বাংলাদেশে ন্যায্য বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানগুলোতে যেসকল নারী উৎপাদক ও কারুশিল্পী কাজ করছেন তাদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপদ কর্ম-পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য পুরুষ সহকর্মী ও পরিবারের পুরুষ সদস্যদের আরও জেন্ডার সংবেদনশীল হওয়া প্রয়োজন। এজন্য নারীর ক্ষমতায়ন সংক্রান্ত প্রকল্পগুলোতে পুরুষদের আরও বেশি সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন।
গতকাল পর্যটন কর্পোরেশনের হল রুমে আয়োজিত ‘জেন্ডার ইক্যুইটি অ্যাওয়ারনেস ট্রেনিং ইন ফেয়ার-ট্রেড আর্টিসান গ্রুপ’ শীর্ষক এক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। একতা ফেয়ার ট্রেড ফোরাম ও ডেভেলপমেন্ট হুইল যৌথভাবে এ সেমিনার আয়োজন করে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও জেন্ডার বিশেষজ্ঞ ড. আইনুন নাহারের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য এ্যারোমা দত্ত ও শবনম জাহান শীলা এবং ক্রিশ্চিয়ান এইডের কান্ট্রি ডিরেকটর নুজহাত জাবিন।
প্রকল্প মূল্যায়নকারী দলের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ প্রকল্পটি কারুশিল্পী ও উৎপাদক গোষ্ঠীর মধ্যে নারী-পুরুষের সমান অধিকার, কর্মক্ষেত্রে নারী পুরুষের সহাবস্থান, হয়রানি, অধিকার, ন্যায্যতাকে যেমন বুঝতে সাহায্য করছে, তেমনি ন্যায্য-বাণিজ্য নীতিগুলিকেও প্রতিফলিত করে। প্রকল্পটি ছয়টি ন্যায্য বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান এবং তাদের কারুশিল্পীদের লক্ষ্য করে কাজ করছে। এই ছয়টি প্রতিষ্ঠান হল, আর্টিসান হাট, কুমুদিনি হ্যান্ডিক্র্যাফটস, কোর দ্য জুটস ওয়ার্কস, থানাপাড়া সোয়ালোজ ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি, প্রকৃতি এবং ডিউ ক্রাফটস। প্রকল্পটিতে ১০০০ জনেরও বেশি কারুশিল্পী প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়েছেন। প্রকল্পটি ক্রিশিয়ান এইড ইউকে ও বাংলাদেশ এবং পিপল ট্রি ফাউন্ডেশন ইউকে ও জাপান এর অর্থায়নে ডেভেলপমেন্ট হুইল- ডিউ বাস্তবায়ন করেছে।
সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ক্রিশ্চিয়ান এইড এর প্রকল্প ব্যবস্থাপক মাহেনুর আলম চৌধুরী বর্না, আঞ্জুম নাহিদ লাকি, একতা ফেয়ার ট্রেড এর সভাপতি ও প্রকৃতির নির্বাহী পরিচালক স্বপন কৃমার দাশ ও একতা ফেয়ার ট্রেড এর সহ-সভাপতি ও ডেভেলপমেন্ট হুইলের নির্বাহী পরিচালক শাহ আব্দুস সালাম, আর্টিজান গ্রুপের মোসাম্মৎ রেহেনা খাতুন, লক্ষ্মী হালদার প্রমুখ।
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
বাংলাদেশে ন্যায্য বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানগুলোতে যেসকল নারী উৎপাদক ও কারুশিল্পী কাজ করছেন তাদের ক্ষমতায়ন ও নিরাপদ কর্ম-পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য পুরুষ সহকর্মী ও পরিবারের পুরুষ সদস্যদের আরও জেন্ডার সংবেদনশীল হওয়া প্রয়োজন। এজন্য নারীর ক্ষমতায়ন সংক্রান্ত প্রকল্পগুলোতে পুরুষদের আরও বেশি সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন।
গতকাল পর্যটন কর্পোরেশনের হল রুমে আয়োজিত ‘জেন্ডার ইক্যুইটি অ্যাওয়ারনেস ট্রেনিং ইন ফেয়ার-ট্রেড আর্টিসান গ্রুপ’ শীর্ষক এক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। একতা ফেয়ার ট্রেড ফোরাম ও ডেভেলপমেন্ট হুইল যৌথভাবে এ সেমিনার আয়োজন করে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও জেন্ডার বিশেষজ্ঞ ড. আইনুন নাহারের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য এ্যারোমা দত্ত ও শবনম জাহান শীলা এবং ক্রিশ্চিয়ান এইডের কান্ট্রি ডিরেকটর নুজহাত জাবিন।
প্রকল্প মূল্যায়নকারী দলের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ প্রকল্পটি কারুশিল্পী ও উৎপাদক গোষ্ঠীর মধ্যে নারী-পুরুষের সমান অধিকার, কর্মক্ষেত্রে নারী পুরুষের সহাবস্থান, হয়রানি, অধিকার, ন্যায্যতাকে যেমন বুঝতে সাহায্য করছে, তেমনি ন্যায্য-বাণিজ্য নীতিগুলিকেও প্রতিফলিত করে। প্রকল্পটি ছয়টি ন্যায্য বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান এবং তাদের কারুশিল্পীদের লক্ষ্য করে কাজ করছে। এই ছয়টি প্রতিষ্ঠান হল, আর্টিসান হাট, কুমুদিনি হ্যান্ডিক্র্যাফটস, কোর দ্য জুটস ওয়ার্কস, থানাপাড়া সোয়ালোজ ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি, প্রকৃতি এবং ডিউ ক্রাফটস। প্রকল্পটিতে ১০০০ জনেরও বেশি কারুশিল্পী প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়েছেন। প্রকল্পটি ক্রিশিয়ান এইড ইউকে ও বাংলাদেশ এবং পিপল ট্রি ফাউন্ডেশন ইউকে ও জাপান এর অর্থায়নে ডেভেলপমেন্ট হুইল- ডিউ বাস্তবায়ন করেছে।
সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ক্রিশ্চিয়ান এইড এর প্রকল্প ব্যবস্থাপক মাহেনুর আলম চৌধুরী বর্না, আঞ্জুম নাহিদ লাকি, একতা ফেয়ার ট্রেড এর সভাপতি ও প্রকৃতির নির্বাহী পরিচালক স্বপন কৃমার দাশ ও একতা ফেয়ার ট্রেড এর সহ-সভাপতি ও ডেভেলপমেন্ট হুইলের নির্বাহী পরিচালক শাহ আব্দুস সালাম, আর্টিজান গ্রুপের মোসাম্মৎ রেহেনা খাতুন, লক্ষ্মী হালদার প্রমুখ।