জবি শিক্ষার্থীদের ৫ দফা দাবি
আবাসন সঙ্কট দূরীকরণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, ইউজিসির পাইলট প্রকল্পে অন্তর্ভুক্তির দাবিসহ ৫ দাবি ৩ দিনের মধ্যে মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।
আজ সোমবার (১১ নভেম্বর) সচিবালয়ের সামনে আন্দোলনরত জবি শিক্ষার্থীদের সামনে এসে একথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাই বোনের সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে, তারা শহীদও হয়েছে। কিন্তু তাদের দাবির জন্য রাজপথে নামতে হয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবির জন্য রাজপথে নামতে হচ্ছে, এটা আমাদের ব্যর্থতা। আমি জানি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কীরকম দূর্দশা, কারণ আমার পরিবারের একজন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে। জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নিয়ে ইতোমধ্যে একনেকে আলোচনা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ইউজিসির পাইলট প্রকল্পে যুক্ত ও ঠিকাদারের যে বিষয় সহ যেসব দাবি রয়েছে সব আমরা পূরণ করবো। তিনদিনের মধ্যে হয়তো হল করে দিতে পারবো না কিন্তু সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব হস্তান্তর করতে পারবো।
শিক্ষার্থীদের ৫ দফা দাবি হলো:
স্বৈরাচার আমলে নিযোগপ্রাপ্ত প্রজেক্ট ডিরেক্টর কে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং সাত দিনের মধ্যে সেনাবাহিনীর দক্ষ অফিসারদের হাতে এই দাযিত্ব অর্পণ করতে হবে; শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সুনির্দিষ্ট রূপরেখা সহ ঘোষণা করতে হবে যে জগগ্রাথ। বিশ্বাবিদ্যাল দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর হয়েছে; অবিলম্বে বাকি ১১ একর জমি অধিগ্রহণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং পুরাতন ক্যাম্পাস নিয়ে স্বৈরাচার সরকারের আমলের সকল চুক্তি বাতিল করতে হবে; সম্প্রতি ইউজিসির ঘোষণাকৃত পাইলট প্রকল্পে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বাৎসরিক বাজেট সর্বনিম্ন ৫০০ (পাঁচশত) কোটি টাকা বরাদ্দ প্রদান করতে হবে।
জবি শিক্ষার্থীদের ৫ দফা দাবি
সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪
আবাসন সঙ্কট দূরীকরণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, ইউজিসির পাইলট প্রকল্পে অন্তর্ভুক্তির দাবিসহ ৫ দাবি ৩ দিনের মধ্যে মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।
আজ সোমবার (১১ নভেম্বর) সচিবালয়ের সামনে আন্দোলনরত জবি শিক্ষার্থীদের সামনে এসে একথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাই বোনের সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে, তারা শহীদও হয়েছে। কিন্তু তাদের দাবির জন্য রাজপথে নামতে হয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবির জন্য রাজপথে নামতে হচ্ছে, এটা আমাদের ব্যর্থতা। আমি জানি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কীরকম দূর্দশা, কারণ আমার পরিবারের একজন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে। জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নিয়ে ইতোমধ্যে একনেকে আলোচনা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ইউজিসির পাইলট প্রকল্পে যুক্ত ও ঠিকাদারের যে বিষয় সহ যেসব দাবি রয়েছে সব আমরা পূরণ করবো। তিনদিনের মধ্যে হয়তো হল করে দিতে পারবো না কিন্তু সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব হস্তান্তর করতে পারবো।
শিক্ষার্থীদের ৫ দফা দাবি হলো:
স্বৈরাচার আমলে নিযোগপ্রাপ্ত প্রজেক্ট ডিরেক্টর কে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং সাত দিনের মধ্যে সেনাবাহিনীর দক্ষ অফিসারদের হাতে এই দাযিত্ব অর্পণ করতে হবে; শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সুনির্দিষ্ট রূপরেখা সহ ঘোষণা করতে হবে যে জগগ্রাথ। বিশ্বাবিদ্যাল দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর হয়েছে; অবিলম্বে বাকি ১১ একর জমি অধিগ্রহণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং পুরাতন ক্যাম্পাস নিয়ে স্বৈরাচার সরকারের আমলের সকল চুক্তি বাতিল করতে হবে; সম্প্রতি ইউজিসির ঘোষণাকৃত পাইলট প্রকল্পে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বাৎসরিক বাজেট সর্বনিম্ন ৫০০ (পাঁচশত) কোটি টাকা বরাদ্দ প্রদান করতে হবে।