ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী ও তার বান্ধবীকে আটকে রেখে মারধরের মামলায় জামিন পেয়েছেন বেসরকারি ছাত্রীনিবাস ‘স্বপ্ননিবাস হোস্টেল’-এর পরিচালক রাজিয়া বেগম।
রোববার শুনানি শেষে ঢাকার মহানগর হাকিম মাহবুবুর রহমান এ আদেশ দেন।
মামলার নথি অনুযায়ী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলের এক আবাসিক শিক্ষার্থী গত ৭ সেপ্টেম্বর তেজগাঁও কলেজের এক ছাত্রীর অতিথি হিসেবে ‘স্বপ্ননিবাস হোস্টেল’-এ যান। অতিথির জন্য আলাদা ভাড়া চাওয়া নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হোস্টেল পরিচালক রাজিয়া বেগমের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মারধর করা হয় বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
ওই রাতেই পুলিশ রাজিয়া বেগমকে ফার্মগেটের ইন্দিরা রোড এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরদিন তাকে কারাগারে পাঠানো হয় এবং জামিন শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার দিন নির্ধারণ করা হয়।
নির্ধারিত দিনে শুনানিকালে রাজিয়া বেগমকে আদালতে হাজির করা হয়। তার পক্ষে আইনজীবী রহিম মিয়া জামিনের আবেদন করেন। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী শর্মিলা শর্মা ও রাহুল দ্রাবিড় শর্মা।
শুনানি শেষে আদালত এক হাজার টাকা মুচলেকায় রাজিয়া বেগমের জামিন মঞ্জুর করেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবী শর্মিলা শর্মা।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, ‘স্বপ্ননিবাস হোস্টেলে’ অতিথি থাকলে অতিরিক্ত টাকা দিতে হবে—এ বিষয়টি সেখানে থাকা তেজগাঁও কলেজের ছাত্রীকে আগে জানানো হয়নি। ঘটনার রাতে তার বান্ধবী হোস্টেলে এলে ভাড়া বাবদ ৪০০ টাকা দাবি করা হয়। এ নিয়ে হোস্টেল পরিচালক রাজিয়ার সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়।
ফোন পেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীটির ভাই তাকে আনতে গেলে ওই ছাত্রীকে আটকে রাখা হয়। একপর্যায়ে বাদী ও তার বান্ধবীকে মারধর করা হয় এবং ছিনিয়ে নেওয়া হয় ৮ হাজার টাকা।
রোববার, ১২ অক্টোবর ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী ও তার বান্ধবীকে আটকে রেখে মারধরের মামলায় জামিন পেয়েছেন বেসরকারি ছাত্রীনিবাস ‘স্বপ্ননিবাস হোস্টেল’-এর পরিচালক রাজিয়া বেগম।
রোববার শুনানি শেষে ঢাকার মহানগর হাকিম মাহবুবুর রহমান এ আদেশ দেন।
মামলার নথি অনুযায়ী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলের এক আবাসিক শিক্ষার্থী গত ৭ সেপ্টেম্বর তেজগাঁও কলেজের এক ছাত্রীর অতিথি হিসেবে ‘স্বপ্ননিবাস হোস্টেল’-এ যান। অতিথির জন্য আলাদা ভাড়া চাওয়া নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হোস্টেল পরিচালক রাজিয়া বেগমের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মারধর করা হয় বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
ওই রাতেই পুলিশ রাজিয়া বেগমকে ফার্মগেটের ইন্দিরা রোড এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরদিন তাকে কারাগারে পাঠানো হয় এবং জামিন শুনানির জন্য বৃহস্পতিবার দিন নির্ধারণ করা হয়।
নির্ধারিত দিনে শুনানিকালে রাজিয়া বেগমকে আদালতে হাজির করা হয়। তার পক্ষে আইনজীবী রহিম মিয়া জামিনের আবেদন করেন। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী শর্মিলা শর্মা ও রাহুল দ্রাবিড় শর্মা।
শুনানি শেষে আদালত এক হাজার টাকা মুচলেকায় রাজিয়া বেগমের জামিন মঞ্জুর করেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবী শর্মিলা শর্মা।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, ‘স্বপ্ননিবাস হোস্টেলে’ অতিথি থাকলে অতিরিক্ত টাকা দিতে হবে—এ বিষয়টি সেখানে থাকা তেজগাঁও কলেজের ছাত্রীকে আগে জানানো হয়নি। ঘটনার রাতে তার বান্ধবী হোস্টেলে এলে ভাড়া বাবদ ৪০০ টাকা দাবি করা হয়। এ নিয়ে হোস্টেল পরিচালক রাজিয়ার সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়।
ফোন পেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীটির ভাই তাকে আনতে গেলে ওই ছাত্রীকে আটকে রাখা হয়। একপর্যায়ে বাদী ও তার বান্ধবীকে মারধর করা হয় এবং ছিনিয়ে নেওয়া হয় ৮ হাজার টাকা।