বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ ঘষিয়াখালী শনিরজোড় এলাকার সাধারন মাছের ঘের ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। বহু আগে ক্রস ফায়ারে নিহত বনদস্যু তসলিম বিডিয়ার ও রেজাউল তালুকদারের সহযোগী মাসুদ মোল্লা তার নিজস্ব একটি বাহিনী নিয়ে এলাকার হিন্দুপাড়াসহ সাধারন মাছের ঘের ব্যবসায়ীদের ঘের জবর দখলসহ চাঁদার দাবীতে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। মাসুদ মোল্লার একের পর এক অপরাধ ঘটনায় থানা পুলিশে অভিযোগ ও মামলা হলেও এ বাহিনীর অপতৎপরতা নিয়ন্ত্রন করা হচ্ছেনা । উপায়ন্তর না পেয়ে এলাকাবাসীর পক্ষে সংশ্লিষ্ট বহরবুনিয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড মেম্বর মোঃ আবুল কালাম মোল্লা ক্ষতিগ্রস্থ এলাকাবাসীকে নিয়ে শনিবার দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য ও সংবাদ কর্মীদের নানা প্রশ্নের জবাবে বলা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর দুপুরে প্রকাশ্য জনসম্মুখে মাসুদ মোল্লা তার বাহিনী ও মোংলা থেকে আনা বহিরাগত সন্ত্রাসীরা আবুল কালাম মোল্লার মাছের ঘেরে হামলা করে। ঘেরের কর্তব্যরত পাহারাদার জুলফিকার(৫০)কে মেরে দাত ভেঙ্গে দেয়। এ সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলাকার জাহাঙ্গীর হোসেন(৩৫) আলমগীর হোসেন (৩৮), শামীম হোসেন (৩০) ও কবীর হোসেন (৩২) কে কুপিয়ে জখম করে। এ ঘটনায় মোড়েলগঞ্জ থানায় মামলা করা হলে দুই জন আসামী গ্রেফতার হয়।সন্ত্রাসী বাহিনী প্রধান মাসুদ মোল্লা ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে গেছে। মাসুদ মোল্লার সহযোগী ইমরান, রাজ্জাক, লোকমান মিয়া, রায়হান মোল্লা ও মুন্না মোল্লাসহ আরো কয়েকজন সংঘবদ্ধ হয়ে এলাকায় অপরাধ কর্মকান্ড করে যাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, মাসুদ মোল্লা ২০১২ সালে উপজেলার ফুলহাত এলাকার আব্দুল মান্নানের দুটি চোখ উপড়ে ফেলে সন্ত্রাসী হিসাবে আলোচিত হয়। এরপর সে পালিয়ে সিলেটে চলে যায় এবং চোরা কারবারী করে। ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪ সালে এলাকার হিন্দুপাড়ার যৌথ মাছের ঘের লুটপাট করে। ওই ঘেরের গৈঘর পুড়িয়ে দেয় এবং চৌকিদারকে মারপিট করে। এ ধরনের অসংখ্য অপরাধ কর্মকান্ডের সাথে মাসুদ মোল্লা বাহীনি জড়িত।
সংবাদ সম্মেলনে সন্ত্রাসী মাসুদ বাহিনীকে নির্মুলে প্রশাসনের উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়।সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন হান্নান খান, বেদার হোসেন হাওলাদার,কবির হোসেন. রাসেল মোল্লা, মিন্টু সেখ ও ইব্রাহিম খান।
এ বিষয়ে মোড়েলগঞ্জ থানার ওসি মোঃ মতলেবুবুর রহমান বলেন, আবুল কালাম মেম্বরের মাছের ঘেরে হামলা ও লুটপাটের ঘটনায় মামলা নেয়া হয়েছে এবং দুজন আসামীকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরন করা হয়েছে।
শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫
বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ ঘষিয়াখালী শনিরজোড় এলাকার সাধারন মাছের ঘের ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। বহু আগে ক্রস ফায়ারে নিহত বনদস্যু তসলিম বিডিয়ার ও রেজাউল তালুকদারের সহযোগী মাসুদ মোল্লা তার নিজস্ব একটি বাহিনী নিয়ে এলাকার হিন্দুপাড়াসহ সাধারন মাছের ঘের ব্যবসায়ীদের ঘের জবর দখলসহ চাঁদার দাবীতে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। মাসুদ মোল্লার একের পর এক অপরাধ ঘটনায় থানা পুলিশে অভিযোগ ও মামলা হলেও এ বাহিনীর অপতৎপরতা নিয়ন্ত্রন করা হচ্ছেনা । উপায়ন্তর না পেয়ে এলাকাবাসীর পক্ষে সংশ্লিষ্ট বহরবুনিয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড মেম্বর মোঃ আবুল কালাম মোল্লা ক্ষতিগ্রস্থ এলাকাবাসীকে নিয়ে শনিবার দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য ও সংবাদ কর্মীদের নানা প্রশ্নের জবাবে বলা হয়, গত ২৮ সেপ্টেম্বর দুপুরে প্রকাশ্য জনসম্মুখে মাসুদ মোল্লা তার বাহিনী ও মোংলা থেকে আনা বহিরাগত সন্ত্রাসীরা আবুল কালাম মোল্লার মাছের ঘেরে হামলা করে। ঘেরের কর্তব্যরত পাহারাদার জুলফিকার(৫০)কে মেরে দাত ভেঙ্গে দেয়। এ সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলাকার জাহাঙ্গীর হোসেন(৩৫) আলমগীর হোসেন (৩৮), শামীম হোসেন (৩০) ও কবীর হোসেন (৩২) কে কুপিয়ে জখম করে। এ ঘটনায় মোড়েলগঞ্জ থানায় মামলা করা হলে দুই জন আসামী গ্রেফতার হয়।সন্ত্রাসী বাহিনী প্রধান মাসুদ মোল্লা ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে গেছে। মাসুদ মোল্লার সহযোগী ইমরান, রাজ্জাক, লোকমান মিয়া, রায়হান মোল্লা ও মুন্না মোল্লাসহ আরো কয়েকজন সংঘবদ্ধ হয়ে এলাকায় অপরাধ কর্মকান্ড করে যাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, মাসুদ মোল্লা ২০১২ সালে উপজেলার ফুলহাত এলাকার আব্দুল মান্নানের দুটি চোখ উপড়ে ফেলে সন্ত্রাসী হিসাবে আলোচিত হয়। এরপর সে পালিয়ে সিলেটে চলে যায় এবং চোরা কারবারী করে। ২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪ সালে এলাকার হিন্দুপাড়ার যৌথ মাছের ঘের লুটপাট করে। ওই ঘেরের গৈঘর পুড়িয়ে দেয় এবং চৌকিদারকে মারপিট করে। এ ধরনের অসংখ্য অপরাধ কর্মকান্ডের সাথে মাসুদ মোল্লা বাহীনি জড়িত।
সংবাদ সম্মেলনে সন্ত্রাসী মাসুদ বাহিনীকে নির্মুলে প্রশাসনের উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়।সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন হান্নান খান, বেদার হোসেন হাওলাদার,কবির হোসেন. রাসেল মোল্লা, মিন্টু সেখ ও ইব্রাহিম খান।
এ বিষয়ে মোড়েলগঞ্জ থানার ওসি মোঃ মতলেবুবুর রহমান বলেন, আবুল কালাম মেম্বরের মাছের ঘেরে হামলা ও লুটপাটের ঘটনায় মামলা নেয়া হয়েছে এবং দুজন আসামীকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরন করা হয়েছে।