। অন্যদিকে পাইজাম, গুটি স্বর্ণা ও কিছু মোটা জাতের চালের দামও কমেছে কিছুটা। এসব চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০-৫৬ টাকা কেজিতে। গত সপ্তাহ পর্যন্ত তা ছিল ৫২-৫৩ টাকা কেজি।
টিসিবির তথ্যে দেখা গেছে, গত এক সপ্তাহে মাঝারি ও মোটা চালের দাম ১-২ টাকা কমেছে। এখন মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৪-৬০ টাকা কেজি, যা কয়েক দিন আগে ছিল ৫৫-৬০ টাকা।
শুক্রবার রাজধানীর খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়- ব্রয়লার মুরগি ১৭০ টাকা, লাল লেয়ার ৩০০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৮০ টাকা, পাকিস্তানি মুরগি ৩২০ টাকা ও দেশি মুরগি ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি পিস দেশি হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৫৫০-৬০০ টাকায়। গতবছরও শীতের মৌসুমে দেখা গেছে দেশি হাঁস পিস প্রতি ৫০০-৬০০ টাকা বিক্রি হয়েছে। এ বছর বিক্রেতারা কেজি হিসেবে ৫০০-৬০০ টাকা বিক্রি করছে। এছাড়া বাজারে ফার্মের মুরগির ডিম ১৪০ টাকায় ডজন বিক্রি হয়েছে শুক্রবার।
মাংসের বাজারেও দাম বেশ চড়া। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকা এবং খাসির মাংস ১০০০-১১০০ টাকা কেজি দরে।
অন্যদিকে, মাছের বাজারে আগের মতোই দাম রয়েছে। বড় রুই মাছ ৩৫০-৪২০ টাকা, মাঝারি রুই ৩০০-৩২০ টাকা ও ছোট রুই ২৫০-২৮০ টাকা, কাতল ৩৮০-৪৫০ টাকা, শিং ৫৫০ টাকা, মাগুর ৫০০ টাকা, চাষের কৈ ২০০-২৫০ টাকা, পাঙাশ ১৮০-২৩০ টাকা, তেলাপিয়া ১৫০-২২০ টাকা, সিলভার কার্প ২৫০-৩০০ টাকা, বোয়াল ৫০০-৭০০ টাকা, কালিবাউশ ৪৫০ টাকা, আইড় ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া অন্যান্য মাছের মধ্যে ছোট চিংড়ি ৩০০ টাকা, কাঁচকি ৪৫০ টাকা, মলা ৩০০ টাকা, পাবদা মাছ আকারভেদে ৩০০-৬০০ টাকা, গলদা চিংড়ি আকারভেদে ৬৫০-৭৫০ টাকা কেজি দামে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫
এক সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজি প্রতি বেড়ে গেছে ৪০ টাকা। গত সপ্তাহে যারা ৮০ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ কিনেছে, তারা শুক্রবার,(০৭ নভেম্বর ২০২৫) কিনেছে ১২০ টাকা দামে। শীতের সবজি উঠতে শুরু করায় সবজির দামও কিছুটা কমেছে। এছাড়া বাজারে আমন ধানের আগমনে দাম কমতে শুরু করেছে। শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে।
শীতের সবজি উঠতে শুরু করায় দাম কিছুটা কমেছে
সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের চালের দাম কমেছে কেজিতে ১ থেকে ২ টাকা
শুক্রবার ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ১৭০ টাকায়
শুক্রবার রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা কেজি দরে যা এক সপ্তাহ আগে বাজার ও মানভেদে বিক্রি হয়েছে মাত্র ৭০-৮০ টাকায়। সে হিসেবে পেঁয়াজের দাম কেজিতে বেড়েছে ৪০-৫০ টাকা পর্যন্ত।
সজিব হোসেন নামের একজন মুদি ব্যবসায়ী জানান, এক সপ্তাহের ব্যবধানেই পেঁয়াজের দাম ৪০ টাকার বেশি বাড়লো। তাই বিক্রি কমে গেছে, আবার ক্রেতাদেরও জেরার মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের। তিনি জানান, পাইকারি বাজারে এখন প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ছাড়িয়েছে ১০৮-১১০ টাকা, যা গত বুধবারও একই ছিল। তবে সপ্তাহখানেক আগে পেঁয়াজের পাইকারি দাম ছিল মাত্র ৭২-৭৪ টাকা।
একই কথা বলছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) এর তথ্যও। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম ৫৮ দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়ে এখন ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বৃষ্টির প্রভাবে বিগত প্রায় চার মাস ধরে ঊর্ধ্বগতিতে চলা সবজির দাম গত প্রায় ১৫ দিন ধরে কিছুটা কমতে শুরু করেছে। বর্তমানে সবচেয়ে কম দামের সবজির মধ্যে রয়েছে পেঁপে যা প্রতিকেজি ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে বেগুনসহ বেশ কয়েকটি সবজি এখনও ৮০ টাকার তালিকায় আছে।
শুক্রবার বাজারে দেখা গেছে, প্রতি কেজি পটল ৬০ টাকায়, মুলা ৫০ টাকায়, ঝিঙ্গা ৬০ টাকায়, কচুর লতি ৮০ টাকায়, আলু ৩০ টাকায়, চিচিঙ্গা ৬০ টাকায়, বরবটি ৮০ টাকায়, নতুন শালগম ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া প্রতি কেজি বেগুন ৮০ টাকায়, ধন্দুল ৬০ টাকায়, করলা ৮০ টাকায়, ঢেঁড়স ৮০ টাকায়, পেঁপে ৩০ টাকায়, শসা ৮০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়া ৬০ টাকায়, কাঁচা মরিচ ১৬০ টাকায়, টমেটো ১২০ টাকায়, কচু ৬০ টাকায়, শিম ৮০ টাকায় এবং বাঁধাকপি প্রতি পিস ৫০ টাকা ও ফুল কপি প্রতি পিস ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সবজি ক্রেতা আলামিন হক জানান, ‘বিগত কয়েক মাস সবজির দাম অনেক বেশি ছিল। সে তুলনায় গত সপ্তাহে কিছুটা কম দামে সবজি কেনা গেছে। গত সপ্তাহে বেশিরভাগ সবজি ছিল ৬০ টাকার ঘরে। আজ আবার কিছু কিছু সবজির দাম বেড়ে ৮০ টাকার ঘরে বিক্রি হচ্ছে। ?তবে আগের কয়েক মাসের তুলনায় সবজির দাম এখন কম আছে।’
এদিকে বাজারে কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা গেছে চালের দামে। কারণ আমনের ভরা মৌসুম শুরু হতে আর মাত্র বাকি ১০-১৫ দিন। এরইমধ্যে কোনো কোনো অঞ্চলে রোপা আমন ধান মাঠ থেকে উঠতে শুরু করেছে। পাশাপাশি কিছু চাল আমদানিও করা হচ্ছে। এই দুইয়ে মিলে চালের বাজারে স্বস্তির আভাস মিলছে বলে জানিয়েছেন খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতারা।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে- জিরা, পাইজাম, গুটি স্বর্ণাসহ কয়েক ধরনের চালের দাম কেজি প্রতি ১ থেকে ২ টাকা কমেছে। দাম এর আগের সপ্তাহেও ১ টাকা করে কমেছিল। সে হিসেবে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে দাম কেজি প্রতি ২-৩ টাকা পর্যন্ত কমেছে। এখন বাজারে শম্পা কাটারি কিংবা নাজিরশাইলের মতো ভালো মানের সরু চাল বিক্রি হচ্ছে ৭৮-৮০ টাকা কেজি। এছাড়া জিরাশাইল, জিরা নাজির, মিনিকেটসহ বিভিন্ন জাতের সরু চাল বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭৬ টাকায়।
বিক্রেতারা জানিয়েছেন, এই চালগুলোর দাম গত এক সপ্তাহে কেজি প্রতি ১-২ টাকা কমেছে। তবে মোটা ধরনের ব্রি-২৮ চালের দাম স্থির রয়েছে আগের মতোই কেজি প্রতি ৫৮-৬০ টাকায়। অন্যদিকে পাইজাম, গুটি স্বর্ণা ও কিছু মোটা জাতের চালের দামও কমেছে কিছুটা। এসব চাল বিক্রি হচ্ছে ৫০-৫৬ টাকা কেজিতে। গত সপ্তাহ পর্যন্ত তা ছিল ৫২-৫৩ টাকা কেজি।
টিসিবির তথ্যে দেখা গেছে, গত এক সপ্তাহে মাঝারি ও মোটা চালের দাম ১-২ টাকা কমেছে। এখন মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৪-৬০ টাকা কেজি, যা কয়েক দিন আগে ছিল ৫৫-৬০ টাকা।
শুক্রবার রাজধানীর খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়- ব্রয়লার মুরগি ১৭০ টাকা, লাল লেয়ার ৩০০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৮০ টাকা, পাকিস্তানি মুরগি ৩২০ টাকা ও দেশি মুরগি ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি পিস দেশি হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৫৫০-৬০০ টাকায়। গতবছরও শীতের মৌসুমে দেখা গেছে দেশি হাঁস পিস প্রতি ৫০০-৬০০ টাকা বিক্রি হয়েছে। এ বছর বিক্রেতারা কেজি হিসেবে ৫০০-৬০০ টাকা বিক্রি করছে। এছাড়া বাজারে ফার্মের মুরগির ডিম ১৪০ টাকায় ডজন বিক্রি হয়েছে শুক্রবার।
মাংসের বাজারেও দাম বেশ চড়া। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকা এবং খাসির মাংস ১০০০-১১০০ টাকা কেজি দরে।
অন্যদিকে, মাছের বাজারে আগের মতোই দাম রয়েছে। বড় রুই মাছ ৩৫০-৪২০ টাকা, মাঝারি রুই ৩০০-৩২০ টাকা ও ছোট রুই ২৫০-২৮০ টাকা, কাতল ৩৮০-৪৫০ টাকা, শিং ৫৫০ টাকা, মাগুর ৫০০ টাকা, চাষের কৈ ২০০-২৫০ টাকা, পাঙাশ ১৮০-২৩০ টাকা, তেলাপিয়া ১৫০-২২০ টাকা, সিলভার কার্প ২৫০-৩০০ টাকা, বোয়াল ৫০০-৭০০ টাকা, কালিবাউশ ৪৫০ টাকা, আইড় ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া অন্যান্য মাছের মধ্যে ছোট চিংড়ি ৩০০ টাকা, কাঁচকি ৪৫০ টাকা, মলা ৩০০ টাকা, পাবদা মাছ আকারভেদে ৩০০-৬০০ টাকা, গলদা চিংড়ি আকারভেদে ৬৫০-৭৫০ টাকা কেজি দামে বিক্রি করতে দেখা গেছে।