সাভারে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মারামারি ও বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের নারীসহ ৪ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে সাভার মডেল থানার ভাকুর্তা ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) আসওয়াদুর রহমার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। এ ঘটনায় এক পক্ষের মামলা হয়েছে ও অপর পক্ষের মামলা প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি। আহতরা হলেন-ইউসুফ আলী, জনি, খাদিজা আক্তার, হাসিনা বেগম। স্থানীয়রা জানান, খাদিজা ও ইউসুফ আলী সাভারের ভাকুর্তা ইউনিয়নের শ্যামলাসী বাহেরচর এলাকার বাসিন্দা। তারা উভয়েই একই মহল্লায় বসবাস করে। খাদিজার এক সন্তানকে কেন্দ্র করে ইউসুফ আলীদের সঙ্গে বাগবিতন্ডা বাঁধে। পরে খাদিজা তার স্বামী আমিনুল ইসলামকে জানায়। তখন আমিনুল ঘটনাস্থলে আসলে উপস্থিত ইউসুফের সঙ্গে মারধরের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের নারীসহ ৪ জন আহত হয়। এ সময় খাদিজা-আমিনুল দম্পতির ঘর বাড়ি ও আসবাপত্র ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ভাকুর্তা ৯নং ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ইয়াসিন মিয়া জানান,‘তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মারামারি ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের লোকজন আহত হয়েছে। তবে ইউসুফসহ দুই জনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত করায় খাদিজাদের প্রতি এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়েছিল। পরে আমিনুলসহ কয়েকজনকে আমার বাড়িতে নিয়ে আসে স্থানীয়রা। এরপরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। তবে উত্তেজিত এলাকাবাসী খাদিজাদের বাড়ি ভাঙচুর করেছে বলেও জানান তিনি। এ বিষয়ে সাভার মডেল থানার এসআই আসওয়াদুর রহমার জানান,খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। মূলত তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেই বিরোধের সৃষ্টি। তবে এ ঘটনায় এক পক্ষ মামলা দায়ের করেছে ও অপরপক্ষের মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা।
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
সাভারে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মারামারি ও বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের নারীসহ ৪ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে সাভার মডেল থানার ভাকুর্তা ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) আসওয়াদুর রহমার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। এ ঘটনায় এক পক্ষের মামলা হয়েছে ও অপর পক্ষের মামলা প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি। আহতরা হলেন-ইউসুফ আলী, জনি, খাদিজা আক্তার, হাসিনা বেগম। স্থানীয়রা জানান, খাদিজা ও ইউসুফ আলী সাভারের ভাকুর্তা ইউনিয়নের শ্যামলাসী বাহেরচর এলাকার বাসিন্দা। তারা উভয়েই একই মহল্লায় বসবাস করে। খাদিজার এক সন্তানকে কেন্দ্র করে ইউসুফ আলীদের সঙ্গে বাগবিতন্ডা বাঁধে। পরে খাদিজা তার স্বামী আমিনুল ইসলামকে জানায়। তখন আমিনুল ঘটনাস্থলে আসলে উপস্থিত ইউসুফের সঙ্গে মারধরের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের নারীসহ ৪ জন আহত হয়। এ সময় খাদিজা-আমিনুল দম্পতির ঘর বাড়ি ও আসবাপত্র ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ভাকুর্তা ৯নং ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ইয়াসিন মিয়া জানান,‘তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মারামারি ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের লোকজন আহত হয়েছে। তবে ইউসুফসহ দুই জনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত করায় খাদিজাদের প্রতি এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়েছিল। পরে আমিনুলসহ কয়েকজনকে আমার বাড়িতে নিয়ে আসে স্থানীয়রা। এরপরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। তবে উত্তেজিত এলাকাবাসী খাদিজাদের বাড়ি ভাঙচুর করেছে বলেও জানান তিনি। এ বিষয়ে সাভার মডেল থানার এসআই আসওয়াদুর রহমার জানান,খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। মূলত তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেই বিরোধের সৃষ্টি। তবে এ ঘটনায় এক পক্ষ মামলা দায়ের করেছে ও অপরপক্ষের মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা।