অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তনের দাবিতে দুই ঘন্টা ক্লাস নেয়া থেকে বিরত থাকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) কর্মরত শিক্ষকরা। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কর্মবিরতি পালন করেছেন।
মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টা কর্মবিরতির পালন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ, অনুষদ ও ইন্সটিটিউটের শিক্ষকরা। এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন ক্লাস চালু থাকলেও এই সময়ে শিক্ষকরা কোনো ধরনের ক্লাস নেয়নি। তবে পরীক্ষাসমূহ এই কর্মসূচির আওতামুক্ত ছিল।
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, সকল শিক্ষকরা মিলে সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত আমরা কোন ক্লাসে অংশগ্রহণ করিনি এবং কর্মবিরতি পালন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে পরীক্ষাসমূহ এই কর্মসূচির আওতামুক্ত ছিল।
শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আহ্বানে আমরা কর্মবিরতি পালন করছি। পরবর্তী কর্মসূচিতে যাতে যাওয়া না লাগে, তার আগেই আশা করি সরকার আমাদের দাবি মেনে নেবে। প্রত্যয় স্কিম থেকে শিক্ষকদের বাদ দিতে হবে।’
ধারাবাহিক আন্দোলনের কর্মসূচি হিসেবে আগামী ৪ জুন সকাল ৮টা ৩০ থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে। এ সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক কার্যকর কোন উদ্যোগ গ্রহণ করা না হলে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন কর্তৃক ঘোষিত কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানান শিক্ষক নেতারা।
মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪
অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারিকৃত পেনশন সংক্রান্ত বৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, প্রতিশ্রুত সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তনের দাবিতে দুই ঘন্টা ক্লাস নেয়া থেকে বিরত থাকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) কর্মরত শিক্ষকরা। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কর্মবিরতি পালন করেছেন।
মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দুই ঘণ্টা কর্মবিরতির পালন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ, অনুষদ ও ইন্সটিটিউটের শিক্ষকরা। এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন ক্লাস চালু থাকলেও এই সময়ে শিক্ষকরা কোনো ধরনের ক্লাস নেয়নি। তবে পরীক্ষাসমূহ এই কর্মসূচির আওতামুক্ত ছিল।
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, সকল শিক্ষকরা মিলে সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত আমরা কোন ক্লাসে অংশগ্রহণ করিনি এবং কর্মবিরতি পালন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে পরীক্ষাসমূহ এই কর্মসূচির আওতামুক্ত ছিল।
শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের আহ্বানে আমরা কর্মবিরতি পালন করছি। পরবর্তী কর্মসূচিতে যাতে যাওয়া না লাগে, তার আগেই আশা করি সরকার আমাদের দাবি মেনে নেবে। প্রত্যয় স্কিম থেকে শিক্ষকদের বাদ দিতে হবে।’
ধারাবাহিক আন্দোলনের কর্মসূচি হিসেবে আগামী ৪ জুন সকাল ৮টা ৩০ থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে। এ সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক কার্যকর কোন উদ্যোগ গ্রহণ করা না হলে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন কর্তৃক ঘোষিত কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানান শিক্ষক নেতারা।