স্বাধীনতার ৫৩তম বার্ষিকীতে বাংলাদেশ ও চীন ‘সুদৃঢ় ও গভীর’ রাজনৈতিক আস্থা এবং বিভিন্ন খাতে ‘কার্যকর বাস্তবিক সহযোগিতা’ উপভোগ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে অভিনন্দন জানিয়ে পাঠানো এক চিঠিতে এ মন্তব্য করেন তিনি। পরে ঢাকায় চীন দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে চিঠির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।
চিঠিতে শি জিনপিং বলেন, চীন ও বাংলাদেশ ঐতিহ্যগতভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী। দুদেশের মধ্যে বন্ধুত্ব শক্তিশালী থেকে আরও শক্তিশালী হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উভয় দেশ সুদৃঢ় ও গভীর রাজনৈতিক আস্থা এবং বিভিন্ন খাতে কার্যকর বাস্তবিক সহযোগিতা উপভোগ করেছে, যা উভয় দেশের জনগণের জন্য ফলপ্রসূদায়ক।
বাংলাদেশের অগ্রগতির কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, গত ৫৩ বছরে বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে স্বাধীনতাকে সমুন্নত রেখেছে, অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়েছে এবং জনগণের জীবিকা উন্নয়ন করছে। উল্লেখযোগ্য অর্জনের মধ্য দিয়ে ‘সোনার বাংলার’ স্বপ্ন অর্জনের দৃঢ় ভীত রচনা করেছে।
চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের উন্নয়নে বেশ গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেছেন শি জিনপিং। বেল্ট অ্যান্ড রোড সহযোগিতাকে ‘এগিয়ে নেওয়া’ এবং চীন-বাংলাদেশ সহযোগিতার কৌশলগত অংশীদারত্বকে আরও ‘গভীর’ করতে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে কাজ করার কথাও বলেছেন তিনি।
এদিকে অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি পাঠিয়েছেন চীনের স্টেট কাউন্সিলের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং; আর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই পৃথক অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদকে।
মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০২৪
স্বাধীনতার ৫৩তম বার্ষিকীতে বাংলাদেশ ও চীন ‘সুদৃঢ় ও গভীর’ রাজনৈতিক আস্থা এবং বিভিন্ন খাতে ‘কার্যকর বাস্তবিক সহযোগিতা’ উপভোগ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে অভিনন্দন জানিয়ে পাঠানো এক চিঠিতে এ মন্তব্য করেন তিনি। পরে ঢাকায় চীন দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে চিঠির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়।
চিঠিতে শি জিনপিং বলেন, চীন ও বাংলাদেশ ঐতিহ্যগতভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী। দুদেশের মধ্যে বন্ধুত্ব শক্তিশালী থেকে আরও শক্তিশালী হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উভয় দেশ সুদৃঢ় ও গভীর রাজনৈতিক আস্থা এবং বিভিন্ন খাতে কার্যকর বাস্তবিক সহযোগিতা উপভোগ করেছে, যা উভয় দেশের জনগণের জন্য ফলপ্রসূদায়ক।
বাংলাদেশের অগ্রগতির কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, গত ৫৩ বছরে বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে স্বাধীনতাকে সমুন্নত রেখেছে, অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়েছে এবং জনগণের জীবিকা উন্নয়ন করছে। উল্লেখযোগ্য অর্জনের মধ্য দিয়ে ‘সোনার বাংলার’ স্বপ্ন অর্জনের দৃঢ় ভীত রচনা করেছে।
চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের উন্নয়নে বেশ গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলেছেন শি জিনপিং। বেল্ট অ্যান্ড রোড সহযোগিতাকে ‘এগিয়ে নেওয়া’ এবং চীন-বাংলাদেশ সহযোগিতার কৌশলগত অংশীদারত্বকে আরও ‘গভীর’ করতে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে কাজ করার কথাও বলেছেন তিনি।
এদিকে অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি পাঠিয়েছেন চীনের স্টেট কাউন্সিলের প্রধানমন্ত্রী লি ছিয়াং; আর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই পৃথক অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদকে।