জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ২০১ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেছে। এর মধ্যে গবেষণায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৯ কোটি টাকা। যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কনফারেন্স রুমে একটি বিশেষ সিন্ডিকেটে প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবির চৌধুরী ৷
বাজেটের ১৫৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা দেবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (বিমক)। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব খাত থেকে আসবে ৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা ৷ ফলে ঘাটতি থাকবে ৩৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটের ৫৮.০২ শতাংশই (১১৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা) ব্যয় হবে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, ভাতা ও পেনশনে।
বাজেট উপস্হাপনের সময় কোষাধ্যক্ষ হুমায়ুন কবির বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেবর বৃদ্ধি পেলেও চাহিদা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন থেকে রাজস্ব বাজেটে পর্যাপ্ত বরাদ্দ না পাওয়ায় খাতওয়ারি বাজেট বণ্টন করতে হিমশিম খেতে হয়েছে। আমাদের সম্পদ সীমিত, অভ্যন্তরীণ অর্থ প্রাপ্তির উৎসও যৎসামান্য। তাই বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় বহুলাংশে নির্ভর করতে হয় সরকারি বরাদ্দের ওপর।
এসময় কোষাধ্যক্ষ হুমায়ুন কবির বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের তুলনায় ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে বিমকের মঞ্জুরিকৃত মূল বাজেট বরাদ্দ ৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত বাজেট ৪২ কোটি ২৫ লাখ টাকা বেশি। প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদার তুলনায় বিমক অনেক কম বাজেট বরাদ্দ দিয়েছে। এরুপ আর্থিক চাপের মধ্যে একটি ভালো বাজেট তৈরি করা আক্ষরিক অর্থেই কষ্টসাধ্য।
বাজেট ঘাটতির বিষয়ে কোষাধ্যক্ষ সংবাদকে বলেন, আমাদের নিজস্ব তহবিল থেকে এ ঘাটতি মেটানো সম্ভব না। আমাদের ইউজিসির ওপর নির্ভর করতে হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ২০১ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেছে। এর মধ্যে গবেষণায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৯ কোটি টাকা। যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কনফারেন্স রুমে একটি বিশেষ সিন্ডিকেটে প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবির চৌধুরী ৷
বাজেটের ১৫৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা দেবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (বিমক)। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব খাত থেকে আসবে ৮ কোটি ৩০ লাখ টাকা ৷ ফলে ঘাটতি থাকবে ৩৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটের ৫৮.০২ শতাংশই (১১৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা) ব্যয় হবে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, ভাতা ও পেনশনে।
বাজেট উপস্হাপনের সময় কোষাধ্যক্ষ হুমায়ুন কবির বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেবর বৃদ্ধি পেলেও চাহিদা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন থেকে রাজস্ব বাজেটে পর্যাপ্ত বরাদ্দ না পাওয়ায় খাতওয়ারি বাজেট বণ্টন করতে হিমশিম খেতে হয়েছে। আমাদের সম্পদ সীমিত, অভ্যন্তরীণ অর্থ প্রাপ্তির উৎসও যৎসামান্য। তাই বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় বহুলাংশে নির্ভর করতে হয় সরকারি বরাদ্দের ওপর।
এসময় কোষাধ্যক্ষ হুমায়ুন কবির বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের তুলনায় ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে বিমকের মঞ্জুরিকৃত মূল বাজেট বরাদ্দ ৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত বাজেট ৪২ কোটি ২৫ লাখ টাকা বেশি। প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদার তুলনায় বিমক অনেক কম বাজেট বরাদ্দ দিয়েছে। এরুপ আর্থিক চাপের মধ্যে একটি ভালো বাজেট তৈরি করা আক্ষরিক অর্থেই কষ্টসাধ্য।
বাজেট ঘাটতির বিষয়ে কোষাধ্যক্ষ সংবাদকে বলেন, আমাদের নিজস্ব তহবিল থেকে এ ঘাটতি মেটানো সম্ভব না। আমাদের ইউজিসির ওপর নির্ভর করতে হবে।