বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এর কার্যনির্বাহী কমিটির ২০২২-২০২৩ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামীকাল ২৬ ডিসেম্বর। এর মাত্র দুই দিন আগে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও বেসিস সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের কাছে আসা একটি ই-মেইল গণমাধ্যম কর্মী ও বেসিস সদস্যদের মধ্যে কৌতুহল সৃষ্টি করেছে। ই-মেইলে বলা হয়, “আমি নায়াশা ফ্রিম্যান, আমি বাংলাদেশের .... .... .... .... প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একটি অ্যাপ উন্নয়নের জন্য চুক্তি করি। তারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অ্যাপটি তৈরি করতে ব্যর্থ হয়। ফলে আমরা চুক্তিটি বাতিল করি। আগাম পরিশোধ করা শতকরা ৫০ ভাগ অর্থও তারা ফেরত দেয়নি। এইরকম একটি অসৎ প্রতিষ্ঠানে যেন কেউ কাজ না দেন সেজন্য আমি সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”
যে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে, সেই প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এবারের নির্বাচনে।
কৌতুহলের বিষয় হচ্ছে, ২৪ ডিসেম্বর ভোর রাত ৩টা ২০ মিনিটে ইংরেজি ভাষায় জিমেইল একাউন্ট থেকে মেইল পাঠানোর প্রায় ১২ ঘণ্টা পর ওই দিনই বেলা ৩টা ১২ মিনিটে আবার মেইল করেন প্রতিষ্ঠানটির জিম্বাবুয়ান ক্লায়েন্ট নায়াশা ফ্রিম্যান; ই-মেইল আসে একই ই-মেইল থেকে কিন্তু এবার বাংলায়। আবার ই-মেইলে কোনো যোগাযোগের নাম্বারও ছিলো না।
যার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে মেইলটি করা হয়েছে, তিনি বলছেন, “প্রায় দেড় বছর আগের একটি বিষয় নিয়ে নির্বাচনের মতো একটি স্পর্শকাতর সময়ে কারা ই-মেইল পাঠাতে পারে একটু ভাবলেই সম্ভাব্য কারণ অনুমান করা যায়। তিনি বলছেন, আমরা প্রযুক্তিগত দিক খতিয়ে দেখে নিশ্চিত হয়েছি, ই-মেইল ঠিকানাটি বাংলাদেশে তৈরি করা হয়েছে এবং ই-মেইলটি বাংলাদেশ থেকে পাঠানো হয়েছে।”
তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রথমত এরকম একটি গুরুতর অভিযোগ জিমেইল একাউন্ট থেকে পাঠানোর কথা নয়; প্রতিষ্ঠানের অফিশিয়াল ই-মেইল থেকে পাঠানোর কথা। তাছাড়া জিম্বাবুয়ান একজন ব্যক্তি বাংলায় নিউজ আকারে ই-মেইল করতে পারেন, এটি একটু অবাক হওয়ার মতোই বিষয়। ভবিষ্যতের জন্য এটি একটি খারাপ উদাহরণ হয়ে থাকবে বলে মনে করছেন তারা।
শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২১
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এর কার্যনির্বাহী কমিটির ২০২২-২০২৩ মেয়াদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামীকাল ২৬ ডিসেম্বর। এর মাত্র দুই দিন আগে বাংলাদেশের গণমাধ্যম ও বেসিস সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গের কাছে আসা একটি ই-মেইল গণমাধ্যম কর্মী ও বেসিস সদস্যদের মধ্যে কৌতুহল সৃষ্টি করেছে। ই-মেইলে বলা হয়, “আমি নায়াশা ফ্রিম্যান, আমি বাংলাদেশের .... .... .... .... প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একটি অ্যাপ উন্নয়নের জন্য চুক্তি করি। তারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অ্যাপটি তৈরি করতে ব্যর্থ হয়। ফলে আমরা চুক্তিটি বাতিল করি। আগাম পরিশোধ করা শতকরা ৫০ ভাগ অর্থও তারা ফেরত দেয়নি। এইরকম একটি অসৎ প্রতিষ্ঠানে যেন কেউ কাজ না দেন সেজন্য আমি সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।”
যে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলা হয়েছে, সেই প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এবারের নির্বাচনে।
কৌতুহলের বিষয় হচ্ছে, ২৪ ডিসেম্বর ভোর রাত ৩টা ২০ মিনিটে ইংরেজি ভাষায় জিমেইল একাউন্ট থেকে মেইল পাঠানোর প্রায় ১২ ঘণ্টা পর ওই দিনই বেলা ৩টা ১২ মিনিটে আবার মেইল করেন প্রতিষ্ঠানটির জিম্বাবুয়ান ক্লায়েন্ট নায়াশা ফ্রিম্যান; ই-মেইল আসে একই ই-মেইল থেকে কিন্তু এবার বাংলায়। আবার ই-মেইলে কোনো যোগাযোগের নাম্বারও ছিলো না।
যার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে মেইলটি করা হয়েছে, তিনি বলছেন, “প্রায় দেড় বছর আগের একটি বিষয় নিয়ে নির্বাচনের মতো একটি স্পর্শকাতর সময়ে কারা ই-মেইল পাঠাতে পারে একটু ভাবলেই সম্ভাব্য কারণ অনুমান করা যায়। তিনি বলছেন, আমরা প্রযুক্তিগত দিক খতিয়ে দেখে নিশ্চিত হয়েছি, ই-মেইল ঠিকানাটি বাংলাদেশে তৈরি করা হয়েছে এবং ই-মেইলটি বাংলাদেশ থেকে পাঠানো হয়েছে।”
তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রথমত এরকম একটি গুরুতর অভিযোগ জিমেইল একাউন্ট থেকে পাঠানোর কথা নয়; প্রতিষ্ঠানের অফিশিয়াল ই-মেইল থেকে পাঠানোর কথা। তাছাড়া জিম্বাবুয়ান একজন ব্যক্তি বাংলায় নিউজ আকারে ই-মেইল করতে পারেন, এটি একটু অবাক হওয়ার মতোই বিষয়। ভবিষ্যতের জন্য এটি একটি খারাপ উদাহরণ হয়ে থাকবে বলে মনে করছেন তারা।