যশোর শহরের বকচরে দুর্বৃত্তরা এক যুবককে গলাকেটে হত্যা করেছে। নিহত যুবক মিলন মোল্ল (৩৫) যশোরের মণিরামপুর উপজেলার ঝালঝাড়া খালকান্দা গ্রামের আসমত আলী মোল্লার ছেলে। সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে পুলিশ মিলনের গলাকাটা মৃতদেহ উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, মিলন যশোর শহরের বকচর এলাকায় রানী চানাচুর কোম্পানির ভেতরে গরুর খামারে চাকরি করতেন। সোমবার সকালে ফাক্টারির কর্মচারীরা তার সাড়াশব্দ না পেয়ে ঘরের ভেতরে গিয়ে গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান। পরে পুলিশকে খবর দিলে বেলা সাড়ে ১১ টায় পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। কি কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তার কোন তথ্য পায়নি পুলিশ।
কোম্পানিতে মিলনের সহকর্মী তরিকুল ইসলাম জানান, রোববার রাত ১১ টা পর্যন্ত তিনি এক নাইট গার্ডের সাথে ওয়াজ মাহফিল শুনেছেন। পরে তিনি কোম্পানিতে এসে ঘুমাতে যান। সকালে এসে ঘরে রক্তাক্ত অবস্থায় মিলনকে দেখতে পান।
নিহতের বাবা আসমত জানান, মিলন সেখানে একাই থাকতেন। মিলনের স্ত্রী ও দুই ছেলে মণিরামপুরের বাড়িতে থাকতেন। সকালে খবর শুনে তারা এসেছেন। তার ছেলেকে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার ছেলে হত্যার বিচার চেয়ে তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন।
প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মকর্তা জানান, মিলন গত তিন বছর তাদের গরুর খামার দেখাশুনা করেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। মিলন নিরীহ প্রকৃতির বলে তিনি দাবি করেন।
হত্যাকান্ডের খবর শুনে ঘটনাস্থলে যান যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান, ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত ওসি শহিদুল ইসলাম, কোতোয়ালি থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) বাবুল আক্তার, পিবিআই কর্মকর্তাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা। তারা হত্যা রহস্য খুঁজতে কাজ শুরু করেছে।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুযেল ইমরান বলেন, মিলন হত্যার বিষয়ে এখনি কিছু বলা যাচ্ছেনা। তবে রহস্য উদঘাটনে পুলিশ শুরু কাজ করেছে।
সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪
যশোর শহরের বকচরে দুর্বৃত্তরা এক যুবককে গলাকেটে হত্যা করেছে। নিহত যুবক মিলন মোল্ল (৩৫) যশোরের মণিরামপুর উপজেলার ঝালঝাড়া খালকান্দা গ্রামের আসমত আলী মোল্লার ছেলে। সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে পুলিশ মিলনের গলাকাটা মৃতদেহ উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, মিলন যশোর শহরের বকচর এলাকায় রানী চানাচুর কোম্পানির ভেতরে গরুর খামারে চাকরি করতেন। সোমবার সকালে ফাক্টারির কর্মচারীরা তার সাড়াশব্দ না পেয়ে ঘরের ভেতরে গিয়ে গলাকাটা মরদেহ দেখতে পান। পরে পুলিশকে খবর দিলে বেলা সাড়ে ১১ টায় পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। কি কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তার কোন তথ্য পায়নি পুলিশ।
কোম্পানিতে মিলনের সহকর্মী তরিকুল ইসলাম জানান, রোববার রাত ১১ টা পর্যন্ত তিনি এক নাইট গার্ডের সাথে ওয়াজ মাহফিল শুনেছেন। পরে তিনি কোম্পানিতে এসে ঘুমাতে যান। সকালে এসে ঘরে রক্তাক্ত অবস্থায় মিলনকে দেখতে পান।
নিহতের বাবা আসমত জানান, মিলন সেখানে একাই থাকতেন। মিলনের স্ত্রী ও দুই ছেলে মণিরামপুরের বাড়িতে থাকতেন। সকালে খবর শুনে তারা এসেছেন। তার ছেলেকে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তার ছেলে হত্যার বিচার চেয়ে তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন।
প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মকর্তা জানান, মিলন গত তিন বছর তাদের গরুর খামার দেখাশুনা করেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। মিলন নিরীহ প্রকৃতির বলে তিনি দাবি করেন।
হত্যাকান্ডের খবর শুনে ঘটনাস্থলে যান যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান, ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত ওসি শহিদুল ইসলাম, কোতোয়ালি থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) বাবুল আক্তার, পিবিআই কর্মকর্তাসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা। তারা হত্যা রহস্য খুঁজতে কাজ শুরু করেছে।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুযেল ইমরান বলেন, মিলন হত্যার বিষয়ে এখনি কিছু বলা যাচ্ছেনা। তবে রহস্য উদঘাটনে পুলিশ শুরু কাজ করেছে।