দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বুলেটিনে জানানো হয়, চলতি বছরে এ পর্যন্ত মশাবাহিত এ রোগে ২৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত এক দিনে মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে তিনজন পুরুষ ও দুজন নারী। তাদের বয়স ছিল যথাক্রমে ৬০, ৫৯, ৬০, ৬৫ এবং ১৮ বছর। তাদের মধ্যে দুইজন চিকিৎসাধীন ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, আর বাকি তিনজন মিটফোর্ড হাসপাতাল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
বুলেটিনে আরও জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৮৪১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে এ বছর দেশে মোট হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ হাজার ২৫৭ জনে।
চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল সেপ্টেম্বর মাসে। ওই মাসে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন এবং মৃত্যু হয় ৭৬ জনের। ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৯১৫ জন, মারা গেছেন ৪০ জন।
এর আগে জুলাই মাসে ১০ হাজার ৬৮৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। জানুয়ারিতে ১১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন, জুন মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন, অগাস্টে ১০ হাজার ৪৯৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছিলেন।
মৃত্যুর দিক থেকে জুলাই মাসে সর্বাধিক ৪১ জন মারা যান। এর আগে জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজন, এপ্রিলে সাতজন, মে মাসে তিনজন, জুন মাসে ১৯ জন এবং অগাস্টে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়। মার্চ মাসে কোনো মৃত্যু হয়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া নতুন রোগীদের মধ্যে ৩০১ জন ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায়। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগের অন্য এলাকায় ২১৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৬ জন, খুলনা বিভাগে ২৬ জন, রংপুর বিভাগে ৪৭ জন, বরিশাল বিভাগে ১২৫ জন এবং সিলেট বিভাগে তিনজন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ২ হাজার ৬৬৫ জন ডেঙ্গু রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৯৭১ জন এবং ঢাকার বাইরে ১ হাজার ৬৯৪ জন ভর্তি রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ২০০০ সাল থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর তথ্য সংরক্ষণ করছে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন এবং সর্বাধিক ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বুলেটিনে জানানো হয়, চলতি বছরে এ পর্যন্ত মশাবাহিত এ রোগে ২৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত এক দিনে মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে তিনজন পুরুষ ও দুজন নারী। তাদের বয়স ছিল যথাক্রমে ৬০, ৫৯, ৬০, ৬৫ এবং ১৮ বছর। তাদের মধ্যে দুইজন চিকিৎসাধীন ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, আর বাকি তিনজন মিটফোর্ড হাসপাতাল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
বুলেটিনে আরও জানানো হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৮৪১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে এ বছর দেশে মোট হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ হাজার ২৫৭ জনে।
চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ছিল সেপ্টেম্বর মাসে। ওই মাসে ১৫ হাজার ৮৬৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন এবং মৃত্যু হয় ৭৬ জনের। ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৯১৫ জন, মারা গেছেন ৪০ জন।
এর আগে জুলাই মাসে ১০ হাজার ৬৮৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। জানুয়ারিতে ১১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ জন, জুন মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন, অগাস্টে ১০ হাজার ৪৯৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছিলেন।
মৃত্যুর দিক থেকে জুলাই মাসে সর্বাধিক ৪১ জন মারা যান। এর আগে জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজন, এপ্রিলে সাতজন, মে মাসে তিনজন, জুন মাসে ১৯ জন এবং অগাস্টে ৩৯ জনের মৃত্যু হয়। মার্চ মাসে কোনো মৃত্যু হয়নি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হওয়া নতুন রোগীদের মধ্যে ৩০১ জন ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায়। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগের অন্য এলাকায় ২১৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০৬ জন, খুলনা বিভাগে ২৬ জন, রংপুর বিভাগে ৪৭ জন, বরিশাল বিভাগে ১২৫ জন এবং সিলেট বিভাগে তিনজন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ২ হাজার ৬৬৫ জন ডেঙ্গু রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৯৭১ জন এবং ঢাকার বাইরে ১ হাজার ৬৯৪ জন ভর্তি রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ২০০০ সাল থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর তথ্য সংরক্ষণ করছে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন এবং সর্বাধিক ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।