alt

বিনোদন

সেন্সর বোর্ডে যেমন কাটল পূর্ণিমার প্রথমদিন

বিনোদন বার্তা পরিবেশক : শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪

কয়েকদিন আগেই জানা গেল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সদস্য হয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নায়িকা পূর্ণিমা। এদিকে গত ১৫ মে ছিল পূর্ণিমার অভিনয় জীবনের অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৯৮ সালের এই দিনেই জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘এ জীবন তোমার আমার’ সিনেমাতে নায়ক রিয়াজের বিপরীতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে ঢাকাই চলচ্চিত্রে নায়িকা হিসেবে তার অভিষেক ঘটে। এই দিনেই পূর্ণিমা চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের একজন সদস্য হিসেবে প্রথম কোনো সিনেমা দেখে তিনি তার অভিমত প্রকাশ করেন।

গত ১৫ মে পূর্ণিমা বিকেল রাজধানীর সার্কিট হাউসের ‘চলচ্চিত্র ভবন’-এ অবস্থিত সেন্সর বোর্ডের অফিসে পৌঁছান। এরপর একটি সিনেমা তিনি সন্ধ্যা পর্যন্ত উপভোগ করে তারপর বাসায় ফিরে যান। প্রথমদিনের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে পূর্ণিমা বলেন, ‘যেহেতু ১৫ মে ছিল আমার চলচ্চিত্র জীবনের জন্য একটি স্মরণীয় দিন, আবার একইদিনে সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করা।

তাই নিজের ভেতর একটা অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করছিল। অফিসে পৌঁছানোর পর সেন্সর বোর্ডের অন্যান্য সদস্যরা আমাকে স্বাগত জানান। এরপর আমরা সবাই মিলে একটি সিনেমা উপভোগ করি। অফিসের অন্যান্যরাও এসেছিলেন। সিনেমা দেখা শেষে সিনেমাটির ব্যাপারেই সবাই কথা বলছিলেন, প্রশংসা করছিলেন সবাই। আমার কাছেও ভালো লাগল সিনেমাটি। আবার সেন্সরে আটকে থাকা সিনেমা নিয়েও কথা হলো।

কী করলে সেই সিনেমাগুলোকে সেন্সর দেয়া যেতে পারে এসব বিষয়ে বিষদ আলোচনা হলো। তারপর আমি সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে এলাম। সবমিলিয়ে প্রথমদিনের অভিজ্ঞতা ভালো। বাংলা সিনেমাপ্রেমী দর্শকের কাছে ভালো ভালো সিনেমা পৌঁছে দেবার কিছুটা দায়িত্ব আমার কাঁধেও, এই দায়িত্বটুকু আমি যথাযথভাবে পালন করতে চাই।’

ছবি

টরন্টো উৎসবে ‘সাবা’

ছবি

গানে গানেই এগিয়ে যেতে চান রোকসানা রূপসা

ছবি

মুক্তি পেল বিঞ্জ অরিজিনাল ‘একটি খোলা জানালা’

আজ সাবিনা ইয়াসমিনের জন্মদিন

ছবি

এক সিনেমায় বিজয়ের পারিশ্রমিক ২৪৯ কোটি টাকা

ছবি

মানবতার কনসার্টে ফিডব্যাক, আর্ক ও সাবকনসাস

ছবি

তিন দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটে বিজ্ঞাপন নির্মাতারা

ছবি

থিয়েটার আর্ট ইউনিটের নতুন নির্বাহী কমিটি গঠন

ছবি

দীপ্তে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘শিউলি মালা’

ছবি

লুইপার কণ্ঠে ‘যখন থামবে কোলাহল’

ছবি

এবার ‘জেন জি’ নিয়ে ধারাবাহিক নাটক

ছবি

একসঙ্গে দুই ওটিটি প্ল্যাটফর্মে ‘তুফান’

ছবি

আত্মজীবনী লিখলেন আবুল হায়াত

ছবি

সিনেমায় ব্যস্ত ভাবনা

ছবি

যে কারণে ছোট পর্দায় তানিয়া বৃষ্টি

ছবি

আসছে ‘নজরুল’র বায়োপিক

ছবি

ওয়েব ফিল্মে মেহজাবীনের নায়ক ইয়াশ রোহান!

ছবি

শেষের পথে মৌ’য়ের প্রথম সিনেমা

ছবি

মামুনের সিনেমায় গাইলেন কণা

ছবি

ছন্দে ফেরার অপেক্ষায় তানজিন মিথিলা

ছবি

প্রচার শেষ এক ধারাবাহিক, চলছে দুই ধারাবাহিক

ছবি

আজ মন্দিরার জন্মদিন

ছবি

চটেছেন মেহজাবীন

ছবি

বন্যায় শাকিবের ভূমিকা নিয়ে ভক্তদের প্রশ্ন

ছবি

‘মুজিব’ সিনেমার খরচের হিসাব চাইলেন বাঁধন

ছবি

বন্যাকবলিত মানুষের চিকিৎসায় আরজু

ছবি

মাহিকে দেড় ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ!

ছবি

মঞ্চে আসছে ‘রূপান্তর’

ছবি

তসলিমা নাসরিনকে নিয়ে স্বাধীন বাবুর দ্বিতীয় গান

ছবি

শাহবাগের নতুন নাম প্রস্তাব করলেন কুদ্দুস বয়াতি

ছবি

পীরজাদা হারুনকে ৩ দিনের আল্টিমেটাম

ছবি

পাত্রী খুঁজছেন আমির খান?

ছবি

নায়িকা হওয়ার প্রস্তাব ফেরালেন দীপ্তি

ছবি

দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে ‘শনিবার বিকেল’

ছবি

বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াল ১৫টি সিনেমা

ছবি

পদ হারালেন প্রাচী

tab

বিনোদন

সেন্সর বোর্ডে যেমন কাটল পূর্ণিমার প্রথমদিন

বিনোদন বার্তা পরিবেশক

শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪

কয়েকদিন আগেই জানা গেল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সদস্য হয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নায়িকা পূর্ণিমা। এদিকে গত ১৫ মে ছিল পূর্ণিমার অভিনয় জীবনের অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৯৮ সালের এই দিনেই জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘এ জীবন তোমার আমার’ সিনেমাতে নায়ক রিয়াজের বিপরীতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে ঢাকাই চলচ্চিত্রে নায়িকা হিসেবে তার অভিষেক ঘটে। এই দিনেই পূর্ণিমা চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের একজন সদস্য হিসেবে প্রথম কোনো সিনেমা দেখে তিনি তার অভিমত প্রকাশ করেন।

গত ১৫ মে পূর্ণিমা বিকেল রাজধানীর সার্কিট হাউসের ‘চলচ্চিত্র ভবন’-এ অবস্থিত সেন্সর বোর্ডের অফিসে পৌঁছান। এরপর একটি সিনেমা তিনি সন্ধ্যা পর্যন্ত উপভোগ করে তারপর বাসায় ফিরে যান। প্রথমদিনের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে পূর্ণিমা বলেন, ‘যেহেতু ১৫ মে ছিল আমার চলচ্চিত্র জীবনের জন্য একটি স্মরণীয় দিন, আবার একইদিনে সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করা।

তাই নিজের ভেতর একটা অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করছিল। অফিসে পৌঁছানোর পর সেন্সর বোর্ডের অন্যান্য সদস্যরা আমাকে স্বাগত জানান। এরপর আমরা সবাই মিলে একটি সিনেমা উপভোগ করি। অফিসের অন্যান্যরাও এসেছিলেন। সিনেমা দেখা শেষে সিনেমাটির ব্যাপারেই সবাই কথা বলছিলেন, প্রশংসা করছিলেন সবাই। আমার কাছেও ভালো লাগল সিনেমাটি। আবার সেন্সরে আটকে থাকা সিনেমা নিয়েও কথা হলো।

কী করলে সেই সিনেমাগুলোকে সেন্সর দেয়া যেতে পারে এসব বিষয়ে বিষদ আলোচনা হলো। তারপর আমি সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে এলাম। সবমিলিয়ে প্রথমদিনের অভিজ্ঞতা ভালো। বাংলা সিনেমাপ্রেমী দর্শকের কাছে ভালো ভালো সিনেমা পৌঁছে দেবার কিছুটা দায়িত্ব আমার কাঁধেও, এই দায়িত্বটুকু আমি যথাযথভাবে পালন করতে চাই।’

back to top