শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার সন্তান মাসুদ রানা নিজের ব্যক্তিগত মোটরবাইক নিয়ে বাংলাদেশের ৬৪ জেলা ভ্রমণ সম্পন্ন করেছেন।
মাসুদ রানা ২০১৯ সালের জুন থেকে দেশ ভ্রমণের এই যাত্রা শুরু করেন এবং শেষ করেন বর্তমান বছরের জানুয়ারিতে। আর এই ভ্রমণের পুরো সময়টিতে তার সঙ্গী হয়েছিল তার ব্যক্তিগত মোটরবাইক। তার ভ্রমণকৃত প্রথম জেলা ছিল টাঙ্গাইল এবং শেষ জেলা ছিল চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
দেশের চৌষট্টি জেলা ভ্রমণের কারন ও অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চাইলে বাইকার মাসুদ রানা বলেন, আমার বাইক নিয়ে ভ্রমণের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশে যারা মোটরবাইক চালায় তারা যেন আইন প্রয়োগে নয় আইন মানায় বিশ্বাসী হয়। তার ধারাবাহিকতায় বাইক চালানোর সময় সকল ধরণের নিরাপত্তা সরঞ্জাম ব্যবহার করে নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
এছাড়াও আমি বাংলাদেশের সন্তান হিসেবে চেয়েছিলাম আমার দেশের প্রত্যেকটি অঞ্চলের মানুষের সাথে একটি সংখ্যতা গড়ে তুলবো এবং তা সম্ভব করতেও সক্ষম হয়েছি। এখন দেশের প্রত্যেকটি জেলার বাইকারদের সাথে আমার একটি নেটওয়ার্ক তৈরী হয়েছে। যার মাধ্যমে বাইকারদের মধ্যে বৃহৎ আকারে সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করতে পারছি।
মাসুদ রানা আরো বলেন, আমি বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় ভ্রমণের মাধ্যমে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি এরমধ্যে সবচেয়ে বড় অভিজ্ঞতা হচ্ছে আমার উপলব্ধি। আর সেই উপলব্ধিটি হচ্ছে আমার দেশটি শুধু কাগজে কলমে নয় সত্যি একটি সোনার বাংলাদেশ। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন এলাকার বিভিন্ন সংস্কৃতি, ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন সম্পর্কে জেনেছি। দেখেছি বাংলার মানুষের আলাদা আলাদা এলাকা, অঞ্চল ভিত্তিক বিভিন্ন কর্মযজ্ঞ। জেনেছি বাংলার ঐতিহাসিকতা ও ঐতিহ্য সম্পর্কে। সর্বশেষ নিজেকে তৈরী করতে পেরেছি একজন সুনাগরিক হিসেবে এবং অন্যদেরও উদ্বুদ্ধ করেছি আইন প্রয়োগে নয়, আইন মানায় বিশ্বাসী হিসেবে গড়ে তুলতে।
শনিবার, ১৬ এপ্রিল ২০২২
শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার সন্তান মাসুদ রানা নিজের ব্যক্তিগত মোটরবাইক নিয়ে বাংলাদেশের ৬৪ জেলা ভ্রমণ সম্পন্ন করেছেন।
মাসুদ রানা ২০১৯ সালের জুন থেকে দেশ ভ্রমণের এই যাত্রা শুরু করেন এবং শেষ করেন বর্তমান বছরের জানুয়ারিতে। আর এই ভ্রমণের পুরো সময়টিতে তার সঙ্গী হয়েছিল তার ব্যক্তিগত মোটরবাইক। তার ভ্রমণকৃত প্রথম জেলা ছিল টাঙ্গাইল এবং শেষ জেলা ছিল চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
দেশের চৌষট্টি জেলা ভ্রমণের কারন ও অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে চাইলে বাইকার মাসুদ রানা বলেন, আমার বাইক নিয়ে ভ্রমণের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশে যারা মোটরবাইক চালায় তারা যেন আইন প্রয়োগে নয় আইন মানায় বিশ্বাসী হয়। তার ধারাবাহিকতায় বাইক চালানোর সময় সকল ধরণের নিরাপত্তা সরঞ্জাম ব্যবহার করে নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
এছাড়াও আমি বাংলাদেশের সন্তান হিসেবে চেয়েছিলাম আমার দেশের প্রত্যেকটি অঞ্চলের মানুষের সাথে একটি সংখ্যতা গড়ে তুলবো এবং তা সম্ভব করতেও সক্ষম হয়েছি। এখন দেশের প্রত্যেকটি জেলার বাইকারদের সাথে আমার একটি নেটওয়ার্ক তৈরী হয়েছে। যার মাধ্যমে বাইকারদের মধ্যে বৃহৎ আকারে সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করতে পারছি।
মাসুদ রানা আরো বলেন, আমি বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় ভ্রমণের মাধ্যমে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি এরমধ্যে সবচেয়ে বড় অভিজ্ঞতা হচ্ছে আমার উপলব্ধি। আর সেই উপলব্ধিটি হচ্ছে আমার দেশটি শুধু কাগজে কলমে নয় সত্যি একটি সোনার বাংলাদেশ। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন এলাকার বিভিন্ন সংস্কৃতি, ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন সম্পর্কে জেনেছি। দেখেছি বাংলার মানুষের আলাদা আলাদা এলাকা, অঞ্চল ভিত্তিক বিভিন্ন কর্মযজ্ঞ। জেনেছি বাংলার ঐতিহাসিকতা ও ঐতিহ্য সম্পর্কে। সর্বশেষ নিজেকে তৈরী করতে পেরেছি একজন সুনাগরিক হিসেবে এবং অন্যদেরও উদ্বুদ্ধ করেছি আইন প্রয়োগে নয়, আইন মানায় বিশ্বাসী হিসেবে গড়ে তুলতে।